a
ফাইল ছবি
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স আমাদের সুরুক্ষা দিতে দিন-রাত প্রস্তুত থাকেন। সর্বদা প্রস্তুত থাকতে হয় মানুষের বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়তে। তবে এত সবের মাঝে কতটুকুই বা সময় নিজেকে দিতে পারেন? তার পুরোটাই অজানা তাদের। কিন্তু সেই অবসরে যদি মনের সুখে গান গেয়ে ফেলেন, আর সেই গান মানুষ মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে শুনছেন তাহলে ব্যাপারটা অস্বাভাবিক হয়ে দাঁড়ায়।
তবে সম্প্রতি এই অস্বাভাবিক ব্যাপারটিকেও স্বাভাবিক করেছেন দীপু নামের একজন ফায়ার সার্ভিসের কর্মী। ‘আমার মতো এতো সুখী নয় তো কারো জীবন…’ এই গানটি বাবা কেন চাকর চলচ্চিত্রে নায়ক রাজ রাজ্জাকের ঠোঁটে শোনা গেছে। এই গানের সঙ্গে চোখের জল ঝরেছে বাংলা চলচ্চিত্রের কত শত দর্শকের। এই গানটি গেয়েছেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মী দীপু।
উক্ত ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছেন দীপু একটি অব্যবহৃত তরলের প্লাস্টিকের ড্রামের মতো পাত্রের মধ্যে বসে সেটাকেই বাদ্যযন্ত্র বানিয়েছেন। নিজে সেটা বাজাচ্ছেন আর গাইছেন- ‘আমার মতো এতো সুখী, নয়তো কারো জীবন, কি আদর স্নেহ ভালোবাসায়, জড়ানো মায়ার বাধন, জানি এ বাঁধন ছিঁড়ে গেলে কভু, আসবে আমার মরণ…’ খালিদ হাসান মিলুর অসংখ্য জনপ্রিয় গানের মধ্যে একটি এই গান।
মিলুর গানটি মানুষ শোনেন এখনো। তবে ফায়ার সার্ভিসের কর্মী দীপুর খালি গলায় গাওয়া এই গান শুনেছেন এক কোটি ২০ লাখ মানুষ। অবিশ্বাস্য হলেও। ফেসবুকের ওই পেইজের মাধ্যমে ১২ মিলিয়ন বার শোনা হয়েছে গানটি।
দীপুর গানটি ভাইরাল হলেও দীপুর সবিস্তার পরিচয় জানা যায়নি। জানা যায়নি কোন ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে বসে তিনি গানটি গেয়েছেন। একটি ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে গানটি ভাইরাল হয়েছে। আর পেইজটিও চালানো হয় দেশের বাইরে থেকে।
উল্লেখ্য, সোশ্যাল মিডিয়ার আদলে দীপুর মতো হাজার হাজার মানুষ তাদের সোশ্যাল এক্টিভিটিসের মাধ্যমে তাদের মেধার বিকাশ করে থাকে এবং নিজেদের তুলে ধরে।
আতিক উল্লাহ খান মাসুদ
জনকন্ঠ সম্পাদক আতিক উল্লাহ খান মাসুদ আর নেই। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া লিল্লাহি রাজিউন)।
আজ সোমবার ভোরে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। প্রবীণ এই সাংবাদিকের মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৬৮ বছর।
ফাইল ছবি
আমেরিকার ওকল্যান্ড বন্দরের শ্রমিকরা ইহুদিবাদী ইসরাইলের একটি কার্গো জাহাজের মালামাল খালাস করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
ফিলিস্তিনিদের ওপর বর্বরতার বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী ইহুদিবাদীদেরকে বয়কটের যে ডাক দেয়া হয়েছে, তার সাথে একাত্বতা ঘোষণা করে ওকল্যান্ড বন্দর শ্রমিকরা ওই পদক্ষেপ নেন। খবর এবিসি নিউজের।
ফিলিস্তিনপন্থী আমেরিকার বিক্ষোভকারীরা অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার ওপর ইহুদিবাদী ইসরায়েলের বর্বর আগ্রাসনের প্রতিবাদ হিসেবে ওকল্যান্ড বন্দরে ইসরাইলি জাহাজ নোঙ্গর ও খালাস করা নিষিদ্ধ করেন। পরবর্তীতে জাহাজটি ওকল্যান্ড বন্দর ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়।
এ সময় বন্দর শ্রমিকরা এবং অন্য বিক্ষোভকারীরা মিলে সেখানে ইসরাইলের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করতে থাকেন।
বিক্ষোভ আয়োজনকারীদের মুখপাত্র ওয়াসিম হেজ সাংবাদিকদের বলেন, আজ আমরা ওকল্যান্ড শহরের পক্ষ থেকে একথা প্রমাণ করে দিলাম যে, আমরা বর্ণবাদী ইসরাইলের সঙ্গে বাণিজ্য করতে চাই না।