a শেখ হাসিনা বলেছিলেন মেট্টোরেল চালু হতে ১ বছর লাগবে, অথচ ৩৭ দিন পর যাত্রী নিয়ে ছুটে চললো মেট্রোরেল
ঢাকা মঙ্গলবার, ১০ আষাঢ় ১৪৩২, ২৪ জুন, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

শেখ হাসিনা বলেছিলেন মেট্টোরেল চালু হতে ১ বছর লাগবে, অথচ ৩৭ দিন পর যাত্রী নিয়ে ছুটে চললো মেট্রোরেল


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
রবিবার, ২৫ আগষ্ট, ২০২৪, ০৯:৫৩
শেখ হাসিনা বলেছিলেন মেট্টোরেল চালু হতে ১ বছর লাগবে, অথচ ৩৭ দিন পর যাত্রী নিয়ে ছুটে চললো মেট্রোরেল

ছবি সংগৃহীত: মেট্টোরেল, বাংলাদেশ

 

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন মেট্টোরেল চালু হতে এক বছর সময় লাগবে। কারন হিসেবে বর্ননা করেন দূর্বত্তরা আগুন দিয়ে এটার যে ধ্বংসলীলা চালিয়েছে তা মেরামত করতে এক বছর সময় লাগবে। অথচ ৩৭ দিন বন্ধ থাকার পর সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার (২৫ আগস্ট) থেকে যাত্রী সেবা দেওয়া শুরু করেছে মেট্রোরেল। সকাল ৭টা ১০ মিনিট এবং ৭টা ২০ মিনিটে উত্তরা উত্তর মেট্রোরেল স্টেশন থেকে দুটি ট্রেন মতিঝিলের উদ্দেশে ছেড়ে যায়।

এর আগে শনিবার (২৪ আগস্ট) ঢাকা ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (লাইন-৬) অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক মো. জাকারিয়া জানিয়েছিলেন, গত বৃহস্পতিবার থেকে শনিবার পর্যন্ত মেট্রোরেলের ট্রায়াল (পরীক্ষামূলকভাবে চালানো) হয়েছে। এতে রোববার মেট্রোরেল চালু করা সম্ভব হবে।

কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় গত ১৮ জুলাই মিরপুর-১০ নম্বর গোলচত্বরে পুলিশ বক্সে অগ্নিসংযোগ করা হয়। এতে ওইদিন বিকাল পাঁচটায় মেট্রোরেলের চলাচল বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। এর পরদিন মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশনে ভাঙচুর চালায় দুর্বৃত্তরা।

নতুন অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর ১১ আগস্ট উপদেষ্টা পরিষদের এক বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় যে, ১৭ আগস্ট থেকে মেট্রোরেল চালু হবে। উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেল স্বাভাবিক নিয়মে চলাচল করবে। তবে মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশনে আপাতত ট্রেন থামবে না। কারণ, কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় এ দুটি স্টেশন ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

এরপর ১৫ আগস্ট ডিএমটিসিএল সচিব মোহাম্মদ আবদুর রউফের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ১৭ আগস্ট থেকে মেট্রোরেল চালু সম্ভব হচ্ছে না বলে জানানো হয়। এতে বলা হয়, অনিবার্য কারণে প্রয়োজনীয় কারিগরি পরীক্ষা-নিরীক্ষা এখনও শুরু করা সম্ভব হয়নি।

ডিএমটিসিএল সূত্রে সম্প্রতি জানা যায়, মেট্রোরেলের লাইন, কোচ ও সংকেত ব্যবস্থা সবই ঠিক ছিল। এরপরও মেট্রোরেল চালু না হওয়ার কারণ ছিল নিচের দিকের কর্মীদের কর্মবিরতি। বড় কর্মকর্তারা বাড়তি সুবিধা নিচ্ছেন, এমন অভিযোগ এনে কর্মবিরতিতে যান মেট্রোরেলের কর্মচারীরা। এ জন্যই কারিগরি কোনো সমস্যা না থাকার পরও মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ ছিল। পরে কর্মচারীদের সঙ্গে আলোচনার পর তাদের দাবি পূরণের বিষয়ে আশ্বাস দেওয়া হয়।

