a প্রধানমন্ত্রী লন্ডন-নিউইয়র্কের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ছেন
ঢাকা শনিবার, ১৩ পৌষ ১৪৩২, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

প্রধানমন্ত্রী লন্ডন-নিউইয়র্কের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ছেন


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ০৯:১৪
প্রধানমন্ত্রী লন্ডন-নিউইয়র্কের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ছেন

ফাইল ছবি: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের শেষকৃত্যে এবং জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৭তম অধিবেশনে যোগ দিতে বৃহস্পতিবার সকালে লন্ডন ও নিউইয়র্কের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন।

বাংলাদেশ বিমানের একটি ভিভিআইপি ফ্লাইটে প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীরা আজ সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করবেন।

এর আগে বুধবার সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর সফর নিয়ে বিস্তারিত জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন।

যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাদিয়া মুনা তাসনিম লন্ডনে প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের অভ্যর্থনা জানাবেন।

১৬ সেপ্টেম্বর কমনওয়েলথ মহাসচিব প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ড প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার অবস্থানকালীন হোটেলে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। পরে যুক্তরাজ্যের দক্ষিণ এশিয়া, উত্তর আফ্রিকা, জাতিসংঘ ও কমনওয়েলথ বিষয়ক মন্ত্রী লর্ড আহমদ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।

১৭ সেপ্টেম্বর যুক্তরাজ্যের বিরোধীদলীয় এবং লেবার পার্টির নেতা স্যার কেইর স্টারমার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী ১৮ সেপ্টেম্বর বাকিংহাম প্যালেসে রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের সম্মানে রাজার এক সংবর্ধনায় যোগ দেবেন। ১৯ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওয়েস্টমিনিস্টার অ্যাবেতে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের শেষকৃত্যে অংশ নেবেন। একই দিন সন্ধ্যায় বাংলাদেশ বিমানের বিশেষ ফ্লাইটে নিউইয়র্কের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর লন্ডন ত্যাগ করার কথা রয়েছে।

জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাবেন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ ইমরান এবং জাতিসংঘ বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মুহাম্মদ আবদুল মুহিত।

এরপর ২৩ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৭তম অধিবেশনে ভাষণ দেবেন। ২৪ সেপ্টেম্বর তিনি প্রবাসী বাংলাদেশিদের নাগরিক সংবর্ধনায় যোগ দেবেন। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

৫ হাজার আপত্তিকর লিংক সরানো হয়েছে ফেসবুক থেকে: বিটিআরসি


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
মঙ্গলবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১১:২৩
৫ হাজার আপত্তিকর লিংক সরানো হয়েছে ফেসবুক থেকে: বিটিআরসি

গত এক বছরে ফেসবুক থেকে আপত্তিকর কনটেন্ট গণ্য করে প্রায় ৫ হাজার লিংক সরিয়েছে বিটিআরসি। সোমবার (৬ সেপ্টেম্বর) বিটিআরসির কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গত এক বছরে প্রায় ১৮ হাজার ৮৩৬টি লিংক অপসারণের জন্য ফেসবুকের কাছে অনুরোধ করা হয়। যার মধ্যে ৪ হাজার ৮৮৮টি লিংক অপসারণ করা হয় এবং এখনও ১৩ হাজার ৯৮৪টি লিংক একটিভ রয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে বিটিআরসি কর্তৃক প্রকাশিত একটি পরিসংখ্যানে আরও জানানো হয়, ইউটিউবের কাছে ৪৬১টি লিংক অপসারণ করার অনুরোধ করলে সেখানে ৬২টি লিংক অপসারণ করা হয়। এখনও ৩৬৯টি লিংক অ্যাকটিভ রয়েছে।

সম্মেলনে পরিসংখ্যান উপস্থাপনকালে বিটিআরসির সিস্টেম এন্ড সার্ভিস বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাসিম পারভেজ জানান, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জব্বারের নির্দেশনা মোতাবেক সাইবার থ্রেট ডিটেকশন এন্ড রেসপন্ড (সিটিডিআর) নামের একটি কারিগরি সিস্টেম ইতোমধ্যে প্রায় ২২ হাজারেরও বেশি পর্ণোগ্রাফি এবং জুয়ার সাইটে প্রবেশ বন্ধ করা হয়েছে। 

এছাড়াও এই সিস্টেমের মাধ্যমে ডিজিটাল মাধ্যম থেকে ১ হাজার ৬০টি ওয়েবসাইট বা আপত্তিকর কনটেন্টের লিংক অপসারণ করা হয়েছে। যা এই সিস্টেমে অনুরোধের শতভাগ কার্যক্রম বলে উল্লেখ করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে আরও জানানো হয়, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ ধারা ৮ (১ ও ২) অনুযায়ী ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মহাপরিচাক ডিজিটাল মাধ্যম থেকে কনটেন্ট অপসারণ/ব্লক করার জন্য বিশেষ অনুরোধ করা হলে তারা এ কার্যক্রম সম্পন্ন করেন। সূত্র: ইত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

