a করোনা সংক্রমণ বাড়ায় সর্বাত্মক লকডাউন বাড়ছে!
ঢাকা সোমবার, ৮ পৌষ ১৪৩২, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

করোনা সংক্রমণ বাড়ায় সর্বাত্মক লকডাউন বাড়ছে!


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
সোমবার, ০৫ জুলাই, ২০২১, ১০:১২
করোনা সংক্রমণ বাড়ায় সর্বাত্মক লকডাউন বাড়ছে

সংগৃহীত ছবি

করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় রোজ মৃত্যু বাড়ছে। শনাক্ত রোগীর সংখ্যাও বেড়েই চলেছে। এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ দৈনিক মৃত্যু গতকাল একদিনে ১৫৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। 

দেশে কঠোর লকডাউন দিয়েও সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি। গতকাল ৮৬৬১ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার তুলনায় শনাক্তের হার বেড়ে ২৮ দশমিক ৯৯ শতাংশ।  

এমতাবস্থায় চলমান সর্বাত্মক লকডাউন আরও এক সপ্তাহ বাড়ানো হতে পারে জানা গেছে। আজ অথবা আগামীকাল মঙ্গলবার লকডাউন বাড়ানোর বিষয়ে ঘোষণা আসতে পারে। 

এ বিষয়ে রোববার রাতে কোভিড-১৯ বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সদস্য অধ্যাপক এম ইকবাল আর্সলান বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আমরা আগেই কমপক্ষে দুই সপ্তাহ লকডাউনের পরামর্শ দিয়েছিলাম। সুপারিশে আমরা বলেছিলাম করোনার সুফল পেতে হলে তিন সপ্তাহ লকডাউন আইডিয়াল, না হলে কমপক্ষে দুই সপ্তাহ লকডাউন দিতে হবে।’

রোববার চলমান কঠোর লকডাউন আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর সুপারিশ করেছে কোভিড-১৯ বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। সরকার বিষয়টি বিবেচনায় রেখেছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতি এখনো স্বাভাবিক নয়। মৃত্যুর সংখ্যা এখনো একশ’র বেশি। তাই বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও বাড়ানোর বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে।’

কতদিন বাড়তে পারে- জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে ৭ দিন বাড়তে পারে। 

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘করোনায় যে হারে মৃত্যু ও আক্রান্ত হচ্ছে, বিধিনিষেধ বাড়ানো ছাড়া সরকারের কাছে অন্য কোনো পথ খোলা নেই।’

কোভিড-১৯ বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সুপারিশের আলোকে ২৮ জুন থেকে ৩০ জুন তিন দিন সীমিত পরিসরে লকডাউন ঘোষণা করে সরকার।

এরপর ১ জুলাই থেকে দেশব্যাপী শুরু হয় কঠোর বিধিনিষেধ। যা শেষ হবে ৭ জুলাই। নতুন করে ৭ দিন সময় বাড়ানো হলে ১৪ জুলাই পর্যন্ত চলবে এই কঠোর বিধিনিষেধ।

গত ৩০ জুন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করে লকডাউনের বিধিনিষেধ দেওয়া হয়েছে।

বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে মাঠে রয়েছে সেনাবাহিনী। বিনা প্রয়োজনে বের হলেই গ্রেফতার করা হচ্ছে। গত চারদিনে শুধু ঢাকায়ই সহস্রাধিক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত সেনাবাহিনী মাঠে থাকবে


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
সোমবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৩, ০৬:২৭
২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত সেনাবাহিনী মাঠে থাকবে

ফাইল ছবি

দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আগামী ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত সেনাবাহিনী মাঠে থাকবে বলে জানিয়েছে ইসি। আজ সোমবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে ও বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করতে সেনাবাহিনী মোতায়েনে চিঠি দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন ইসি। ইসির উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠান করার নিমিত্ত নির্বাচন কমিশন সম্ভব সকল আইনানুগ ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার জন্য সার্বিক প্রস্তুতিও গ্রহণ করা হয়েছে। চিঠিতে বলা হয়, ভোটগ্রহণের পূর্বে, ভোটগ্রহণের দিন ও ভোটগ্রহণের পরে শান্তিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার নিমিত্ত ইন এইড টু দ্য সিভিল পাওয়ারের আওতায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশের সব জায়গায় ৩০০টি নির্বাচনী এলাকায় ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত (যাতায়াত সময়সহ) সশস্ত্র বাহিনী নিয়োজিত হবে মর্মে নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। এ লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচনের কয়েকদিন আগে থেকে নির্বাচনী এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা, ভৌত অবকাঠামো এবং নির্বাচনী পরিবেশ পরিস্থিতির ওপর প্রাথমিক তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করার নিমিত্ত প্রতি জেলায় সশস্ত্র বাহিনীর ছোট আকারের একটি করে অগ্রবর্তী টিম পাঠানো হবে জানা যায়।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ইরাকের যুদ্ধক্ষেত্র থেকে সমস্ত মার্কিন সেনা প্রত্যাহারে রাজী ওয়াশিংটন


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
বৃহস্পতিবার, ০৮ এপ্রিল, ২০২১, ১০:১৩
ইরাকের যুদ্ধক্ষেত্র থেকে সমস্ত মার্কিন সেনা প্রত্যাহারে রাজী ওয়াশিংটন

ফাইল ছবি

ইরাকে অবস্থানরত মার্কিন সৈন্যদের প্রত্যাহারে অবশেষে বাধ্য হল আমেরিকা। এ বিষয়ে বাগদাদ ও ওয়াশিংটন দু’দেশের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছেছে বলে জানানো হয়। বুধবার এক যৌথ বিবৃতির দ্বারা বাগদাদ ও ওয়াশিংটন তথ্যটি নিশ্চিত করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইরাকের যুদ্ধক্ষেত্র থেকে সমস্ত মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করা হবে। মার্কিন সরকার মনে করছে, ইরাকি সেনারা বর্তমানে যুদ্ধ করার সক্ষমতা অর্জন করেছে।

ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সরকারের আমলে ইরাক ও আমেরিকার প্রথম কৌশলগত আলোচনার পর সেনা প্রত্যাহারের বিষয়ে সমঝোতা হয়।বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ইরাকে শুধুমাত্র অল্প কয়েকজন সেনা থাকবে যারা শুধু প্রশিক্ষণ দেবেন।

উল্লেখ্য, সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সময়ে ইরাক থেকে যুদ্ধক্ষেত্রের সমস্ত সেনা প্রত্যাহার করা হয়েছিল কিন্তু ২০১৪ সালে ইরাকে উগ্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দায়েশের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের নামে আবারও আমেরিকান সেনা ইরাকে ফিরিয়ে আনা হয়।

ইরাকের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের পক্ষ থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের জন্য ব্যাপক আন্দোলন ও চাপ ছিল। বিশেষ করে গত বছরের জানুয়ারিতে ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসি’র কুদস ফোর্সের প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে মার্কিন বাহিনী ইরাকের মাটিতে সন্ত্রাসী হামলায় শহীদ করার পর এই চাপ 
আরও তীব্র হতে থাকে। 

মার্কিন সৈন্যদের ইরাক ত্যাগের চাপ বাড়ার উল্লেখযোগ্য কারণ হচ্ছে মার্কিন সৈন্যদের সন্ত্রাসী হামলায় ইরাকের জনপ্রিয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হাশদ আশ-শাবির সেকেন্ড ইন-কমান্ড আবু মাহদি আল-মুহান্দিসও জেনারেল কাসেম সোলাইমানির সঙ্গে শহীদ হন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - জাতীয়