a চলমান বিধিনিষেধ বাড়লো ১৫ জুলাই পর্যন্ত
ঢাকা শনিবার, ৫ পৌষ ১৪৩২, ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

চলমান বিধিনিষেধ বাড়লো ১৫ জুলাই পর্যন্ত


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
বুধবার, ১৬ জুন, ২০২১, ০৮:২১
চলমান বিধিনিষেধ বাড়লো ১৫ জুলাই পর্যন্ত

সংগৃহীত ছবি

করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতি উন্নতি না হওয়ায় চলমান বিধিনিষেধ আরও এক মাস বাড়ানো হয়েছে। এ বিষয়ে আজ বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। আগামী ১৫ জুলাই পর্যন্ত এই বিধিনিষেধ বাড়ানো হয়েছে। 

এবার বিধিনিষেধে নতুন কিছু শর্ত যুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব সরকারি–বেসরকারি অফিস খোলা থাকবে। আর ঝুঁকিপূর্ণ জেলাগুলোতে স্থানীয় জেলা প্রশাসক জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে মিলে কারিগরি কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে লকডাউনসহ কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারবে।

দেশে এখন করোনাভাইরাসের ‘ডেলটা ভেরিয়েন্টের’ সামাজিক সংক্রমণ শুরু হয়েছে। সীমান্তবর্তী কয়েকটি জেলায় তা ছড়িয়ে পড়েছে। এ জন্য সারা দেশে চলমান বিধিনিষেধের পাশাপাশি বিভিন্ন জেলায় বিশেষ ‘লকডাউন’ চলছে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

বিবিসি ওমিক্রনের উল্লেখযোগ্য লক্ষণগুলো চিহ্নিত করে প্রতিবেদন করেছে


স্বাস্থ্য ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ১২ জানুয়ারী, ২০২২, ০৮:২৩
বিবিসি ওমিক্রনের উল্লেখযোগ্য লক্ষণগুলো চিহ্নিত করে প্রতিবেদন করেছে

ফাইল ছবি

বিশ্বজুড়ে বেড়েই চলেছে করোনাভাইরাসের অতি-সংক্রামক নতুন রূপ ‘ওমিক্রনে’ আক্রান্ত সংখ্যা। ইউরোপ ও আমেরিকায় আশঙ্কাজনক হারেই বাড়ছে ওমিক্রনে আক্রান্তের সংখ্যা। প্রতিবেশী দেশ ভারতেও বিপজ্জনক হয়ে উঠছে ওমিক্রন।

অনেক মানুষের কাছে ওমিক্রন সাধারণ ঠাণ্ডার মতো মনে হবে। অনেকে বলেছেন, ওমিক্রনে আক্রান্ত হওয়ার পর তাদের গলা শুকিয়ে যাওয়া, সর্দি লাগা, শরীরের জয়েন্টে ব্যথা বা মাথা ব্যথার উপসর্গ।

এব্যাপারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইরোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. সাইফুল্লাহ মুনশি বলেছেন, “ওমিক্রনের লক্ষণগুলো খুবই হালকা ধরনের। ডেলটা বা অন্য ধরনগুলোর মতো অতোটা প্রকট নয়। অনেকের ফুসফুসের ওপরের দিকে ব্যথা হতে পারে। সাধারণত সিকোয়েন্সিং করে এটা শনাক্ত করা যায়।”

তবে তিনি বলেছেন, করোনাভাইরাসের লক্ষণ দেখা গেলেই যেসব সতর্কতা নেওয়ার কথা বারবার বলা হয়েছে, সবাইকে সেগুলো নিতে হবে। শুধু ওমিক্রনের জন্য আলাদা কোনও ব্যবস্থা নেওয়ার দরকার নেই।

এর আগের করোনাভাইরাসের ধরনগুলোয় আক্রান্ত হলে স্বাদ বা গন্ধ চলে যাওয়ার ঘটনা ঘটতো। এছাড়া কাশি এবং উচ্চ তাপমাত্রার জ্বর হতো। এখনও করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রে এই তিনটি প্রধান লক্ষণ।

চিকিৎসকরা বলছেন, ওমিক্রনে আক্রান্ত হলে অনেক সময় হালকা ঠাণ্ডা বা সাধারণ অসুস্থতার মতো ঘটনাও ঘটতে পারে। এছাড়া আরও যেসব উপসর্গ দেখা দিতে পারে:

•বুকের ওপরের অংশে ব্যথা
•মাথাব্যথা, জ্বর
•ক্লান্ত লাগা
•শরীরে ব্যথা
•গলা শুকিয়ে যাওয়ার অনুভূতি

শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের চিকিৎসক তৌফিক আহমেদ বলেছেন, “যদিও ডেলটা ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় ওমিক্রন অনেক বেশি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য-উপাত্তে জানা যাচ্ছে, ওমিক্রন একটু হালকা ধরনের, আক্রান্তদের গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়া বা হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার হার কম।”

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহামারী বিশেষজ্ঞ ড. আব্দি মাহামুদ বলেছেন, “ওমিক্রন যে অন্যান্য ভ্যারিয়েন্টের চেয়ে কম ক্ষতিকর, সেটি বলার মতো যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ এখনও পাওয়া যায়নি। সুতরাং মুল বার্তা হল- আপনি যদি টিকা নিয়ে থাকেন, তাহলেই আপনি নিরাপদ।”

যে দেশে প্রথম ওমিক্রন শনাক্ত হয়, সেই দক্ষিণ আফ্রিকায় রোগটি পিক অবস্থায় চলে গেছে বলে মনে করা হচ্ছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা/বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

বেইলি রোডে আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যুতে বিচার বিভাগীয় তদন্ত চেয়ে রিট


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
রবিবার, ০৩ মার্চ, ২০২৪, ১২:৫৮
বেইলি রোডে আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যুতে বিচার বিভাগীয় তদন্ত চেয়ে রিট

ছবি সংগৃহীত

রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যুর ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত চেয়ে রিট দায়ের করা হয়েছে। রিটে প্রকৃত দোষীদের খুঁজে বের করার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে রিটে সরকারের গঠিত তদন্ত কমিটির রিপোর্ট আদালতে দাখিল করার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।

রোববার (৩ মার্চ) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইসরাত জাহান সান্ত্বনা জনস্বার্থে এ রিটটি দায়ের করেন। বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটির অনুমতি নেওয়া হয়েছে।

এদিকে রাজধানীর বেইলি রোডসহ সব আবাসিক স্থাপনায় রেস্টুরেন্ট বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। একইসঙ্গে রিটে বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে প্রকৃত দায়ীদের গ্রেপ্তার ও আহত, নিহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। এছাড়া বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্তের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।

এদিন হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দ জনস্বার্থে এ রিট দায়ের করেন।

গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশের আইজি, রাজউকের চেয়ারম্যান, ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়রসহ সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী করা হয়েছে। বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটি শুনানির জন্য উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন আইনজীবী।

উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর বেইল রোডে অবস্থিত গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে লাগা আগুনে এখন পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন আরও অন্তত ২০ জন। যাদের সবার অবস্থাই আশঙ্কাজনক।

জানা গেছে, ভবনের প্রথম তলায় ‘চায়ের চুমুক’ নামে একটি রেস্টুরেন্ট ছিল। সেখান থেকেই আগুনের সূত্রপাত। পরবর্রীতে সেটা পুরো ভবনে ছড়িয়ে পড়ে।  ১ মাস আগে ভবনটির নিচ তলায় চায়ের চুমুক নামে রেস্টুরেন্টটি যাত্রা শুরু করে। সূত্র: ইত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - জাতীয়