a পারিবারিক আর্থিক স্বচ্ছলতা অর্জনের লক্ষ্যে পথ হারাচ্ছে দেশের যুব ও কিশোররা
ঢাকা রবিবার, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

পারিবারিক আর্থিক স্বচ্ছলতা অর্জনের লক্ষ্যে পথ হারাচ্ছে দেশের যুব ও কিশোররা


কাজল, হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি:
মঙ্গলবার, ০১ জুন, ২০২১, ০৬:১৪
পারিবারিক আর্থিক স্বচ্ছলতা অর্জনের লক্ষ্যে পথ হারাচ্ছে দেশের যুব ও কিশোররা

শেখ মো: আব্দুল কাদির কাজল

 

যুব ও কিশোররা সময় নষ্ট করে চলেছে- চায়ের ষ্টলসহ বিভিন্ন রকম খেলার আড্ডায়। তাদের পারিবারিক সমন্বয়হীতায়, হিরোইজম, অর্থের মোহ, প্রযুক্তির বেপরোয়া ব্যবহার, বেপরোয়া বিভিন্ন নেশায় আসক্ত হয়ে পারিবারিক জীবনে মহাক্ষতির সম্মুখিন হতে যাচ্ছে। 

দেশের যুব ও কিশোরদের প্রভাবশালীরা তাদের ভবিষ্যত নিয়ে না ভেবে তাদের ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার করে চলেছেন। দেশের বিভিন্ন গ্রাম্য হাটবাজার পরিদর্শনকালে যাহা চোখে পড়ে-চায়ের ষ্টলগুলিতে, ক্রাম বোর্ড, লুডু গুডির খেলায় (টাকা দিয়ে) আসক্ত হয়ে মূল্যবান সময়টুকু নষ্ট করে। আবার এদের অনেকেই উচ্চ বিলাসী জীবন গঠনের লক্ষ্যে- চুরি, ডাকাতি, প্রতারণা, ঠকবাজিসহ নানান অপকর্মে জড়িয়ে পড়েছে। 

হেরোইজমে জড়িয়ে পড়ার পেছনে দায়ী কিছু দেশদ্রোহী বিপদগামী ব্যক্তি ও আন্তর্জাতিক চক্র। দেশে এমন কোন সমাজ বা প্রতিষ্ঠান কিশোরদের সুন্দর ভবিষ্যত গড়ে তুলতে, তাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে সুন্দর আগামীর দিকে ঠেলে দেয়ার কোন উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছেনা।

গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া থেকে দেশ অনেক দূরে। ব্যক্তি কেন্দ্রীক নেতৃত্ব, পরিবারতান্ত্রিক কর্তৃত্ব বহাল তবিয়তে রাখতে- দেশের কিশোর ও যুব সমাজকে ব্যবহার করা হচ্ছে। পারিবারিকভাবেও এরা নিগৃহিত কারণ অনেক অভিভাবকগণ তাদের সঠিক খোঁজখবর রাখতে না পারায় তারা বিপথে যাচ্ছে। 

আজ গডফাদার নামে ব্যক্তিরা তাদের নিজস্ব বলয়ে এক বাহিনী গড়ে তুলে তারা প্রচলিত আইন-কানুনকে বৃদ্ধাঙ্গলি দেখিয়ে, আবার অনেক ক্ষেত্রে টাকা পয়সা দিয়ে ম্যানেজ করে তারা অন্যের সম্পদ জোরপূর্বক আত্বসাৎ করে ধরাকে সরাজ্ঞান করে সমাজকে কুঁড়ে কুঁড়ে খাচ্ছে। 

এ প্রতিবেদনের লেখক আমি শেখ মো: আব্দুল কাদির কাজল। আমার জমিও জবর দখলকারীরা ভোগ বিলাস করে চলেছে যারা, তারা কি পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য? ঐ এলাকায় কি নের্তৃবৃন্দের অভাব? অভাব নয়- কিন্তু জুলুমবাজরা সামাজিক সিদ্ধান্তের তোয়াক্কা করছেনা। আমি ভদ্র শান্তিপ্রিয় এক সুনাগরিক ও একজন কলমসৈনিক। আমার পক্ষে লাঠিয়ালী, মোনাফেকী করা আদৌ সম্ভব নয়। 

আমি আশরাফুল মাখলুকাত শব্দের অর্থ জানি, শ্রেষ্টত্বের বিসর্জন আমি কখনো দেইনি, দেবনা, দেয়ার সম্ভাবনাও নাই। নতুবা এসব পরসম্পদলোভী, কুখ্যাতদের বিরুদ্ধে সশস্র সংঘাতে যেতাম। আমার পরম শ্রদ্ধেয় পিতা তাঁর জীবদ্দশায় আমাকে সুপথে চলার, মানুষের কল্যাণে কাজ করার নির্দেশ দিয়ে গেছেন। আমি আমার পিতার অতিবাধ্যগত এক সন্তান। 

আমি এক পেয়ালা চাও কখনো সঙ্গী-সাথীদের ছাড়া পান করিনা। দেশের চলমান প্রেক্ষাপটে, সত্য সুন্দর নিয়ে প্রকাশ প্রচার আমার পেশাগত দায়িত্ব। যুব-কিশোরদের সুন্দর ভবিষ্যত গড়ে তোলা, নষ্ট পথ থেকে ফেরাতে কাজ করা আমি দায়িত্ব হিসেবেই মনে করি।

অনেক কাজ করতে গিয়ে হয়তো কোন কাজে ভুল-ক্রুটি থাকতে পারে। তবে সমাজের সকল মানুষকে একত্রে করে সর্বদায় কাজ করার চেষ্টা করি, বিশেষ করে জনকল্যাণমূলক এবং জনবান্ধব কাজসমূহ। 

এক্ষেত্রে, এই সমাজের ও রাষ্ট্রের কাছে আমারও দাবি রয়েছে। আমি নিরলসভাবে অন্যের কাজ করে যাচ্ছি। অথচ আমার সততা ও ভদ্রতার সুযোগে কিছু জবর দখলকারী ব্যক্তি আমার সম্পত্তি ভোগ-দখল করে খাচ্ছে। আমি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত এই সমাজের নিকট ও রাষ্ট্রের নিকট দাবি করে যাব বেআইনীভাবে জবর দখলকারীদের বিরুদ্ধে দেশের প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা নেয়া এবং আসল হকদার ব্যক্তি যেন তার সম্পত্তি ভোগ দখল করতে পারে তা নিশ্চিত করা।
 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষে জামালপুরে চালকসহ নিহত ৩


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
রবিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৩, ১০:৩১
ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষে জামালপুরে চালকসহ নিহত ৩

ফাইল ছবি

জামালপুরের মেলান্দহে ট্রাক ও পিকআপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে পিকআপের চালকসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আজ রবিবার ভোরে জামালপুর-দেওয়ানগঞ্জ সড়কের মালঞ্চ এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মেলান্দহ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেলোয়ার হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘আজ ভোরে মালঞ্চ এলাকায় ট্রাকের সঙ্গে পিকআপের সংঘর্ষ হয়। এতে তিনজন নিহত হয়েছেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘এখন পর্যন্ত নিহতদের নাম পরিচয় জানা যায়নি। নিহতদের মধ্যে পিকআপটির চালক রয়েছেন। তাদের পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা করা হচ্ছে।’ ওসি জানান, মরদেহগুলো উদ্ধার করে মেলান্দহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রাখা হয়েছে। তাছাড়া ট্রাক ও পিকআপ পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।

জানা যায়, পিকআপটি ময়মনসিংহ থেকে দেওয়ানগঞ্জের দিকে যাচ্ছিল আর ট্রাকটি দেওয়ানগঞ্জ থেকে জামালপুরের দিকে যাচ্ছিল। পরে গাড়ি দুটি জামালপুর-দেওয়ানগঞ্জ সড়কের মালঞ্চ এলাকায় এলে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই দুইজনের মৃত্যু হয়। আরেকজনকে গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে নিলে কর্ত্যবরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