গত ১৮ আগস্ট সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান সাত দিনের মধ্যে মেট্রোরেল চলাচল শুরুর আশ্বাস দেন। মেট্রোরেলের কর্মচারীরা ২০ আগস্ট থেকে কাজে যোগ দেন। সেই হিসেবে মেট্রোরেল আজ (রোববার) থেকে চালু হলো। সূত্র: ইত্তেফাক

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

এক যুগ ধরে ৩৭টি ট্রেনের মধ্যে ৩২টি ট্রেন রিপন-লুনা দম্পতির দখলে


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১০:৫৬
এক যুগ ধরে ৩৭টি ট্রেনের মধ্যে ৩২টি ট্রেন রিপন-লুনা দম্পতির দখলে

ফাইল ছবি

 

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পরিচালিত ৩২টি ট্রেন নিয়ন্ত্রণ করছেন এক যুগের বেশি সময় ধরে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সালাউদ্দিন রিপন ও তার স্ত্রী মিফতাহুল জান্নাত লুনা। বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পরিচালিত ৩৭টি ট্রেনের মধ্যে ৩২টিই নিয়ন্ত্রণ করছেন এই দম্পতি। চার বছরের জন্য ট্রেন পরিচালনার ইজারা নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রীদের আশীর্বাদে বারবার নবায়ন করা হয়েছে চুক্তি। নতুন ইজারা না করে অনিয়মের মাধ্যমে এই নবায়নের ফলে রাজস্ব বঞ্চিত হয়েছে রাষ্ট্রীয় গণপরিবহন সংস্থাটি। সালাউদ্দিন রিপন বরিশাল ৫ সংসদীয় আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে  অংশ নিয়েছিলেন। নামে-বেনামে প্রতিষ্ঠান খুলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে দরপত্রে অংশ নিয়ে ট্রেন পরিচালনার কাজ বাগিয়ে নিয়েছেন তিনি। দেশের বাণিজ্যিক রেলের প্রায় ৯০ শতাংশ কব্জায় নিয়েছেন এই দম্পতি। অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে, ট্রেন পরিচালনার জন্য দরপত্রে অংশ নেওয়া সব প্রতিষ্ঠানই ছিল রিপনের। ফলে প্রতিযোগিতামূলক পদ্ধতিতে খুব নিম্ন দরে টেন্ডারে অংশ নিয়েও কাজ পেয়েছেন তিনি। এ ক্ষেত্রে কারচুপি বা অনিয়মের বিষয়টি দেখেও না দেখার ভান করেছে রেলপথ মন্ত্রণালয় আর বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।

আয়কর সনদে দেওয়া তথ্যমতে, মেসার্স এসআর ট্রেডিং, এলআর ট্রেডিং ও এনএল ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী সালাউদ্দিন রিপন। টিএম ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী হিসেবে রয়েছেন মিফতাহুল জান্নাত লুনা। এই চার কোম্পানির ঠিকানাই রাজধানীর ৭৮ মতিঝিলে। বাংলাদেশ রেলওয়ের তথ্যমতে, ট্রেন ইজারার জন্য খোলা দরপত্রে অংশ নেওয়া মেসার্স শান্তা ট্রেডার্স, এমকে ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস ও রুবায়েত ট্রেড ইন্টারন্যাশনালও রিপনের অফিসের ঠিকানা ৭৮ মতিঝিলে পরিচালিত হচ্ছে। রেলওয়ে কর্মকর্তারা নাম প্রকাশ না করে জানান, নামে-বেনামে তিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দরপত্রে অংশ নিয়ে থাকেন।