“বৈষম্য থেকে মুক্তি চাই, চাকরী জাতীয়করণ চাই”


সাইফুল আলম, বিশেষ প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ০৯:৪০
বৈষম্য থেকে মুক্তি চাই চাকরী জাতীয়করণ চাই

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

 

সাইফুল আলম, ঢাকা:  চাকরী জাতীয়করণ এর দাবিতে 'সরকারি কলেজের বেসরকারি কর্মচারী ইউনিয়ন' আজ সকালে  ১৭/০৪/২০২৫ খ্রিঃ জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক দফা এক দাবিতে শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন, সমাবেশ, অবস্থান কর্মসূচি এবং স্মারকলিপি প্রদান করে।

উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, আমরা বাংলাদেশের সরকারি কলেজে কর্মরত বেসরকারি কর্মচারীদের দাবী আদায়ের একটি অরাজনৈতিক সংগঠন। দীর্ঘদিন যাবৎ অস্থায়ীভাবে কর্মরতদের ব্যতিরেকে ২০১৩ সালে ১৯০০ এবং ২০২৩ সালে ৪০০০ জন কর্মচারীকে মাউশি কর্তৃপক্ষ আমাদেরকে বঞ্চিত করে নতুন জনবল নিয়োগের মাধ্যমে আমাদের ভবিষ্যৎ আরও অনিশ্চয়তার দিকে ধাবিত করেছে।
এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে আমরা নিরুপায় হয়ে আমাদের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার সহানুভূতির সহিত দৃষ্টি কামনায় গত ২১/০৮/২০২৪খ্রি. তারিখে একটি শান্তিপূর্ণ কর্মসূচী পালনসহ মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়কে স্মারকলিপি প্রদান করি । তিনি আমাদের বিষয়টি বিবেচনা করবেন মর্মে তাঁর প্রেস সচিব দ্বারা মৌখিক আশ্বাস প্রদান করেন।

তারা আরো বলেন, আমরা সারা বাংলাদেশের স্বনামধন্য ৩৩০ টি (পূর্বের/পুরাতন) সরকারি কলেজে ০১ থেকে ৩৫ বছর যাবৎ সরকারি কলেজে ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির বিভিন্ন পদে বেসরকারিভাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিপত্রের আলোকে স্ব-স্ব কলেজের অধ্যক্ষ মহোদয়ের নিয়োগের মাধ্যমে সুনামের সাথে চাকুরী করে আসছি। কিন্তু আমাদের চাকুরী রাজস্বখাতে স্থানান্তর করা হচ্ছে না। ১৯৯১ এর নিয়োগ বিধিতে স্ব-স্ব কলেজের শুন্য পদের ১০০% এর ভিতর ৬০% নিয়োগ কলেজ কর্তৃপক্ষ প্রদান করে মহাপরিচালক মহোদয়ের নিকট সুপারিশসহ প্রেরণ করতেন, তখন আমাদের মধ্যে থেকে যারা সিনিয়র হিসেবে কর্মরত থাকতো তাদের মধ্যে কয়েক জনের চাকুরী রাজস্ব খাতে নিতো যা ২০০৪ খ্রি. পর্যন্ত ছিল, অবশিষ্ট ৩০% মাউশির মহাপরিচালক নিয়োগ দিতেন। কিন্তু ২০১৩ সালে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, বাংলাদেশ, ঢাকা ১৯৯১ এর নিয়োগ বিধি সংশোধন করে আমাদেরকে বঞ্চিত করে কেন্দ্রীয়ভাবে ১০০% নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করায় আমরা ২০০৪ ইং সালের পর থেকে রাজস্ব খাতের নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হই।

