a শ্রমিকদের বিক্ষোভের কারণে আশুলিয়ায় ৬০ কারখানায় ছুটি ঘোষণা
ঢাকা মঙ্গলবার, ৮ পৌষ ১৪৩২, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

শ্রমিকদের বিক্ষোভের কারণে আশুলিয়ায় ৬০ কারখানায় ছুটি ঘোষণা


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বুধবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ০৩:০৭
শ্রমিকদের বিক্ষোভের কারণে আশুলিয়ায় ৬০ কারখানায় ছুটি ঘোষণা

ফাইল ছবি

 

আজ পোশাক শ্রমিকদের বিক্ষোভের কারণে শিল্পাঞ্চল আশুলিয়ার অন্তত ৬০টি কারখানায় ছুটি ঘোষণা করতে বাধ্য হয়েছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল প্রতিষ্ঠানগুলো খোলার ঘোষণা দিলেও আজ শ্রমিকরা কারখানায় প্রবেশ করে আবার কারখানা থেকে বেরিয়ে আসে।

বুধবার সকাল ১০টার দিকে বাইপাইল-আব্দুল্লাহপুর সড়কের বাইপাইল থেকে জিরাবো পর্যন্ত সড়কের উভয় পাশের এসব কারখানা ছুটি ঘোষণা করা হয়।

শিল্প পুলিশ জানায়, আজ সকালে যথানিয়মে কারখানায় যান শ্রমিকরা। কিন্তু কাজ না করে বিভিন্ন দাবি আদায়ে বিক্ষোভ শুরু করলে কর্তৃপক্ষ একের পর এক কারখানা ছুটি ঘোষণা করতে বাধ্য হয়। পরে শ্রমিকরা বেরিয়ে উৎপাদন অব্যাহত রাখা কারখানাগুলোর সামনে গিয়ে বিক্ষোভ ও ইট পাটকেল নিক্ষেপ শুরু করলে সেসব কারখানায়ও ছুটি ঘোষণা করতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ। সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত শিল্পাঞ্চল আশুলিয়ার ছোট বড় অন্তত ৬০টি পোশাক কারখানা ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।

আব্দুল্লাহপুর-বাইপাইল সড়কের বাইপাইল এলাকায় কারখানা ছুটি ঘোষণা করা হলেও বিক্ষিপ্ত অবস্থায় বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নিয়েছেন শ্রমিকরা। এতে করে সড়কটিতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে শিল্প পুলিশ, সেনাবাহিনী ও বিজিবি সদস্যরা।

শিল্প পুলিশ-১ এর পুলিশ সুপার মো. সারোয়ার আলম বলেন, শ্রমিকদের বিক্ষোভের মুখে বাইপাইল-আবদুল্লাহপুর সড়কের জিরাবো এলাকা পর্যন্ত সড়কের উভয় পাশে হামীম, শারমীনসহ অন্তত ৬০টি কারখানা কর্তৃপক্ষ কারখানা ছুটি ঘোষণা করতে বাধ্য হয়েছে। শ্রমিকরা এখনো সড়কে রয়েছেন, আমরা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছি। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

পেপার ও পেপার বোর্ড আমদানিতে প্লাস্টিক শিল্পের অনুরূপ শুল্ক কর ৫% বা তার কম চায় ব্যবসায়ী মহল


সাইফুল আলম, ঢাকা প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ০২:৪৯
পেপার ও পেপার বোর্ড আমদানিতে প্লাস্টিক শিল্পের অনুরূপ শুল্ক কর ৫% বা তার কম চায় ব্যবসায়ী মহল

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

 

সাইফুল আলম, ঢাকা:  বাংলাদেশ পেপার ইম্পোর্টাস এসোসিয়েন, দি বাংলাদেশ পেপার মার্চেন্টস এসোসিয়েশন, মেট্রোপলিটন প্রেস ওনার্স এসোসিয়েশন বাংলাদেশ এবং চট্টগ্রাম কাগজ ও সেলোফিন ব্যবসায়ী গ্রুপ প্রাক বাজেট সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায় শৃঙ্খলা, দূর্নীতি হ্রাস ও কর ফাঁকি রোধে প্রকাশনা, মোড়কজাত ও ঔষধ শিল্পের প্রধান কাঁচামাল (যা দেশে উৎপাদিত হয়না) উন্নতমানের পেপার ও পেপার বোর্ড আমদানিতে প্লাস্টিক শিল্পের অনুরূপ শুল্ক কর (সিডি) ৫% বা তার ও কম করার আবেদন করেন। 