কৃষি ডিপ্লোমা ছাত্রদের ৮ দফা দাবি মানতে শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন কর্মসূচির মাধ্যমে ৪৮ ঘন্টার আলটিমেটাম


সাইফুল আলম, বিশেষ প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫, ০৩:০৩
কৃষি ডিপ্লোমা ছাত্রদের ৮ দফা দাবি মানতে শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন কর্মসূচির মাধ্যমে ৪৮ ঘন্টার আলটিমেটাম

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

 

সাইফুল আলম, ঢাকা:  ৮ দফা দাবির বাস্তবায়ন নিয়ে আজ ১৩ই এপ্রিল সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন কৃষি ডিপ্লোমা ছাত্র অধিকার আন্দোলনের শিক্ষার্থীবৃন্দরা। আজকের শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন কর্মসূচির মাধ্যমে ৪৮ ঘন্টার আলটিমেটাম দেয় এই শিক্ষার্থীরা। যদি দ্রুত সময়ের মধ্যে দাবিগুলো মানা না হয় তাহলে আরো কঠোর কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তারা।

বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কৃষি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশের কৃষিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য, কৃষিতে দক্ষ জনশক্তি তৈরী করার জন্য বাংলাদেশে সরকারি ১৮ টি কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট সহ অসংখ্য বেসরকারি কৃষি কলেজ রয়েছে, যেখানে কৃষিতে ৪ বছরের ডিপ্লোমা কোর্সে অধ্যয়ন করা হয়। সরকারি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে মিলিয়ে প্রায় অর্ধলক্ষ শিক্ষার্থী রয়েছে, বর্তমানে এই বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থীদের মাঝে চরম ক্ষোভ আর হতাশ বিরাজমান, কারন কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীগণ চরম বৈষম্যের স্বীকার।

কৃষি ডিপ্লোমা ছাত্র অধিকার আন্দোলনের ব্যানারে সারা বাংলাদেশের প্রতিটি সরকারি বেসরকারি কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের নিয়ে ০৮ দফা দাবি আদায়ে নিয়মতান্ত্রিক, শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে নামে। এই যৌক্তিক ০৮ দফা দাবি নিয়ে ২০০৮ সাল, ২০০৯ সাল, ২০১৬ সালে আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে। কিন্তু বারংবার দাবি যৌক্তিক বলে বিবেচনার আশ্বাস দিয়েও আজ পর্যন্ত কোন দাবি বাস্তবায়ন করা হয় নাই।

তাদের ০৮ দফা দাবির মধ্যে কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষার সুযোগ অর্থাৎ পলিটেকনিক ছাত্র/ছাত্রীদের ডুয়েট এর ন্যায় একটি স্বতন্ত্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা অন্যতম একটি দাবি। পৃথিবীর কোন দেশে উচ্চশিক্ষার জন্য আন্দোলন করতে হয় রাজপথে নামতে এমন এমন কোন দেশ আছে আমাদের জানা নেই, প্রিয় সাংবাদিক ভাইবোনদের কাছে প্রশ্ন রেখে গেলাম।
কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীগন যদি উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করে দক্ষ জনসম্পদ হিসেবে তৈরি হয় তাহলে সমস্যা কোথায়?

কয়েক যুগ এই যৌক্তিক বিষয় নিয়ে কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদগন আন্দোলন সংগ্রাম করার পরেও যখন দাবিগুলোর বিষয়ে কোন এক অজানা কারনে, কোন একদল কুচক্রী মহলের ইন্ধনে বাস্তবায়ন না হওয়ার কারনে আমরা জুলাই বিপ্লবের স্পিরিট টা কাজে লাগিযে বৈষম্যের বিরুদ্ধে আবারো সোচ্চার হই। বর্তমান সরকার যাতে বিভ্রান্ত না হয় সেই জন্য আমরা প্রথমে নিয়মতান্ত্রিক ভাবে কয়েক মাস আগে মাননীয় শিক্ষা উপদেষ্টা, শিক্ষা সচিব, কৃষি উপদেষ্টা, কৃষি সচিব, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এর মহাপরিচালক সহ বিভিন্ন জেলা প্রশাসক বরাবর আমাদের দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি জমা দিই। তারা আমাদের এই দাবিগুলো কে অধিকার বলে অবিহিত করেন এবং যৌক্তিক দাবি বলে দ্রুত বাস্তবায়নের আশ্বাস দেন।