আমাদের অনেকের বয়স ৩০ বছরের অধিক হয়ে গেছে। আমরা সামান্য মজুরীতে পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছি। আমরা সরকারি কলেজের সকলেই যে দপ্তরে চাকুরী করছি সেখানে আমরা সরকারি দায়িত্ব পালন করছি। বিভিন্ন কলেজ জাতীয়করণ/ সরকারিকরণ করা হলেও আমাদের বিষয়টি মানবিক বিবেচনা করা হচ্ছে না। ২০১৩ সালের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল ও আমাদের জাতীয়করণের জন্য মহামান্য হাইকোট ডিভিশনে রিট পিটিশন করা হয়। কিছু কিছু মামলা ইতোমধ্যে আমাদের পক্ষে রায় ঘোষনা দিয়েছে। ২০১৭ সালে মামলার প্রেক্ষিতে কিছু পদ শূন্য রেখে ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর নিয়োগ সম্পূর্ণ করে। সমগ্র বাংলাদেশের কলেজসমূহের সূচনালগ্নে যে গন সৃষ্টি হয়েছিল তা দিয়ে বর্তমান কলেজের অনার্স মাস্টার্স বিভাগসমূহ পরিচালিত হচ্ছে ও তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করতে না পেরে আমাদের মাউশির পরিপত্র মোতাবেক কলেজ অধ্যক্ষগণ নিয়োগ প্রদান করেন। আমরা অত্যন্ত সুনামের সাথে সরকারি কলেজের সরকারি দায়িত্ব দীর্ঘবছর যাবৎ পালন করে আসছি। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের স্মারক নং- ওএম-১৫১-জিএ/২০০৮/ ৫৫৪৩১/১২জিএ, ১৪/১১/২০০৮ তারিখে ১৯৯১ সালের নিয়োগ বিধি ৬(৩) (ক) ধারা মোতাবেক অফিস ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের আচরণ ও কর্ম সন্তোষজনক হওয়ায় চাকুরী স্থায়ী করা হয়। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের স্বারক নং- ওএম-৯৪-জি /২০১১ (অংশ-১)/২৮৮৩৩/১০, ০৯/০৫/২০১৭ খ্রি. মহামান্য সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ রীট পিটিশন নং-৩২৭৫/২০১৭ ও ৩১১৭/২০১৭ বিচারাধীন থাকায় ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর মামলা নিস্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত পদ সংরক্ষণ করা হয় । মামলা নম্বর: ৭৫৩৪/২০১৭ বয়স শিথিল করে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিয়োগ প্রদানের আদেশ দেন মহামান্য সুপ্রীম কোর্টের হাইকোট ডিভিশন। এতে সরকার মহামান্য সুপ্রীম কোর্টের আফিলিয়েট ডিভিশনে (২৯৩২/২০১৯) আপিল করেন। কিন্তু আমরা এখনও কোনো প্রকার আশার বাণী পাইনি।

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার মৌখিক আশ্বাস পেয়ে আমরা আমাদের কর্মসূচী সমাপ্ত ঘোষণা করি। পরবর্তীতে আমাদের বিষয়ে কোন দৃশ্যমান পদক্ষেপ না হওয়ায় গত ০৪/০৯/২০২৪খ্রি. পুনরায় প্রধান উপদেষ্টা, শিক্ষা উপদেষ্টা, শিক্ষা সচিবের কার্যালয়সহ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের ডিজি মহোদয়গণকে স্মারকলিপি প্রদান করি এবং ২৯ অক্টোবর ২০২৪খ্রি. বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, সাংবাদিকদের নিয়ে জাতীয় প্রেস ক্লাবে যথাযথ কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনায় একটি গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন ও ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪ জাতীয় প্রেসক্লাবে একটি মতবিনিময় সভার আলোজন করি কিন্তু দুঃখের বিষয় ২০১৩ সাল থেকে অদ্যবধি মানববন্ধন, অবস্থান কর্মসূচী, ১৮দিন জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আমরণ অনশন, সাংবাদিক সম্মেলন, নিজ নিজ কর্মস্থলে ১ঘন্টা প্রতিকী কর্মবিরতিসহ একাধিক শান্তিপূর্ণ কর্মসূচীর মাধ্যমে আমাদের দাবী আদায়ের চেষ্টা চালিয়ে গেলেও আমাদের বিষয়ে কোন সরকারই এখনও পর্যন্ত কোন দৃশ্যমান কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। শান্তিপূর্ণ কর্মসূচীর দ্বারা আমাদের নায্য দাবি আদায় না হলে ভবিষ্যতে কঠোর কর্মসূচী গ্রহণের মাধ্যমে আমাদের দাবি আদায়ের চেষ্টা অব্যহত রাখবো।

দাবীসমূহ:
* সরকারি কলেজের বেসরকারি কর্মচারীদের চাকুরী জাতীয়করণ করতে হবে;
* কর্মরতদের ব্যতিরেকে নতুন নিয়োগ বন্ধ করতে হবে, অস্থায়ীভাবে কর্মরতদের চাকুরীর নিরাপত্তা প্রদান করতে হবে; (শূন্য পদের বিপরীতে এবং নতুন পদ সৃজনের মাধ্যমে স্ব স্ব কলেজে        অস্থায়ীভাবে কর্মরতদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে রাজস্বখাতভূক্ত করতে হবে।)
* রাজস্বখাতভূক্ত না হওয়া পর্যন্ত সরকারি বেতন স্কেল অনুযায়ী বেতন-ভাতাদি প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - জাতীয়