a
ফাইল ছবি
নিউজিল্যান্ডে ৭.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে নিউজিল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলীয় কেরমাডেক আইল্যান্ডসে। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক বিভাগের (ইউএসজিএস) তথ্য অনুযায়ী ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিলো মাটির ১০ কিলোমিটার গভীরে। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (১৬ মার্চ) ভোর রাত ২টায় নিউজিল্যান্ডের কেরমাডেক আইল্যান্ডসে ভূমিকম্প আঘাত হানে। যার উৎপত্তিস্থল ছিলো ভূগর্ভের ১০ কিলোমিটার গভীরে। এ ঘটনার পর সুনামি সতর্কতা জারি করা হলেও পরে তা তুলে নেওয়া হয়। এতে ক্ষয়ক্ষতির কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
সুনামি সতর্কতার বিষয়ে স্থানীয় কর্মকর্তারা জানান, প্রথমে ওই এলাকার জন্য সুনামির হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছিলো। সে সময় বলা হয়েছিলো, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া বা ফিলিপাইনের জন্য সুনামির কোনো আশঙ্কা নেই। তবে কিছু সময় পরে ওই সতর্কবার্তা পুরোপুরি প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।
বিশ্বের দুটি প্রধান টেকটোনিক প্লেটের সীমানাবর্তী এলাকায় অবস্থিত নিউজিল্যান্ড। সেই প্লেট দুটি হল প্যাসিফিক প্লেট এবং অস্ট্রেলিয়ান প্লেট। এছাড়া নিউজিল্যান্ড রিং অফ ফায়ার নামে পরিচিত তীব্র ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকার সংলগ্ন। তাই প্রতি বছরই হাজার হাজার ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে নিউজিল্যান্ড নামে ভুখন্ডটি।
ফাইল ছবি
উত্তর পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় লঘুচাপ বিরাজ করার কারণে এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তার আশেপাশের উপকূলীয় এলাকায় গভীর সঞ্চারণশীল মেঘমালা সৃষ্টি হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সমুদ্র বন্দরগুলো, উত্তর বঙ্গোপসার ও তৎসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকার উপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আবহাওয়া অধিদফতর এক বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে শনিবার (১২ জুন) এ তথ্য জানিয়েছে।
ওই বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। অন্যদিকে উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়ার আগ পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে আবহাওয়া অফিস জানায়, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ছবি সংগৃহীত
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে পবিত্র রমজান মাস শুরু হবে আগামী ১২ বা ১৩ মার্চ। তবে রমজান শুরুর সময় ১২ মার্চ ধরে ঢাকার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি নির্ধারণ করেছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
গত ৫ ফেব্রুয়ারি ইসলামিক ফাউন্ডেশন ১৪৪৫ হিজরির রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের এ সময়সূচি চূড়ান্ত করে।
সময়সূচি অনুযায়ী, ১২ মার্চ প্রথম রমজানে ঢাকায় সেহরির শেষ সময় ভোররাত ৪টা ৫১ মিনিট ও ইফতারির সময় ৬টা ১০ মিনিট।
সময়সূচিতে বলা হয়েছে, ১ রমজান চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল। সেহরির সময় সতর্কতামূলকভাবে সুবহে সাদিকে তিন মিনিট আগে ধরা হয়েছে এবং ফজরের ওয়াক্ত শুরু সুবহে সাদিকের তিন মিনিট পরে রাখা হয়েছে। সূর্যাস্তের পর সতর্কতামূলকভাবে ৩ মিনিট বাড়িয়ে ইফতারের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।
তবে দূরত্ব অনুযায়ী ঢাকার সময়ের সঙ্গে সর্বোচ্চ ৯ মিনিট পর্যন্ত যোগ করে ও ৯ মিনিট পর্যন্ত বিয়োগ করে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ সেহরি ও ইফতার করবেন বলে ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে জানা গেছে।
এ ছাড়া দেশের অন্যান্য বিভাগ ও জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয় থেকে প্রকাশ করা হবে। সূত্র: যুগান্তর