a
সংগৃহীত ছবি
৭ আগস্ট নয়, ১৪ আগস্ট থেকে গণটিকা কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। বৃহস্পতিবার (৫ আগস্ট) সকালে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. খুরশীদ আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ক্যাম্পেইনের আওতায় আপাতত ১ দিন (৭ আগস্ট) ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। তারপর সাতদিন বন্ধ থাকার পর আবার ক্যাম্পেইন চালু হবে। তবে চলমান টিকাদান কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।
ডা. খুরশীদ আলম আরও জানান, ৭ আগস্ট পরীক্ষামূলক দেওয়া হবে আর ১৪ আগস্ট থেকে গণহারে টিকা কার্যক্রম শুরু হবে।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সারাদেশে গণহারে টিকা কার্যক্রম পরিচালনায় ৭ আগস্ট থেকে ১২ আগস্ট পর্যন্ত দেশব্যাপী ৬ দিনের ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও হঠাৎ করেই পরিকল্পনায় পরিবর্তন আনা হয়েছে।
৬ দিনের পরিবর্তে এখন মাত্র ১ দিন করা হবে এই ক্যাস্পেইন। এরপর ১৪ আগস্ট থেকে গণটিকা কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানানো হয়েছে।
এর আগে বুধবার (৪ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদফতর জানিয়েছে, সবাইকে টিকার আওতায় আনতে ইউনিয়ন-ওয়ার্ড পর্যায়ে আগামী ৭ থেকে ১২ আগস্ট পর্যন্ত দেশব্যাপী কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইন চলবে। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি । বেগম খালেদা জিয়া
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া করোনাভাইরাসের টিকা নেবেন। এরই মধ্যে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ‘সুরক্ষা’ ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করেছেন। তবে এখন পর্যন্ত তাকে টিকা দেওয়ার তারিখ জানানো হয়নি।
এটি দেশের প্রথম সারির সংবাদ মাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসকদের অন্যতম ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন। ডা. জাহিদ বলেন, ম্যাডাম মহাখালীর ন্যাশনাল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট অ্যান্ড হাসপাতালে টিকা নেবেন। ৯ জুলাই ‘সুরক্ষা’ ওয়েবসাইটে গিয়ে টিকার জন্য নিবন্ধন ফরম পূরণ করেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া।
টিকা দেওয়ার তারিখ জানানো হয়ে থাকে নিবন্ধন ফরমে উল্লিখিত মুঠোফোন নম্বরে খুদে বার্তার মাধ্যমে। তবে এখন পর্যন্ত ওই এসএমএস পাননি খালেদা জিয়া। ৭৬ বছর বয়সি খালেদা জিয়া ইতোমধ্যেই করোনায় আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন অসুস্থ ছিলেন। ৫৪ দিন রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসার পর গত ১৯ জুন রাতে তিনি গুলশানের বাসায় ফেরেন।
পুরোপুরি সুস্থ না হলেও হাসপাতালে জীবাণু এবং দেশে করোনার ডেলটা ধরনের সংক্রমণের মধ্যে ঝুঁকি এড়াতে খালেদা জিয়াকে বাসায় নেওয়া হয়। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল আছে।
তবে করোনা থেকে মুক্ত হওয়ার পর তার আর্থ্রাইটিসসহ পুরোনো অনেক রোগের উপযুক্ত চিকিৎসা না হওয়ায় সেগুলোর জটিলতা বেড়েছে। এর মধ্যে হার্ট, কিডনি ও লিভারে সমস্যা তৈরি হয়েছে। এসব রোগের উন্নত চিকিৎসা প্রয়োজন।
ছবি সংগৃহীত
জুলকার নাইন সায়ের ভাই চলতি বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি সুব্রত বাইনকে নিয়ে একটি বিস্তারিত পোস্ট দেন।
সেই পোস্টে যা যা লেখা ছিল, আজ দেশের প্রায় সব গণমাধ্যমে হুবহু সেই একই তথ্যই উঠে এসেছে। প্রশ্ন হলো—তাকে এখন এতদিন পর ধরা হলো কেন? এতদিনে তো সে তার অপারেশন সম্পূর্ণ করে ফেলতে পারতো!
বিদেশে বসে একজন সাংবাদিক তিন মাস আগে যে তথ্য প্রকাশ করেছিলেন, দেশের আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলো সেই তথ্যের সত্যতা খুঁজে পেল তিন মাস পর!
জনাব তারেক রহমানকে শেষ করার দায়িত্ব ছিল সুব্রত বাইনের উপর—এমনটাই শোনা যায়। বলা হয়, আর্মি ও পুলিশ মিলে তাকে বিশেষভাবে ট্রেনিংও দিয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, আর কে কে সেই ট্রেনিং পেয়েছিলেন? এই প্রশ্ন কি কেউ করবে? আর্মি ও পুলিশের কাজ কি এটাই ছিল?
সূত্র: প্রিসিলা, নিউইয়র্ক