a
ফাইল ছবি। পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের মোবাইল ফোন ছিনতাই হয়েছে। জানা গেছে, গত রবিবার বিজয় সরণি সিগনালে এ ঘটনা ঘটে। মন্ত্রী অফিস শেষে বিজয় সরণি হয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। বিজয় সরণি সিগন্যালে মন্ত্রীর গাড়িবহর জ্যামে আটকে ছিল। গাড়ির গ্লাস নামিয়ে ফোনে কথা বলার সময় এক ছিনতাইকারী ফোনটি নিয়ে পালিয়ে যায়। এসময় মন্ত্রীর গানম্যান ছিনতাইকারীকে ধরার চেষ্টা করলেও ধরতে পারেনি।
আজ মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান পরিকল্পনামন্ত্রী নিজেই। তিনি বলেন, ফোনে কথা বলার সময় ছিনতাইকারী হাত থেকে টান দিয়ে ফোনটি ছিনিয়ে নেয়। ফোনটি আমার ছেলে কিনে দিয়েছিল। ঘটনার দিন রাত ৮টায় কাফরুল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে কাফরুল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সেলিমুজ্জামান গণমাধ্যমকে জানান, গত ৩০ মে সন্ধ্যায় পরিকল্পনা কমিশন থেকে মন্ত্রী বিজয় সরণি যাচ্ছিলেন। তিনি মোবাইল ফোনে কথা বলছিলেন, গাড়ির জানালা খোলা ছিল। সে সময় ফোনটি ছিনতাই হয়। ঘটনার পরে একটি মামলা দায়ের হয়েছে। এখনো ফোনটি উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। পুলিশ তদন্ত করছে, শীঘ্রই উদ্ধার করা সম্ভব হবে বলে জানান।
ফাইল ছবি
হেফাজতে ইসলামের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে দীর্ঘ সাড়ে ৩ ঘণ্টা বৈঠক করেছেন। মঙ্গলবার (৪ মে) রাত ৯টা ২০ মিনিটে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ধানমন্ডির বাসায় বৈঠক হয়। বৈঠকটি শেষ হয় রাত ১২টায়। হেফাজতের ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন।
সূত্রানুযায়ী, বৈঠকে হেফাজতের পক্ষ থেকে ৪টি দাবি প্রস্তাব করা হয়েছে। দাবিগুলো হচ্ছে-
১) হেফাজতে ইসলামের গত আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সারাদেশে গ্রেফতার হওয়া আলেম-ওলামা ও ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের অবিলম্বে মুক্তি দেওয়া ২) আলেম-উলামা এবং ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের গ্রেফতার-হয়রানি আতঙ্ক থেকে মুক্তি দেওয়া ৩) ২০১৩ সালে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের নামে যে মামলাগুলো হয়েছে পূর্ব আলোচনা অনুযায়ী এ সেগুলো প্রত্যাহার করা ও ৪) দ্রুত কওমি মাদ্রাসাগুলো খুলে দেয়ার ব্যবস্থা করা।
হেফাজতের আহ্বায়ক কমিটির মহাসচিব নুরুল ইসলাম জিহাদী বৈঠক শেষে গণমাধ্যমকে দাবিগুলোর বিষয়ে অবহিত করেন। তিনি বলেছেন, আমাদের এই ৪টি দাবি মন্ত্রীকে লিখিতভাবে জানিয়েছি। তিনি আমাদের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন এবং আশ্বাস দিয়েছেন।
ফাইল ছবি
আগামীকাল সোমবার (২৬ এপ্রিল) থেকে করোনাভাইরাসের প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া আপাতত বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
আজ রোববার (২৫ এপ্রিল) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ব্যবস্থাপনা ট্রাস্কফোর্স কমিটির সদস্য সচিব ডা. শামসুল হক স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত আগামী ২৬ এপ্রিল থেকে কোডিড-১৯ টিকা কার্যক্রমের প্রথম ডোজ প্রদান সাময়িকভাবে বন্ধ থাকবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রসমূহকে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করা হলো।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের নির্দেশে এ প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।