a ঈদেও গ্যাস সমস্যা থাকবে যেসব এলাকায়
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২০ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

ঈদেও গ্যাস সমস্যা থাকবে যেসব এলাকায়


হানিফ, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন:
সোমবার, ১০ মে, ২০২১, ০৫:৫৯
ঈদেও গ্যাস সমস্যা থাকবে যেসব এলাকায়

ফাইল ছবি

আজ ১০মে সোমবার সকাল ৬টা থেকে আগামী ১৫মে এবং ঈদের দিন ও ঈদের পরদিন রাত ১০টা পর্যন্ত বিবিয়ানা ও বাঙ্গুরা গ্যাসক্ষেত্র কারিগরি কাজের জন্য আংশিক বা সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে।

তিতাস কর্তৃপক্ষ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নিশ্চিত করেছে যে, জাতীয় গ্যাস গ্রিডের সক্ষমতা বাড়ানো এবং জরুরি কিছু রক্ষণাবেক্ষণের জন্য এই গ্যাসক্ষেত্র বন্ধ থাকবে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত গ্যাস সংকট থাকবে যেসব এলাকায় তা হলো এলেঙ্গা, টাঙ্গাইল, নরসিংদী, জয়দেবপুর, ধনুয়া, আমিনবাজার, আশুলিয়া, সাভার, মানিকগঞ্জ, মাধবদী, ভুলতা, আড়াইহাজার, তারাবো ও আশপাশের এলাকায় গ্যাসের চাপ কম থাকবে। 

গ্রাহকদের এই সাময়িক অসুবিধার জন্য তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com

শেষ হলো রোড স্লাব বসানোর কাজ পিচঢালাই হলেই চলবে গাড়ি


এম.এস প্রতিদিন ডেস্ক:
সোমবার, ২৩ আগষ্ট, ২০২১, ০৯:২৫
শেষ হলো রোড স্লাব বসানোর কাজ পিচঢালাই হলেই চলবে গাড়ি

ফাইল ছবি

স্বপ্নের পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ এগিয়ে গেলো আরো একধাপ। পদ্মা সেতুতে রেলওয়ে স্ল্যাব বাসানোর দুই মাসের মাথায় শেষ হলো রোডওয়ে স্লাব বসানোর কাজ। সড়কপথে মোট ২ হাজার ৯১৭টি রোডওয়ে স্লাব বসানো হয়।

আজ সোমবার (২৩ আগস্ট) সকাল ১০টা ১২ মিনিটের দিকে সেতুর ১২ ও ১৩ নম্বর পিলারে সর্বশেষ রোডওয়ে স্লাব বসানোর কাজ শেষ হয়। এতে ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার সেতুতে পূর্ণাঙ্গ রূপ পেলো সড়কপথ। এখন শুধু পিচ ঢালাইয়ের কাজ সম্পন্ন হলেই গাড়ি চলাচলের উপযোগী হবে স্বপ্নের এই সেতু।

পদ্মা সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী দেওয়ান আব্দুল কাদের বলেন, সেতুর মোট দুই হাজার ৯১৭টি রোডওয়ে স্লাবের মধ্যে মাত্র তিনটি স্লাব বসানো বাকি ছিল। যার মধ্যে গতরাতে বসানো হয় দুটি স্লাব। আর আজ সকালে একটি। এর মধ্য দিয়ে পদ্মা সেতুর কাজ আরো একধাপ এগিয়ে গেলো। এ ছাড়া পদ্মা সেতুর মাঝখান দিয়ে গ্যাসলাইন বসানোর কাজ শুরু হয়েছে। একইসঙ্গে শেষ হতে চলছে রেললাইনের কাজও।

তিনি বলেন, আগামী বছরের জুনের আগেই সম্পূর্ণ কাজ শেষ করা হবে। এ জন্য এ প্রকল্পে কর্মরত সবাই একযোগে দিনরাত কাজ করে চলেছেন।

ইতোমধ্যে পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকায় এসে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ঘোষণা দেন যে, ২০২২ সালের জুন মাসের যেকোনো দিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই সেতুর শুভ উদ্বোধন করবেন। সে লক্ষ্যে সেতু প্রকল্পে কর্মরত দেশি-বিদেশি শ্রমিকরা কাজ করে চলছেন। এ পর্যন্ত মূল সেতুর কাজের ৯৪ দশমিক ৫০ শতাংশ শেষ হয়েছে।

সেতুর মোট ২ হাজার ৯১৭টি রোডওয়ে স্লাবের মধ্যে সর্বশেষটি আজ সকালে বসানো সম্পন্ন হয়। এর আগে চলতি বছরের ২০ জুন শেষ হয়েছিল দ্বিতল সেতুর রেলওয়ে স্লাব বসানোর কাজ।

