a
ফাইল ছবি
আজ ১০মে সোমবার সকাল ৬টা থেকে আগামী ১৫মে এবং ঈদের দিন ও ঈদের পরদিন রাত ১০টা পর্যন্ত বিবিয়ানা ও বাঙ্গুরা গ্যাসক্ষেত্র কারিগরি কাজের জন্য আংশিক বা সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে।
তিতাস কর্তৃপক্ষ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নিশ্চিত করেছে যে, জাতীয় গ্যাস গ্রিডের সক্ষমতা বাড়ানো এবং জরুরি কিছু রক্ষণাবেক্ষণের জন্য এই গ্যাসক্ষেত্র বন্ধ থাকবে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত গ্যাস সংকট থাকবে যেসব এলাকায় তা হলো এলেঙ্গা, টাঙ্গাইল, নরসিংদী, জয়দেবপুর, ধনুয়া, আমিনবাজার, আশুলিয়া, সাভার, মানিকগঞ্জ, মাধবদী, ভুলতা, আড়াইহাজার, তারাবো ও আশপাশের এলাকায় গ্যাসের চাপ কম থাকবে।
গ্রাহকদের এই সাময়িক অসুবিধার জন্য তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে।
ফাইল ছবি
দিনাজপুরে বজ্রপাতে চার কিশোরসহ সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। বজ্রপাতের ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও তিনজন।
সোমবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে দিনাজপুর সদর উপজেলার শেখপুরা ৮নং উপশহর এলাকায় এবং চিরিরবন্দর উপজেলার সুখদেবপুর এলাকায় এই বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিকেলে উপশহরের ৮নং ফুটবল মাঠে ফুটবল খেলছিলেন কিশোররা। এ সময় বৃষ্টিপাতের সাথে বজ্রপাতের ঘটনা ঘটলে ঘটনাস্থলেই ৩ জন মারা যান। বাকিদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে আরও ১ জন মারা যায়।
এছাড়া দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার সুখদেবপুর এলাকায় বাড়ির পাশে মাছ ধরার সময় বজ্রপাতে ৩ জনের মৃত্যু হয়।
দিনাজপুর কোতয়ালী থানার ওসি বলেন, আহতদের মধ্যে ২ জন আইসিইউতে চিকিৎসাধীন আছেন।
ফাইল ছবি
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পাইলট ক্যাপ্টেন নওশাদ আতাউল কাইউয়ুমের মরদেহ দেশে পৌঁছেছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি-০২৬ ফ্লাইটে তার মরদেহ দেশে পৌঁছেছে।
গত শুক্রবার (২৭ আগস্ট) সকালে ওমানের মাস্কাট থেকে ১২৪ জন যাত্রী নিয়ে বিজি-০২২ ফ্লাইটটি নিয়ে ঢাকা আসার পথে ভারতের আকাশে থাকাবস্থায় ক্যাপ্টেন নওশাদ অসুস্থ বোধ করেন। পরে ফ্লাইটটিকে মহারাষ্ট্রের নাগপুরের ড. বাবাসাহেব আম্বেদকর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করানো হয়।
আকাশে অসুস্থ হয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই ক্যাপ্টেন নওশাদ ফ্লাইটটিকে কলকাতার এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের (এটিসি) কাছে জরুরি অবতরণের অনুরোধ জানান। একই সময় তিনি কো-পাইলটের কাছে ফ্লাইটের নিয়ন্ত্রণ হস্তান্তর করেন।
কলকাতার এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল ফ্লাইটটিকে কাছের নাগপুর বিমানবন্দরে অবতরণ করার নির্দেশ দিলে কো-পাইলট ক্যাপ্টেন মুস্তাকিম ফ্লাইটটি অবতরণ করান। ওইদিনই আরেকটি ফ্লাইটে করে ৮ সদস্যের একটি উদ্ধারকারী দল নাগপুরে যায়। রাতেই প্লেনটিকে যাত্রীসহ ঢাকার বিমানবন্দরে নিয়ে আসা হয়।
জরুরি অবতরণের পরপরই এই পাইলটকে স্থানীয় হোপ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে পরবর্তীতে তাকে নাগপুরের কিংসওয়ে হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। গত রবিবার হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তাররা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন