a গত ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু ১৪, শনাক্ত ৮৪৫ এবং সুস্থ ১১১৭
ঢাকা বুধবার, ১০ আষাঢ় ১৪৩২, ২৫ জুন, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

গত ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু ১৪, শনাক্ত ৮৪৫ এবং সুস্থ ১১১৭


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
সোমবার, ০৮ মার্চ, ২০২১, ০৫:৫৭
করোনাভাইরাসের সর্বশেষ তথ্য

ফাইল ফটো: করোনাভাইরাস

গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ১৪ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ৮ হাজার ৪৭৬ জন।

এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ৮৪৫ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ৫ লাখ ৫১ হাজার ১৭৫ জন।

আজ সোমবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
 
স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ১১১৭ জন রোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট ৫ লাখ ৪ হাজার ১২০ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন।
 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / এম কে আলম

আরও পড়ুন

ছাতকে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে নিহত ১, আহত শতাধিক


হবিগঞ্জ প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০২৩, ০২:৫৩
ছাতকে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে নিহত ১, আহত শতাধিক

ফাইল ছবি

ছাতকে দু"গ্রামবাসীর সংঘর্ষে একব্যক্তি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন শতাধিক লোক। শহরের ভাসখালা ও কালারুকা ইউনিয়নের মুক্তিরগাঁও গ্রামবাসীর মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
গত ১ মার্চ বুধবার সন্ধ্যা থেকে রাত ১১ টা পর্যন্ত সুরমা ব্রিজের গোলচত্তর এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। 

ছাতক ও দোয়ারাবাজার থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে শতাধিক রাউন্ড ফাঁকাগুলি ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। সংঘর্ষে গুরুতর আহত সাইফুল ইসলাম, মামুন, সজিবকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর সাইফুল ইসলামের মৃত্যু হয়। 

রাজ্জাক, জসিম, কুটিলাল, আফতাব উদ্দিনসহ অন্যান্য আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। নিহত সাইফুল ইসলাম মুক্তিরগাঁও গ্রামের চমক আলীর পুত্র। 

স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, গোলচত্তর এলাকায় যুবক- যুবতি টিকটক ভিডিও করার সময় তাদের বাঁধা দেয় ভাসখালা গ্রামের আহাদ মিয়ার পুত্র রাজ্জাক, আহমদ আলীর পুত্র মান্নাসহ তাদের সহযোগিরা। এ সময় মুক্তিরগাঁও গ্রামের আব্দুস সোবহানের পুত্র মামুনের সাথে তাদের কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।এক পর্যায়ে মামুনকে ছুরিকাঘাত করা হয়। এ নিয়ে প্রথমে দু' পক্ষের মধ্যে মারামারি শুরু হয়েছে। পরে দুই গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র, ভাঙ্গা ইট-পাথর,কাঁচের বোতল নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।

প্রায় ৩ ঘন্টা ব্যাপী দফায় দফায় সংঘর্ষে উভয় পক্ষের শতাধিক লোক আহত হয়েছেন। সংঘর্ষ চলাকালে ছাতক-গোবিন্দগঞ্জ-দোয়ারাবাজার সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে।
এ সময় সংঘর্ষকারীরা গোলচত্তর এলাকায় বেশ ক"টি দোকানে ভাংচুর করেছে। একটি পিকআপ ভ্যান, একটি মোটরসাইকেল ও ভাংচুর করা হয়েছে।
 