আজ ২৭ এপ্রিল ২০২৫ ইং সকালে জাতীয় প্রেসক্লাব, ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে শুল্ক কর (সিডি) ৫% করা হলে ব্যবসায় শৃঙ্খলা, দূর্নীতি হ্রাস ও কর ফাঁকির হার কমে আসবে ফলে সরকারের রাজস্ব বহুলাংশে বৃদ্ধি পাবে যা হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দরা।

উক্ত চারটি সংগঠনের উদ্যোগে আজকের সভার সভাপতি বলেন, ব্যক্তিগত/কোম্পানী আয়করের (Income Tax) উপর অডিট আপত্তির বিপরীতে আপিলাত ট্রাইবুনালে আপিল দায়ের করতে হলে আপত্তিকৃত মোট টাকার উপর ১০% সরকারি কোষাগারে জমা করার বিধান রয়েছে এবং উচ্চ আদালতে আপিল দায়ের করার ক্ষেত্রে ২৫% জমা করার বিধান রয়েছে। এমতাবস্থায় সরকারের কাছে আবেদন উভয়ক্ষেত্রে ৫% করার জন্য বিনীত অনুরোধ করছি। কিছু অসাধু কর্মকর্তা অনৈতিক সুবিধা আদায়ের উদ্দেশ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে ব্যক্তিগত/কোম্পানী আয়করের (Income Tax) উপর অযাচিত অডিট আপত্তি দিয়ে থাকেন এ ক্ষেত্রে ৫% করা হলে অসাধু কর্মকর্তদের দৈরাত্বও কিছুটা কমে আসবে।

ভ্যাট কমিশনার কর্তৃক দাবীকৃত মূসকের বিপরীতে আপীলাত ট্রাইবুনালে আপীল দায়ের করার ক্ষেত্রে বিধিবদ্ধ জমা ১০% এবং উচ্চ আদালতে ইনকাম ট্যাক্স রেফারেন্সের ক্ষেত্রে ১০% জমা করার বিধান রয়েছে । এমতাবস্থায় মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন ২০১২ সংশোধন পূর্বক উভয় ক্ষেত্রে ৫% করার জন্য আবেদন করছি। এক্ষেতে অনৈতিক সুবিধা আদায়ের লক্ষ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে অযাচিত অডিট আপত্তি দেওয়ার প্রবনতা হ্রাস পাবে এবং ব্যবসায়ীরা হয়রানি মুক্ত পরিবেশে ব্যবসা করতে পারবেন।

বানিজ্যিকভাবে আমদানীকৃত ডুপ্লেক্স বোর্ড (Duplex Board) ও আর্টকার্ড (HS Code 4810) এর মূল্য আর্ন্তজাতিক বাজারে কমে যাওয়ায় প্রকৃত বিনিময় মূল্যে শুল্কায়নের আবেদন। শুল্ক মূল্যায়ন বিধিমালা ২০০০ এর বিধি-৪ এ বলা আছে পণ্যের প্রকৃত পরিশোধিত মূল্য উক্ত পণ্যের বিনিময় মূল্য, এক্ষেত্রে পেপার এন্ড পেপার বোর্ড (HS Code 4810) আমদানীর ক্ষেত্রে পণ্যের প্রকৃত বিনিময় মূল্যকে শুল্কায়ন যোগ্য মূল্য হিসাবে বিবেচনা করে শুল্কায়নের আদেশ প্রদান করে ব্যবসায়ীদেরকে বিপুল পরিমান আর্থিক ক্ষতি হতে রক্ষা করার আবেদন। নচেৎ বন্ডের অপব্যবহারকারীরা সুবিধা পাবে এবং সরকার বিপুল রাজস্ব হারাবে। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ গত ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ইং তারিখের একটি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে চট্টগ্রাম বন্দর অভ্যন্তরে এবং কমলাপুর আইসিডিতে স্থিত আমদানিকৃত এফসিএল কন্টেইনারের Common Landing Date এর ৮ম দিন হতে প্রযোজ্য Slab এর ০৪ (চার) গুন হারে "স্টোর রেন্ট" আরোপ করেছে। ঈদের ছুটির ১/২ দিন পূর্ব হতে আগত কন্টেইনারসহ ছুটির মধ্যে বন্দরে আগত কন্টেইনার নির্ধারিত ৪ দিনের মধ্যে খালাস করা সম্ভব ছিল না এছাড়াও বন্দর বা আইসিডি হতে মালামাল খালাসে বন্দর কর্তৃপক্ষ ছাড়াও আরও অন্যান্য এজেন্সি/ব্যক্তিবর্গের সম্পৃক্ততা থাকে এবং এসব ডকুমেন্টেশন প্রসেসিং এ অনেক সময় লেগে যায়।

