a ওড়িষ্যা ও অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে ঘূর্ণিঝড় ‘গুলাব’ আছড়ে পড়েছে
ঢাকা মঙ্গলবার, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

ওড়িষ্যা ও অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে ঘূর্ণিঝড় ‘গুলাব’ আছড়ে পড়েছে


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১১:০১
ওড়িষ্যা ও অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে ঘূর্ণিঝড় ‘গুলাব’ আছড়ে পড়েছে

ফাইল ছবি

ভারতের ওড়িষ্যা ও অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে আছড়ে পড়েছে ঘূর্ণিঝড় ‘গুলাব’। আজ রবিবার সন্ধ্যায় দেশটির আবহাওয়া অফিস টুইট করে এ তথ্য জানিয়েছে। 

ভারতের আবহাওয়া বিভাগ (আইএমডি) জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি আগামী ৩ ঘণ্টায় অন্ধ্রপ্রদেশের কলিঙ্গাপত্তনম এবং ওড়িষ্যার গোপালপুরের মধ্যবর্তী উপকূল অতিক্রম করবে।

আইএমডি টুইট বার্তায় জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় গুলাব উপকূলীয় অঞ্চলগুলোতে আঘাত হেনেছে এবং এইভাবে উত্তর উপকূলীয় অন্ধ্রপ্রদেশ ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণ উপকূলীয় ওড়িষ্যায় ল্যান্ডফল প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। 

পরবর্তী ৩ ঘণ্টার মধ্যে কলিঙ্গাপত্তনম থেকে ২৫ কিলোমিটার উত্তরে কলিঙ্গাপত্তনম এবং গোপালপুরের মধ্যে উপকূল অতিক্রম করবে।

মে মাসে ঘূর্ণিঝড় ইয়াস আঘাত হানার পর চার মাসের ব্যবধানে দ্বিতীয়বার ওডিশায় আঘাত হানল গুলাব নামে আরেকটি ঘূর্ণিঝড়।

ওড়িষ্যার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পাটনায়েক বলেন, সাতটি উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ জেলা গঞ্জাম, গজপতি, কান্ধমাল, কোরাপুট, রায়গড়া, নবারংপুর ও মালকানগিরিতে ঘূর্ণিঝড়ের কারণে কোনো প্রাণহানি হয়েছে কিনা নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা চলছে।

বার্তা সংস্থা এএনআইয়ের খবরে বলা হয়, গুলাব আঘাত হানার পর অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীকাকুলামের কালেক্টর সুমিত কুমার বলেছেন, ‘পরবর্তী দুই ঘণ্টা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আশা করছি ৯০-১০০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বইবে। সূত্র: এনডিটিভি

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

সারাদেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, ভারী বৃষ্টিপাতেরও সম্ভাবনা


আবহাওয়া ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শনিবার, ০৫ আগষ্ট, ২০২৩, ১২:২৭
সারাদেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, ভারী বৃষ্টিপাতেরও সম্ভাবনা

ফাইল ছবি

ঢাকাসহ দেশের অনেক স্থানে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরণের বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও মাঝারি ধরণের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।

আজ শনিবার (৫ আগস্ট) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে বলা হয়, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অনেক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, মৌসুমী বায়ুর অক্ষের একটি বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি থেকে প্রবল অবস্থায় রয়েছে। এদিকে আজ সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার অবস্থা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এ সময়ের মধ্যে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে। সূত্র: ই্ত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

বাংলাদেশে এখন জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বুধবার, ২৭ জুলাই, ২০২২, ১২:৪২
বাংলাদেশে এখন জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ

ফাইল ছবি

ষষ্ঠ ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। এতে বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। এর মধ্যে পুরুষের সংখ্যা ৮ কোটি ১৭ লাখ ১২ হাজার ৮২৪ জন, নারীর সংখ্যা ৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪৭ হাজার ২০৬ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী ১২ হাজার ৬২৯ জন।

বুধবার (২৭ জুলাই) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রথম ডিজিটাল ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২’-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশনা অনুষ্ঠানে এ ফলাফল জানানো হয়। সারাদেশে গত ১৫ জুন একযোগে শুরু হয় জনশুমারি ও গৃহগণনা কার্যক্রম। গত ২১ জুন জনশুমারি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলায় বন্যা শুরু হওয়ায় এসব জেলায় শুমারি কার্যক্রম ২৮ জুন পর্যন্ত চলে।

২০০১ সালে চতুর্থ আদমশুমারি ও গৃহগণনা করা হয়, এসময় জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১২ কোটি ২৪ লাখ। ২০১১ সালে অনুষ্ঠিত পঞ্চম জনশুমারিতে দেখা যায়, দেশের জনসংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৪ কোটি ৪০ লাখ। ষষ্ঠ ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এ বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন।

বিবিএসের প্রতিবেদনে দেখা গেছে, বার্ষিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ২২ শতাংশ, এক দশক আগে যা ছিল ১ দশমিক ৪৬ শতাংশ। দেশে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে জনসংখ্যা ঘনত্বের হার ১ হাজার ১১৯ জন এক দশক আগে যা ছির ৯৭৬ জন। এছাড়া ৯৮ জন পুরুষের বিপরীতে নারীর সংখ্যা ১০০ জন। ১০ থেকে তার বেশি বয়সী জনগোষ্ঠীর মধ্যে ২৮ শতাংশ অবিবাহিত এবং বিবাহিত ৬৫ শতাংশ। মোট জনংখ্যার ৯১ দশমিক ০৪ শতাংশ মুসলিম, হিন্দু ৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ। দেশে মোট সাক্ষরতার হার ৭৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এছাড়া প্রতিবন্ধিতার হার ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ।

বিবিএসের শুমারি অনুসারে, দেশের মোট জনসংখ্যার ১১ কোটি ৩০ লাখ ৬৩ হাজার ৫৮৭ জন গ্রামের বাসিন্দা। আর শহরের বাসিন্দা পাঁচ কোটি ২০ লাখ নয় হাজার ৭২ জন। দেশে জনসংখ্যার গড় বার্ষিক বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ২২ শতাংশ। ২০১১ সালের শুমারিতে এই হার ছিল ১ দশমিক ৪৬। দেশে প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব এক হাজার ১১৯। যা ২০১১ সালে ছিল ৯৭৬। দেশে স্বাক্ষরতার হার ৭৪ দশমিক ৬৬। পুরুষ জনগোষ্ঠীর স্বাক্ষরতার হার ৭৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ, নারী জনগোষ্ঠীর এ হার ৭২ দশমিক ৮২।

প্রসঙ্গত, স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম শুমারিতে দেশের জনসংখ্যা ছিল ৭ কোটি ১৫ লাখ। এরপর ১৯৮১ সালে জনশুমারি অনুষ্ঠিত হয়। ওই সময় মোট জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৮ কোটি ৭১ লাখ ১৯ হাজার ৯৬৫ জনে। ১৯৯১ সালে দেশে মোট জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১০ কোটি ৬৩ লাখে। সূত্র: ইত্তেফাক

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - কৃষি ও আবহাওয়া