সেতু প্রকল্পের প্রকৌশলীরা জানিয়েছেন, চলতি বছরের জুলাই মাস পর্যন্ত সেতু প্রকল্পের সার্বিক কাজ এগিয়েছে ৮৭ দশমিক ২৫ শতাংশ। আর মূল সেতুর কাজের অগ্রগতি ৯৪ দশমিক ২৫ শতাংশ। অর্থাৎ মূল সেতুর কাজের আর বাকি মাত্র ৫ দশমিক ৭৫ শতাংশ।

প্রকল্প সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, পিচঢালাইয়ের কাজ শুরু হবে আগামী অক্টোবর মাসের শেষ দিকে। এ কাজে তিন মাসের মতো সময় লাগতে পারে। সেতুর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) সেতু বিভাগকে জানিয়েছে, তারা আগামী ৩০ এপ্রিলের মধ্যেই সব কাজ শেষ করবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com

বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশের দাবিতে ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের আবারও বিক্ষোভ


আরাফাত, বিশেষ প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ০৬ আগষ্ট, ২০২৫, ১২:৫৩
বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশের দাবিতে ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের আবারও বিক্ষোভ

ছবি সংগৃহীত

 

নিউজ ডেস্ক: রাজধানীর সাত সরকারী কলেজ নিয়ে প্রস্তাবিত ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’র অধ্যাদেশ দ্রুত জারির দাবিতে বিক্ষোভে নেমেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার (৬ আগস্ট) সকাল থেকে তারা ঢাকা কলেজে একত্রিত হয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেন।

সকাল ১০টার পর থেকেই শতাধিক শিক্ষার্থী ঢাকা কলেজের মূল ফটকে একত্রিত হয়, পরে বেলা ১১টার দিকে সেখান থেকে একটি মিছিল বের হয়। মিছিলটি কলেজ চত্বর থেকে শুরু হয়ে সায়েন্সল্যাব মোড়ে গিয়ে ইউটার্ন নিয়ে নীলক্ষেত হয়ে ইডেন মহিলা কলেজের সামনে কিছুক্ষণ অবস্থান করে। পরে আবরও নীলক্ষেত হয়ে ঢাকা কলেজে ফিরে এসে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে কর্মসূচির ইতি টানে।

শিক্ষার্থীদের দাবি, সরকার ঘোষণা দেওয়ার পরেও ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’র অধ্যাদেশ এখনও প্রকাশ হয়নি, যা অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করছে। তারা জানান, দীর্ঘদিন ধরে ‘সাত কলেজ’ কাঠামোর অধীনে অধ্যয়ন করতে গিয়ে তারা পরিচয় সংকটে পড়েছেন। ‘অধিভুক্তি’ শব্দটি তাদের কাছে আত্মপরিচয়হীনতা ও বৈষম্যের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক এবং সাত কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় রূপান্তর টিমের ফোকাল পার্সন আব্দুর রহমান বলেন, “আমরা বহুদিন ধরে স্বতন্ত্র পরিচয়ের দাবিতে আন্দোলন করে আসছি। শিক্ষা সিন্ডিকেটের কোনো ষড়যন্ত্র বরদাশত করা হবে না। এখন সময় এসেছে আমাদের লড়াইয়ের বাস্তবায়ন দেখার।”

তিনি আরও বলেন, “সরকার যখন অধ্যাদেশ প্রণয়নের কাজ শুরু করেছে, তখন তা সময়মতো বাস্তবায়ন করতে হবে। শিক্ষার্থীদের ওপর আর কোনো অনিশ্চয়তা চাপিয়ে দেওয়া যাবে না।”

আন্দোলনকারীদের আশঙ্কা, অধ্যাদেশ কার্যকরের প্রক্রিয়া দীর্ঘ হতে পারে। তারা জানান, পাঁচটি ধাপ পেরিয়ে এটি গেজেট আকারে প্রকাশিত হবে— যার মধ্যে রয়েছে ইউজিসির খসড়া প্রণয়ন, আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো, সেখান থেকে সংশোধন হয়ে ইউজিসিতে ফেরা, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে উপদেষ্টা পরিষদে পাঠানো এবং সর্বশেষ রাষ্ট্রপতির অনুমোদন।

তাদের দাবি, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা না থাকলেও ধীরগতির প্রশাসনিক প্রক্রিয়ার কারণে অধ্যাদেশ বাস্তবায়নে দেরি হতে পারে, যা তারা মেনে নিতে রাজি নন।  সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - সারাদেশ