a
ফাইল ছবি
করোনার কারণে ট্রেনের মোট আসনের অর্ধেক টিকিট বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বুধবার (১২ জানুয়ারি) থেকে ১৫ জানুয়ারির টিকিটের ২৫ শতাংশ অনলাইনে এবং ২৫ শতাংশ কাউন্টারে বিক্রির সিদ্ধান্ত হয়।
মঙ্গলবার বাংলাদেশ রেলওয়ের উপপরিচালক (টিসি) মো. নাহিদ হাসান খান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, করোনাভাইরাসজনিত রোগের (কোভিড-১৯) বিস্তাররোধে সার্বিক কার্যাবলি/চলাচলে সরকার কর্তৃক বিধিনিষেধ আরোপ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে ট্রেন, বাস ও লঞ্চে সক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী নিয়ে চলাচল করতে পারবে মর্মে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
এমতাবস্থায় যাত্রীবাহী ট্রেন পরিচালনার ক্ষেত্রে রেলওয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও যাত্রীদের স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তার স্বার্থে শারীরিক দূরত্ব ও মাস্ক পরিধান নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রয় বিষয়ে সংশোধনী আনা হয়েছে। সূত্র: যুগান্তর
ফাইল ছবি
অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ সামলাতে না পেরে বাড়ানো হয়েছে লঞ্চ চলাচলের নির্ধারিত সময়। আগামীকাল সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত লঞ্চ চলবে। রবিবার (১ আগস্ট) এ তথ্য জানায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ- বিআইডব্লিটিএ।
এর আগে রফতানিমুখী শিল্প কল কারখানার শ্রমিকদের কর্মস্থলে ফিরতে ভোগান্তি কমাতে রবিবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সব জেলা এবং শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ও পাটুরিয়া দৌলতদিয়া রুটে লঞ্চ চলার সিদ্ধান্ত জানানো হয়। শনিবার সন্ধ্যায় বিআইডব্লিউটিএ এই সিদ্ধান্ত নেয়।
রবিবার সকালে ঢাকার সদরঘাটে চোখে পড়ে যাত্রীদের ভিড়। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলো থেকে ছেড়ে আসা লঞ্চগুলোতে ছিল না পা ফেলার জায়গা। অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ সামলাতে না পেরে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রাখে চাঁদপুর লঞ্চ টার্মিনাল কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিএর উপ-পরিচালক কায়সারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, যাত্রীর চাপ এতটাই বেশি যে, তারা কোনোভাবেই নির্দেশনা মানছে না। যে পরিমাণ যাত্রী আছে দুপুর ১২টার মধ্যে একটি বা দুটি লঞ্চের মাধ্যমে তা ঢাকায় পাঠানো সম্ভব নয়। তাই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ করে নৌচলাচল বন্ধ রেখেছি।
ছবি: সংগৃহীত
সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এসএম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, দেশ ও জাতি গঠনে ক্যাডেটদের অবদান অসামান্য। দেশে বিভিন্ন দুর্যোগের সময় ক্যাডেট সদস্যরা প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে থাকেন।
শুক্রবার কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ছাত্রদের সপ্তম পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ক্যাডেট কলেজের উন্নয়ন এবং আধুনিকায়নে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদানও অনস্বীকার্য।
এ সময় তিনি ভাষার মাসে ৫২-এর ভাষা আন্দোলনে বীর শহিদদের স্মরণ করে তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। সেনাপ্রধান বর্তমান এবং প্রাক্তন ক্যাডেটদের সার্বিক সফলতা ও উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন।
অনুষ্ঠানে কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ছাত্র, স্থানীয় ফরমেশনের ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা, স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনের কর্মকর্তা, কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজের অধ্যক্ষ, শিক্ষক, গণমাধ্যম ব্যক্তি, শিক্ষার্থী ও বেসামরিক ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। সূত্র:যুগান্তর