আমদানীকারদের উপর এরূপ অযৌক্তিক উচ্চহারে "স্টোর রেন্ট" আরোপের ফলে শিল্প উৎপাদন বা অভ্যন্তরীণ ব্যবহার উভয় ক্ষেত্রে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাবে এবং ব্যবসায়গন অপূরণীয় ক্ষতির সম্মুক্ষীন হবেন। এমতাবস্থায়, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ইং তারিখের বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ৪ (চার) গুন হারে "স্টোর রেন্ট" আরোপের সিদ্ধান্ত বাতিল করতঃ পূর্বের ন্যায় "স্টোর রেন্ট" বহাল রাখার জন্য জোর দাবী জানাচ্ছি।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ পেপার ইম্পোর্টাস এসোসিয়েশন, দি বাংলাদেশ পেপার মার্চেন্ট এসোসিয়েশন, মেট্রোপলিটন প্রেস ওনার্স এসোসিয়েশন বাংলাদেশ এবং চট্টগ্রাম কাগজ ও সেলোফিন ব্যবসায়ী গ্রুপ এই ৪টি সংগঠনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সাথে বালাদেশব্যাপী অন্তত ০৫ (পাঁচ) লক্ষাধিক মানুষ কর্মসংস্থানে জড়িত আছেন। আমাদের সংঠনগুলোর পক্ষ থেকে উত্থাপিত দাবীগুলো আসন্ন বাজেটে কার্যকর করতঃ এ সেক্টরে কর্মরত ০৫ (পাঁচ) লক্ষাধিক মানুষের জীবনধারনের গতিধারা অব্যাহত রাখার জন্যে অনুরোধ জানাচ্ছি।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

বাড়িতেই করোনা চিকিৎসার পরামর্শ: ভারতীয় ডাক্তার


স্বাস্থ্য ডেস্ক:
বুধবার, ২১ এপ্রিল, ২০২১, ১১:১৯
বাড়িতেই করোনা চিকিৎসার পরামর্শ: ভারতীয় ডাক্তার

ফাইল ছবি

বাড়িতেই করোনায় আক্রান্ত হওয়া মানেই ভয়ে ভেঙে পড়বেন না। এই রোগের চিকিৎসা হতে পারে বাড়িতে থেকেও। এজন্য সংক্রমণ সম্পর্কে কয়েকটি বিষয়ের দিকে খেয়াল রাখা প্রয়োজন।

করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তেই আতঙ্ক তৈরি হয়েছে সর্বত্র। হাসপাতালে জায়গা পাওয়া নিয়ে দেখা দিয়েছে আশঙ্কা। কিন্তু সংক্রমণের ভয়ের মাঝেও এসব কথা মাথায় রাখা জরুরি যে, বাড়িতে কিছু ব্যবস্থা রাখতে হবে। খেয়াল রাখা দরকার, কীভাবে বাড়িতেই নিজেদের চিকিৎসা অনেকটাই করা যায় হাসপাতালে না ভর্তি হয়েই। তবে প্রয়োজনে চিকিৎসকের সাহায্য নিতে হবে।

৮৫ শতাংশ করোনা আক্রান্তের চিকিৎসা বাড়ি থেকে করা সম্ভব বলে মনে করেন ভারতীয় চিকিৎসক অরুণাংশু তালুকদার। তার মতে, বাড়িতে কয়েকটি ওষুধ মজুত রাখতে হবে এই সময়ে। প্যারাসিটামল, মাল্টি ভিটামিন আর কাশিতে কাজে লাগার মতো অ্যান্টিহিস্টামিন। এছাড়াও, একটি অক্সিমিটার থাকা দরকার। পরিস্থিতি বুঝে মজুত রাখা যায় অক্সিজেন সিলিন্ডারও।

