a শেখ মুজিবুর রহমান ও ১৫ ই আগস্ট
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১০ পৌষ ১৪৩২, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

শেখ মুজিবুর রহমান ও ১৫ ই আগস্ট


আবু হানিফ, বিশেষ প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ১০ আগষ্ট, ২০২২, ০১:২১
শেখ মুজিবুর রহমান ও ১৫ ই আগস্ট

সংগৃহীত ছবি

শেখ মুজিবুর রহমান শুধু একটি নাম নয়, বাঙালি জাতির মনে স্বাধীনতার বীজবপনকারী এক মহাপুরুষের নাম, বাঙালি জাতির পিতার নাম।

শেখ মুজিব থেকে বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠার পেছনের পথচলাটা খুব একটা সহজ ছিল না। এ জন্য তাকে করতে হয়েছে অনেক আন্দোলন, করতে হয়েছে হাজারো ত্যাগ, সাদরে বরণ করে নিতে হয়েছে চার দেয়ালে আবদ্ধ জেলখানাকে।

সাল ১৯৭১, নেতার ডাকে সাড়া দিয়ে, নেতার নেতৃত্বে নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর  স্বাধীন দেশ হাসিল করার  ইতিহাস গড়লো বাঙালী। যুদ্ধ বিদ্ধস্ত দেশকে যখন নিজ হাতে গুছিয়ে নিচ্ছিলেন বঙ্গবন্ধু, তখনই শিকার হন দুষ্কৃতিকারীদের ষড়যন্ত্রের।

এরপর এলো ১৫ আগস্ট,১৯৭৫, বাংলার ইতিহাসের সবচেয়ে কলঙ্কিত একটা ভোর। যার নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ হিসেবে বিশ্বে মাথা তুলে দাড়ানোর মর্যাদা পেয়েছিল, প্রতিদানস্বরুপ কিছু অকৃতজ্ঞ বিপথগ্রস্ত খুনি তাঁকে সপরিবারে মৃত্যু উপহার দিলো।
 
বাঙ্গালীর শোকের মাস আগস্ট। শুধু শোকের মাস নয়, এই মাস আমাদের মনে বঙ্গবন্ধুর চেতনাকে আরো জাগিয়ে তোলে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে হলে আগামী প্রজন্মকে এই  'শোক'কে  ' শক্তি 'তে পরিণত করে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে।


কাজী তাসনিম নাহার
শিক্ষার্থী, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, জবি

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

জামালপুর যমুনা সারকারখানা শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন কর্তৃক আয়োজিত বিশেষ সাধারণ সভা


মনির, বিশেষ প্রতিনিধি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৪, ০১:৪৮
জামালপুর যমুনা সারকারখানা শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন কর্তৃক আয়োজিত বিশেষ সাধারণ সভা

ছবি: সুমন, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

 

বিশেষ প্রতিনিধি, সরিষাবাড়ি: জামালপুর, সরিষাবাড়ি, তারাকান্দী যমুনা সারকারখানা শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন (সিবিএ) কর্তৃক আয়োজিত এক বিশেষ সাধারণ সভা ২৯ নভেম্বর, শুক্রবার, সিবিএ অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন জনাব রবিউল ইসলাম। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যমুনা সারকারখানার জিএম জনাব  আশরাফুল ইসলাম, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব শরিফুল ইসলাম। প্রধান বক্তা হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন সরিষাবাড়ি উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও সিবিএ-র সাবেক সাধারণ সম্পাদক জনাব মোরশেদ আলম তালুকদার। প্রধান বক্তা  তার বক্তব্যে যমুনা সারকারখানাতে দ্রুত গ্যাস সরবরাহ করে সারকারখানাটি পূনরায় চালু করার আহবান জানান।

অন্যান্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন জনাব মনিরুজ্জামান আদম, শ্রমিক নেতা ও সিবিএর সাবেক সফল সাংগঠনিক সম্পাদক জনাব আবুল হোসেন, জনাব আমজাদ হোসেন, অফিসার ইনর্চাজ, তারাকান্দি তদন্ত কেন্দ্র।

