a
সংগৃহীত ছবি
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ৪৬ কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) ও সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) পদমর্যাদার কর্মকর্তা রয়েছেন। এসব কর্মকর্তাদের ডিএমপি থেকে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে বদলি করা হয়েছে।
মঙ্গলবার পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ বদলির আদেশ দেওয়া হয়েছে।
একই প্রজ্ঞাপনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও সহকারী পুলিশ সুপার পদমর্যাদার আরও ছয় কর্মকর্তাসহ মোট ৫২ জনকে বদলি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৩৮ জন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও ১৪ জন সহকারী পুলিশ সুপার পদমর্যাদার কর্মকর্তা রয়েছেন। এসব কর্মকর্তাদের র্যাব, এপিবিএন, নৌপুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশ ও ইন-সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টারে বদলি করা হয়েছে। সূত্র: যুগান্তর
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
নিউজ ডেস্ক: আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাকে সামনে রেখে সব ধরনের বেআইনি ও অনুমোদনহীন জনসমাবেশ ও আন্দোলন থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
মঙ্গলবার দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সরকার জানায়, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর করতে প্রয়োজনীয় সব ধরণের প্রস্তুতি দ্রুত এগিয়ে চলছে।
এলক্ষ্যে তফসিল ঘোষণার পরই নির্বাচনকালীন নিরাপত্তা জোরদারে সশস্ত্র বাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর প্রায় ৯ লাখ সদস্য মাঠে থাকবে—যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
ইতোমধ্যে দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে রেকর্ডসংখ্যক নির্বাচনী প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। নির্বাচনকালীন সময়ে যেকোনো ধরনের অনুমোদনহীন জনসমাবেশ, রাস্তা অবরোধ বা জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে এমন কর্মকাণ্ড কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে বলে বৈঠকে জানানো হয়। একই সঙ্গে বেআইনিভাবে সমাবেশে অংশ নিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ারও ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, গত দেড় বছরে দুই হাজারের বেশি আন্দোলন-বিক্ষোভ হয়েছে। ন্যায্য দাবি-দাওয়ায় সরকার সবসময়ই সাড়া দিয়েছে এবং আলোচনার মাধ্যমে সমাধান খুঁজেছে।
তিনি আরও বলেন, তবে এখন দেশ নির্বাচনমুখী। তাই সব রাজনৈতিক ও পেশাজীবী মহলকে অনুরোধ করছি—যে দাবিই থাকুক, তা নির্বাচন পরবর্তী সরকারের কাছে জানাতে। নির্বাচন ঘিরে কেউ অস্থিতিশীলতা বা উত্তেজনা সৃষ্টি করবে—এটা আমরা আশা করতে পারিনা। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
মুক্তা দাশ
একটা কথা ছিলো
একটা কথা ছিলো
চার অক্ষরের একটা কথা!
এতোগুলো দিন পেরোলাম
কত সকাল বাসি হলো,
দুপুরের খা খা খা রোদ্দুরে পুড়ে পুড়ে অঙ্গার হলাম!
বিকেল..!
একটু গা এলিয়ে যেই না বাতাসে গা ভিজাচ্ছি,
এলোচুলে হারিয়ে যাচ্ছি অন্য কোন মনে
অমনি ঝুপ করে সন্ধ্যা নেমে এলো উঠোনে।
বারান্দার গ্রিল এর এপাশে আমি!
এতো সব দেখি, শুনি, গায়েও মাখি...
টুকটাক মনমতো সিন্দুকে পুরেও রাখি
সবটাই লোহার গ্রিল এর এপাশে !!
একটা কথা ছিলো
চার অক্ষরের একটা কথা ...!
হাসতে ভুলে গেছি অনেক দিন,
ইটের দেয়াল কাঁপানো বকা খাওয়া হাসি..
এখন আর চাইলেও হাসতে পারি না।
লজ্জাবতী শরীর ছুঁয়েছিলে কোন এক অমৃতযোগে !
শেষ হাসিটা উধাও হলো
আত্মহত্যার অমৃতসুরা পানে ।
লজ্জাবতী’র গোলাপী আভা আজ রক্তাক্ত !
ক্ষত-বিক্ষত হৃদয়ের এফোড় ওফোড়।
একটা কথা ছিলো
চার অক্ষরের একটা কথা ...!!
ভা...লো..বা...সি
ভা...লো....বা...সা ।।