তথ্যমতে, বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে ৮ জোড়া ট্রেন বাণিজ্যিকভাবে পরিচালনা করছে। এগুলো হচ্ছে বলাকা কমিউটার, মহুয়া কমিউটার, জামালপুর কমিউটার, দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার, কর্ণফুলী কমিউটার, তিতাস কমিউটার ও সাগরিকা কমিউটার। এগুলো সবকটিরই ইজারা পেয়েছেন রিপন-লুনা দম্পতি।

রেলওয়ের তথ্যমতে, ৯৯ নম্বর ঢাকা কমিউটার, ৫ নম্বর আপ ও ডাউন কমিউটার এবং ৫৫৪ নম্বর লোকাল ট্রেন ইজারা নিতে দরপত্রে অংশ নেয় ৫টি প্রতিষ্ঠান। এদের মধ্যে চারটি প্রতিষ্ঠানই আওয়ামী লীগ সমর্থিত এই দম্পতির। এসব কোম্পানির ঠিকানা একই। ২৩-২৪ রকেট মেইল ও ২৭-২৮ চিলাহাটি এক্সপ্রেস ট্রেনের দরপত্রে অংশ নিয়েছিল তিনটি প্রতিষ্ঠান। যার সবই রিপন-লুনা দম্পতির মালিকানাধীন। ১৫ নম্বর মহানন্দা, ৫৮৫ লোকাল ও ১৬ নম্বর মহানন্দা এবং ২৫/২৬ নম্বর নকশিকাথা এক্সপ্রেসের দরপত্রে অংশ নিয়েছিল তিনটি প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানগুলোও রিপন-লুনার। এ ছাড়া বিভিন্ন বাণিজ্যিক ট্রেনের দরপত্রে অংশ নিয়ে কাজ বাগিয়ে নিয়েছেন এই দম্পতি। অভিযোগ রয়েছে, এই দম্পতির অধীনে কর্মরত বিভিন্ন কর্মচারীরাও খোলা দরপত্রে অংশ নিয়ে বাণিজ্যিক ট্রেন পরিচালনার কাজ নিয়েছেন। এ ছাড়া অভিযোগ রয়েছে পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি ট্রেনের মধ্যে ১৬টি ট্রেনের পরিচালনার কাজও পেয়েছেন রিপন ও তার স্ত্রী লুনা।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, মহানন্দা এক্সপ্রেস ট্রেনটি প্রতিদিন চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও খুলনার মধ্যে যাতায়াত করে। ২০০৯ সালে এই ট্রেনটি ইজারা দেওয়া হয়েছিল রিপনের এলআর ট্রেডিংকে। তখন প্রতি ট্রিপে একটি কোচের ইজারা মূল্য ধরা হয়েছিল ৪০ হাজার ৭৬০ টাকা। সে সময় চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে খুলনা পর্যন্ত একজন যাত্রীর ভাড়া ছিল ৬০ টাকা। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাস থেকে এই ভাড়া ৯৫ টাকা নির্ধারণ করা। অথচ তখন ইজারা মূল্য কমিয়ে ধরা হয়েছে ৩৫ হাজার ২৯ টাকা। অথচ একটি কোচও বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। ২০১৩ সালে ট্রেন পরিচালনার কাজ আবার বাগিয়ে নেয় রিপনের আরেক প্রতিষ্ঠান এনএল ট্রেডিং।

তথ্যমতে, চারটি প্রতিষ্ঠান এই দরপত্রে অংশ নিয়েছিল। অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো হলো এনএল ট্রেডিং, টিএম ট্রেডিং, মেসার্স শান্তা ট্রেডার্স ও এলআর ট্রেডিং। যার সবই রিপন ও তার স্ত্রী  লুনার মালিকানাধীন। ফলে কারসাজি করে একাধিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দরপত্রে অংশ নিয়ে খুব নিম্নদরে কাজ পেয়েছেন তিনি।