উক্ত অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন, জনাব মনিরুজ্জামান মাছুম, শফিকুল ইসলাম হাই, রাশেদুল ইসলাম লিটন ও জাহাঙ্গীর, স্বপন, রুকোন প্রমুখ। উল্লেখ্য, শীঘ্র শ্রমিক কর্মচারীদের নির্বাচনের লক্ষ্যে একটি নির্বাচন কমিটি গঠন করা হয়।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

পাহাড়ে সন্ত্রাসী তৎপরতা চলছেই


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক:
শুক্রবার, ১৯ মে, ২০২৩, ১০:৪৯
পাহাড়ে সন্ত্রাসী তৎপরতা চলছেই

ফাইল ছবি

 

পাহাড়ে যেভাবে সন্ত্রাসী তৎপরতা ও সহিংস ঘটনা ঘটছে, তা অত্যন্ত উদ্বেগজনক।গত মঙ্গলবার রাঙ্গামাটি জেলার বিলাইছড়িতে সেনা টহল দলের ওপর বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মির (কেএনএ) সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের অতর্কিত হামলায় দুজন সেনা সদস্য নিহত এবং দুজন সেনা কর্মকর্তা আহত হন।

আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর জানিয়েছে, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বিলাইছড়ি উপজেলার জারুলছড়িপাড়া নামক স্থানে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের আস্তানার খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর একটি টহল দল ওই স্থানের উদ্দেশে রওয়ানা দেয়। টহল দলটি জারুলছড়িপাড়ার কাছে পানির ছড়ার কাছাকাছি পৌঁছালে কেএনএ সন্ত্রাসীদের ইম্প্রোভাইজ্ড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস বিস্ফোরণ ও অতর্কিত গুলিবর্ষণের মুখে পড়ে এবং এ হতাহতের ঘটনা ঘটে।

সাম্প্রতিক সময়ে পাহাড়ে এক নতুন আতঙ্ক হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে এই কেএনএ। এটি কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) একটি সামরিক শাখা। বছরখানেক আগে বান্দরবানে সংগঠনটির আত্মপ্রকাশ ঘটে। 

জানা যায়, কেএনএফের সামরিক শাখা কেএনএ’র শতাধিক সদস্য তিন বছর আগে প্রশিক্ষণের জন্য মিয়ানমারের কাচিন প্রদেশে যায়।

২০২১ সালে একটি দল ফিরে আসে প্রশিক্ষণ নিয়ে। এ দলের সদস্যরাই এখন সেনাবাহিনীর ওপর একের পর এক হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। অনুমান করা যায় যে, কেএনএ সদস্যরা মিয়ানমার থেকে শুধু প্রশিক্ষণই নয়, অস্ত্র-গোলাবারুদ ও রসদ সামগ্রী পাচ্ছে। ফলে পাহাড়ের সাধারণ মানুষ ভুগছে নিরাপত্তাহীনতায়। ব্যাহত হচ্ছে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড।

সাম্প্রতিক বছরগুলোয় পাহাড়ে অনেক সন্ত্রাসী গ্রুপ সক্রিয় থাকার খবর গণমাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে। এসব সংগঠন চাঁদাবাজি, খুন, অপহরণ, মাদক ব্যবসাসহ নানান ধরণের অপকর্মে জড়িত। আবার বিভিন্ন সশস্ত্র গ্রুপ পারস্পরিক দ্বন্দ্ব-সংঘাতে লিপ্ত রয়েছে। জমি নিয়ে বিরোধ ও আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টাও এসব দ্বন্দ্ব ও সংঘাতের মূল কারণ।

তবে কেএনএ’র তৎপরতা শুধু এসবের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এরা বিচ্ছিন্নতাবাদী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত। তাদের তৎপরতা পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির আগের পরিস্থিতির কথা মনে করিয়ে দেয়, যখন পার্বত্য এলাকা ছিল এক ভয়ের জনপদ। এটিই বড় চিন্তার বিষয়। কাজেই এ ধরনের সংগঠনগুলো কঠোরভাবে দমন করা সময়ের দাবি।

সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো নির্মূলে পাহাড়ে সন্ত্রাসবিরোধী সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করা জরুরি হয়ে পড়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। আমরা পার্বত্য এলাকায় স্থায়ী শান্তি নিশ্চিত করতে সরকারসহ সমগ্র দেশবাসীকে এগিয়ে আসার ও সচেতন থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - মতামত