গ্রেফতারকৃত আসামী ১। শাকিব মাহমুদ (২৫), ২। আলী কাউছার (২১), উভয় পিতা-বীর মুক্তিযোদ্ধা আজাদ মিয়া, ৩। মোশারফ হোসেন হেলাল (১৮), পিতা-লালু মিয়া, ৪। ছায়েদ আহমদ লিমন (১৮), পিতা-দুলন মিয়া, ৫। মোঃ রাসেল মিয়া (২৪), পিতা-ইউছুফ আলী, ৬। মোঃ সালমান(২৫), পিতা-আব্দুল জব্বার, ৭। ছেরাগ আলী(৫৭), পিতা-মৃত সোনাফর আলী, ৮। রহিম আলী(৫৮), পিতা-আক্রম আলী, ৯। মোতাছির আলী(৬৮), পিতা-মৃত ইসকান্দর আলী, ১০। আহাদ আলী(৬৩), পিতা-মৃত ওমর আলী, ১১। সুরত আলী(৭০), পিতা-মৃত মোছাদ্দর আলী, ১২। দুলন (৩৮), পিতা-মৃত সাহিদ আলী, ১৩। নজির আলী(৭০), পিতা-মৃত ইছাক আলী, ১৪। মোঃ মামুন মিয়া (১৯), পিতা-আলকাব আলী, ১৫। যোবায়েল আহম্মদ ইমন(২০), পিতা-মোক্তার আলী, ১৬। মোঃ রাজিব মিয়া (২২), পিতা-আমির আলী, সর্ব সাং-বাঁশখলা, ৪নং ওয়ার্ড, ছাতক পৌরসভা, ১৭। আব্দুস শহিদ (৩৬), পিতা-মৃত মক্রম আলী, সাং-বাঁশখলা, বর্তমান সাং-কুমনা, ৪নং ওয়ার্ড, ছাতক পৌরসভা, ১৮। আবু বক্কর (২০), পিতা-আব্দুল জলিল, সাং-ব্রাহ্মনগাঁও, সর্ব থানা-ছাতক, ১৯। মোঃ মিলন মিয়া (৩২), পিতা-মোঃ লোকমান মিয়া, সাং-নসননগর, ইউ/পি-নরসিংহপুর, থানা-দোয়ারাবাজার, বর্তমান সাং-বাঁশখলা গ্রামের মৃত খোয়াজ আলীর বাড়ী, থানা-ছাতক, সর্ব জেলা-সুনামগঞ্জ।

ছাতক থানা পুলিশকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হিমশিম খেতে হয়েছে। দোয়ারাবাজার থানা পুলিশসহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে সহযোগিতা করেছে। ঘটনাস্থলে বর্তমানে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
 
ছাতক সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার রনজয় চন্দ্র মল্লিক-সাইফুল ইসলামের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে জানান, ফাঁকাগুলি ও কাঁদানে গ্যাস ব্যবহারের পরিসংখ্যান এই মুহূর্তে সঠিক বলা যাচ্ছেনা। ছাতক থানার অফিসার ইনচার্জ ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনায় ১৯ জনকে আটক করে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

কারণ দেখাতে না পারায় পুলিশ কর্মকর্তার মোটরসাইকেলও জব্দ!


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
রবিবার, ০৪ জুলাই, ২০২১, ০৭:৪৩
কারণ দেখাতে না পারায় পুলিশ কর্মকর্তার মোটরসাইকেলও জব্দ!

ফাইল ছবি

পুলিশি চেকপোস্টে রক্ষা পায়নি এএসআইয়ের মোটরসাইকেল। যৌক্তিক কারণ ছাড়া বের হওয়া ও হেলমেটসহ মোটরসাইকেলের কাগজপত্র দেখাতে না পারায় তার বিরুদ্ধে মামলা ও মোটরসাইকেলটি জব্দ করা হয়েছে। 

কঠোর লকডাউনের চতুর্থ দিন রোববার বেলা ১১টার দিকে নগরীর আমতলার মোড়ে চলমান চেকপোস্টে পুলিশ পরিচয় দিয়েও এক ব্যক্তি রক্ষা পাননি। পরে তার মোটরসাইকেলটি জব্দ করা হয়।

জানা গেছে, বেলা ১১টার দিকে নগরীর আমতলার মোড়ে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনারের (ট্রাফিক) উপস্থিতিতে নিয়মিত চেকপোস্টে জিজ্ঞাসাবাদ কার্যক্রম চলছিল। এ সময় একটি মোটরসাইকেলে হেলমেটবিহীন দুই ব্যক্তি সেখানে হাজির হন। চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা লকডাউনের মধ্যে তাদের ঘর থেকে বাইরে বের হওয়ার কারণ জানতে চান। পুলিশসহ দুজন ব্যক্তি যৌক্তিক কোনো কারণ দেখাতে পারেনি। 

এ সময় মোটরসাইকেল আরোহীর একজন নিজেকে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখার সদস্য দাবি করেন এবং নিজের নাম কামরুজ্জামান, পদবি এএসআই বলে জানান। তবে ওই সময়ে তার ডিউটি ছিল না এবং পরিচয়পত্র দেখাতে পারেননি। এমনকি তার গাড়ির কাগজপত্র দেখতে চাইলে তাও দেখাতে পারেননি। তাই তার মোটরসাইকেলটি জব্দ করা হয়।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - সারাদেশ