জানা গেছে, রিপনের চাচা ছিলেন ঢাকা রেলওয়ের ঠিকাদার। ২০০৪ সালে চাচার মৃত্যুর পর চাচাতো বোনকে বিয়ে করেন রেলের জগতে প্রবেশ করেন রিপন। এর পর রেলপথ মন্ত্রণালয় আর বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তুলে রেলের জগতে অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠেন রিপন। কারসাজির মাধ্যমে ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে দরপত্রে অংশ নিলেও তা মূল্যায়নের সময় বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্মকর্তারা আমলে নেননি। ফলে একই ব্যক্তিকে বিভিন্ন ট্রেনের পরিচালনার কাজ দিয়ে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকে অধিক রাজস্বপ্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে।

অনিয়ম আর কারসাজি করে বিভিন্ন ট্রেন পরিচালনার কাজ বাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে বক্তব্য জানতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা রিপনের মোবাইলে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রেলওয়ে কর্মকর্তারা বলছেন, নামে-বেনামে এসব কোম্পানিকে টেন্ডার দিতে সরকারের সাবেক দুই মন্ত্রীর পক্ষ থেকে চাপ ছিল। যার কারণে বাধ্য হয়েই কাজ দিতে হয়েছে প্রভাবশালী এ দম্পতিকে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলী গণমাধ্যমকে বলেন, অনেক আগে থেকে এই দম্পতি বাণিজ্যিক ট্রেনগুলোর পরিচালনার কাজ পেয়েছেন। খোলা দরপত্রের মধ্যেই তারা এই কাজ পেয়েছেন। কিন্তু তাদের কাজ দিতে কোনো চাপ বা সরকারের প্রভাবশালী মহলের নির্দেশ ছিল কিনা তা এখন বলতে পারছি না। এসব খোলা দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সদস্যদের ভূমিকা কী ছিল তা নিয়ে কোনো জবাব দেননি তিনি। অভিযোগ রয়েছে, রেলওয়ের এই মহাপরিচালক পূর্বাঞ্চলের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা থাকাকালে ২০১৭ ও ২০১৮ সালে একাধিক ট্রেনের চুক্তি অবৈধভাবে নবায়ন করে এই দম্পতিকে বিশেষ সুবিধা দিয়েছেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

স্বাধীনভাবে কথা বলার সুযোগ নেই সংসদে: জাতীয় পার্টির মহাসচিব


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক::
মঙ্গলবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২২, ০৩:৪২
স্বাধীনভাবে কথা বলার সুযোগ নেই সংসদে: জাতীয় পার্টির মহাসচিব

ফাইল ছবি

জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব ও কিশোরগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, যতক্ষণ সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ থাকবে ততক্ষণ সংসদ সদস্যদের স্বাধীন কথা বলার সুযোগ নেই। বাজেটে সংসদ সদস্যদের কোনো অংশগ্রহণ নেই। স্বাধীনভাবে (কথা) বলার সুযোগ নেই।

মঙ্গলবার জাতীয় সংসদ অধিবেশনে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ নিয়ে আলোচনা হয়। এসময় একটি বিল পাসের ওপর আলোচনাকালে বিরোধী দলের সংসদ সদস্যরাও এসব মন্তব্য করেন।

মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, সংসদের কি খুব একটা ক্ষমতা আছে? যিনি সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা তার হাতেই সকল ক্ষমতা। দলের সিদ্ধান্তের বাইরে কারো কিছু বলার ক্ষমতা আছে? সদস্য পদ কি থাকবে? এ সময় বিএনপির সাংসদ রুমিন ফারহানাও একই প্রশ্ন তোলেন।

প্রসঙ্গত: সংবিধানের ৭০ অনুূচ্ছেদ অনুযায়ী কোনো সংসদ সদস্য দলের সিদ্ধান্তের বাইরে ভোট দিতে পারেন না। এতে বলা আছে, কোনো রাজনৈতিক দলের প্রার্থী রূপে মনোনীত হয়ে কোনো ব্যক্তি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে সংসদে ওই দলের বিপক্ষে ভোটদান করলে সংসদে তার আসন শূন্য হবে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - ভ্রমন