কিন্তু অত্যন্ত দুঃখজনক ভাবে সত্য যে আবারো কোন এক কুচক্রী মহলের ইন্ধনে যারা আমাদেরকে শিক্ষার একটি গন্ডিতে রেখে মজা পায়, যারা চায়না আমরা তাদের সমকক্ষ পর্যায়ে যাই ঐ সমস্ত মহলের কারণে আমাদের দাবিকে আবারো বাস্তবায়ন না করার কৌশল অবলম্বন করছে।

আমরা সেজন্য আবারো অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্লাস পরিক্ষা বর্জন কর্মসূচি গ্রহণ করি এবং সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ ভাবে আমাদের কর্মসূচি পালন করি। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হলো তারা আমাদের দাবি আদায়ে পদক্ষেপ না নিয়ে বিভিন্ন ভাবে ছাত্রদের বদলি, ড্রপআউট সহ হুমকি ধমকি প্রদর্শন করছে যা ছাত্রদের সাথে অত্যন্ত সাংঘর্ষিক বিষয়।

আমরা আপনারা জাতির বিবেক সাংবাদিকদের মাধ্যমে তাদেরকে বলে দিতে চাই, জুলাই আন্দোলনকে ভূলে যাবেন না। বৈষম্যের বিরুদ্ধে কিভাবে আন্দোলন সংগ্রাম করে দাবি আদায় করতে হয় তা আমাদের জানা রয়েছে। আমরা এবার দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত ঘরে ফিরবো না। প্রয়োজনে আরো কঠোর থেকে কঠোরতর কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।

আমাদের ০৮ দফা দাবির প্রতিটি দাবিই অত্যন্ত যৌক্তিক। আপনাদের অবগতির জন্য নিম্নে ০৮ দফা দাবি গুলো পেশ করা হলো।
১। ডিপ্লোমা কৃষিবিদদের স্বতন্ত্র পাবলিক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চ শিক্ষা গ্রহনের সুযোগ দিতে হবে।
২। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা কে দ্বিতীয় শ্রেনীর কর্মচারী হিসেবে গেজেট করে প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে এবং প্রতিবছর নিয়োগের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে।
৩। কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য শিক্ষক সংকট দূরীকরণ করতে হবে।
৪। কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষাকে ডি.এ.ই এর অধিনস্থ থেকে বের করে সম্পূর্ণভাবে কৃষি মন্ত্রণালয়ের আলাদা প্রতিষ্ঠান করতে হবে।
৫। সকল কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠানে সহকারি বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদটি শুধুমাত্র ডিপ্লোমা কৃষিবিদ দের জন্য সংরক্ষিত করতে হবে।
৬। ডিপ্লোমা কৃষিবিদ দের বেসরকারী চাকুরীর ক্ষেত্রে ন্যূনতম ১০ম গ্রেডের পে-স্কেলে বেতন দিতে হবে। ৭। কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের কে মাঠ সংযুক্তি ভাতা প্রদান করতে হবে (ইন্টার্নি)।
৮। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা-দের চাকুরীতে প্রবেশের পর ৬ মাসের ফাউন্ডেশন ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করতে হবে।
উপরোক্ত দাবিগুলো আদায় হলে কৃষিতে দক্ষ জনশক্তি তৈরী হবে। কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার বৈষম্য গুলো দূর হবে। কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার বৈষম্য দূর হলে বাংলাদেশের কৃষি অনন্য উচ্চতায় পৌছাবে বলে বিশ্বাস করি।

তাদের এই যৌক্তিক দাবিগুলো লেখনীর মাধ্যমে তুলে ধরা এবং বৈষম্যের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার জন্য সাংবাদিকদের প্রতি উদাত্ত আহবান জানান কৃষি ডিপ্লোমা ছাত্র অধিকার আন্দোলন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - সারাদেশ