বিশেষভাবে জেনে রাখা দরকার, কোন উপসর্গ দেখা দেওয়া মানে কতটা গুরুতর হয়েছে সংক্রমণ। যেমন করোনা সংক্রমণের তিনটি মূল স্তর রয়েছে। প্রথম স্তরে ভাইরাস থাকে নাক-গলায়। এই স্তরে বিশেষ জ্বর বা বড় কোনও অসুবিধা দেখা দেয় না। সংক্রমণ গলা পর্যন্ত গেলে, কারও কারও গলা জ্বালা করে। এমন উপসর্গ দেখা দিলে ভিটামিন-সি খেতে হতে হবে জরুরীভিত্তিতে।

দ্বিতীয় স্তর হল, যখন কাশি বেশি হয়। জ্বরও বাড়ে এমন ক্ষেত্রে। শরীরের প্রতিরোধ শক্তি অনেকটাই নড়বড়ে হয়ে পড়ে সংক্রমণ এই স্তরে পৌঁছে গেলে। ফুসফুস আক্রান্ত হলে কাশি বাড়ে। শ্বাসের অসুবিধাও হতে পারে। তবে শ্বাসের সমস্যা বেশি না হলে এই স্তরেও আতঙ্কিত হয়ে পড়ার কারণ নেই। বাড়িতেই বারবার গরম পানি করে ভাপ নেওয়া, গরম পানিতে ওষুধ ফেলে গার্গল করা এবং নিয়মিত ভিটামিন খাওয়া গেলে ধীরে ধীরে ভাল হয়ে উঠবে রোগী।

সংক্রমণের তৃতীয় স্তরের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বেশি মাত্রায় হতে পারে। ফুসফুসের পাশাপাশি হৃদ্‌যন্ত্র, বৃক্কেও ক্ষতি করতে পারে ভাইরাস। দুর্বলতাও মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছায়। এমন ক্ষেত্রে জরুরীভিত্তিতে হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে।

চিকিৎসকেদের মতে, করোনায় আক্রান্ত যারা হচ্ছেন, তাদের একটা বড় অংশের সংক্রমণের মাত্রা থাকছে মাঝারি স্তরে। এমন রোগীদের বারবার পানি খাওয়া প্রয়োজন। আর ভালভাবে খাওয়া-দাওয়া করতে হবে। 

ডাক্তার অরুণাংশু বলেন, “করোনা এখন ঘরে ঘরে হচ্ছে। এতে আতঙ্কিত হওয়া যাবে না। যাদের উপসর্গ তেমন থাকছে না, তারা বাড়িতে আরামে চিকিৎসা করাই ভাল।”

যারা ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ কিংবা থাইরয়ডের ওষুধ নিয়মিত খান, তাদের নিজেদের নিয়মের বাইরে যাওয়া যাবে না। করোনার চিকিৎসা চলাকালীন সময়েও সেসব ওষুধ খেয়ে যেতে হবে।

যতক্ষণ না শ্বাসকষ্ট শুরু হচ্ছে, ততক্ষণ চিকিৎসা বাড়ি থেকে করাই ভাল বলে অভিমত চিকিৎসক সাত্যকি হালদারের। 

তবে তিনি বলেন, “নিজের ইচ্ছা মতো চিকিৎসা করা যাবে না। সংক্রমিত হয়েছেন টের পেলেই কোনও ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে যেতে হবে নিয়মিত। অক্সিজেনের মাত্রা কতটা থাকছে, তার খেয়াল রাখতে হবে নিয়ম করে।”

সংক্রমণের মাত্রা অল্প থেকে মাঝারি হলে সবচেয়ে জরুরি হল বিশ্রাম নেওয়া, এমনটিই মনে করেন সাত্যকিবাবু। তার পরামর্শ, বাড়িতে একজন সংক্রমিত হলেই সকলকে সাবধান হতে হবে। অসুস্থ ব্যক্তির সেবা যেমন করতে হবে দূরত্ব বজায় রেখে, তেমন আর কারও যাতে ক্ষতি না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। এজন্য পরিবারের একজন করোনা আক্রান্ত হলেই বাকিদেরও আইসোলেশনে থাকতে হবে।

তবে ভারতীয় এই চিকিৎসকদের মতে, হঠাৎ শরীর বেশি খারাপ হলে কোথায় যেতে হবে, সে বিষয়ে আগে থেকে জেনে রাখা দরকার। হাতের কাছেই রাখতে হবে কাছের কোনও হাসপাতালের নম্বর বা যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যম। সূত্র: আনন্দবাজার

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - শিল্প ও সাহিত্য