a সোনালী ব্যাংকের অপহৃত ম্যানেজার নিজাম উদ্দীন উদ্ধার
ঢাকা মঙ্গলবার, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১৮ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

সোনালী ব্যাংকের অপহৃত ম্যানেজার নিজাম উদ্দীন উদ্ধার


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার, ০৪ এপ্রিল, ২০২৪, ০৯:৩৫
সোনালী ব্যাংকের অপহৃত ম্যানেজার নিজাম উদ্দীন উদ্ধার

ছবি সংগৃহীত: অপহৃত ম্যানেজার নিজাম উদ্দীন উদ্ধার

সোনালী ব্যাংকের বান্দরবানের রুমা শাখার ম্যানেজার নিজাম উদ্দীনকে উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র‍্যাব সদর দপ্তরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইং পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।

র‍্যাব কর্মকর্তা বলেন, অপহৃত সোনালী ব্যাংক কর্মকর্তাকে সন্ধ্যা ৭টা ২৫ মিনিটের দিকে বান্দরবানের পাহাড়ি এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ ব্যাপারে পরবর্তীতে বিস্তারিত জানানো হবে।

এ ছাড়া রুমা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. দিদারুল আলমও বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, উদ্ধারের পর নেজাম উদ্দিন আমাদের হেফাজতে রয়েছেন। এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।

প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার রাতে বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলায় মসজিদ ঘেরাও করে মুসল্লিদের মোবাইল ফোন ছিনতাই, আনসার ও পুলিশের অস্ত্র-গুলি লুট এবং সোনালী ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে টাকা লুট করার চেষ্টা করে আঞ্চলিক সশস্ত্র সংগঠন কুকি চিন ন্যাশনাল ফন্ট (কেএনএফ)। টাকা নিতে না পেরে ব্যাংকের ম্যানেজারকে অপহরণ করে নিয়ে যায় সশস্ত্র সংগঠনের লোকজন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়ে সংসদে বাঁধের দাবি জানালেন এমপি


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
বুধবার, ১৬ জুন, ২০২১, ০৯:২৩
প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়ে সংসদে বাঁধের দাবি জানালেন এমপি

সংগৃহীত ছবি

এমপি এস এম শাহজাদা 'আর কোন দাবি নাই, ত্রাণ চাই না বাঁধ চাই' এমন প্ল্যাকার্ড গলায় ঝুলিয়ে জাতীয় সংসদে বক্তব্য দিয়েছেন। উপকূলে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণের জন্য এলাকাবাসীর দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে তিনি এভাবে বক্তৃতা দেন। 

আজ বুধবার (১৬ জুন) জাতীয় সংসদে ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের উপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ দাবি জানান। এর আগে সকালে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরু হয়।

বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদার ভাগ্নে এবং পটুয়াখালী থেকে সরকারি দলের নির্বাচিত সংসদ সদস্য এমপি এস এম শাহজাদা বলেন, সাম্প্রতিক ঘূর্ণিঝড়ের পর তিনি ত্রাণ নিয়ে নিজ নির্বাচনী এলাকায় গিয়েছিলেন। সেখানে জনগণের রোষানলে পড়তে হয়েছে তাকে। 

উপকূল এলাকায় প্রায় সংসদ সদস্যকেই এই পরিস্থিতি পড়তে হয়েছে। এলাকাবাসী ত্রাণ চান না তারা স্থায়ী বেড়িবাঁধ চান। এই বক্তব্য দেওয়ার সময় তিনি ওই প্ল্যাকার্ডটি নিজের গলায় ঝুঁলিয়েই বক্তব্য দেন। 

এমপি এস এম শাহজাদা বলেন, নিজ এলাকায় ত্রাণ দিতে গেলে এলাকাবাসীও এ রকম  প্ল্যাকার্ড ঝুঁলিয়ে দাবি জানিয়েছিল।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ইফতার কিনতে অমান্য স্বাস্থ্যবিধি, বাহানার নানা ধরণ


নিজস্ব প্রতিবেদন:
বুধবার, ২১ এপ্রিল, ২০২১, ০৯:১৪
ইফতার কিনতে অমান্য স্বাস্থ্যবিধি, বাহানার নানা ধরণ

ফাইল ছবি

লকডাউন উপলক্ষে সীমিত পরিসরে দোকানপাঠ খোলার অনুমতি দেয়া থাকলেও স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই তা চলছে বিকেল অবধি। সকাল বেলায় ভিড় দেখা গেলেও দুপুর বেলা পরিবেশ থাকে শান্ত। কিন্তু দুপুর গড়াতেই আছরের নামাজের ঠিক পরে ভিড় জমতে দেখা যায় মোড়ে মোড়ে। হোটেল বা রেস্টুরেন্টের ভেতরে বসে ইফতার করার সুযোগ না থাকলেও দোকানের বাইরে যে ভিড় তাতে স্বাস্থ্যবিধির কোন বালাই নাই।

যেন একজনের উপর আরেকজন উপচে পড়ছে। ইফতার কিনতে ব্যস্ত সকলেই। রাস্তার মোড়ে মোড়ে পুলিশী পাহাড়া থাকলেও ঐসময় যেন আটকে রাখা দায় হয়ে যায়। সকলেই যেন এক পলক বাইরে বের না হয়ে আর পারছিলো না। তবু যদি মুখে মাস্ক আর সচেতন হয়ে বের হতেন তবে কিছুটা হলেও মানা যেত। সারাদিন ব্যাপী লকডাউনে কাঁথা মুড়িয়ে দিলেও যেন করোনাকে কাঁধে বয়ে আনতেই বিকেলের বহিরাগমন।

ক্রেতা বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে ব্যস্ততার মাঝে যথেষ্ট বিরক্ত ছিলেন তারা।
দোকানীকে জিজ্ঞেস করায় উনি বলেন," আমরা মাস্ক ছাড়া কারো কাছে ইফতার বিক্রি করি না। আর বিক্রি করার সময় সকলেই হ্যান্ড গ্লাভস পরেই জিনিস পত্র প্যাকেট করেন।"

উনি এমন টা বললেও তার কোনো বিশেষ সত্যতা পাওয়া যায় নি। কারণ ক্রেতাদের ৪০ শতাংশই ছিলো মাস্ক বিহীন। আর ২০ শতাংশের মাস্ক ছিলো কিন্তু সঠিক নিয়মে পরতে হয়তো কষ্ট হচ্ছিল তাদের। বাকীরা মোটামুটি রকম মাস্ক পরেই ছিলো।

ইফতারের আয়োজন বানাচ্ছিলেন যিনি,উনার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,"করোনা গরম সহ্য করতে পারে না। আর আমি আগুণের কাছে থাকি তাই করোনার ভয় নাই। মাস্ক আছে পকেটে কিন্তু গরমে মাস্ক পড়া যায় না।"

যদিও উনার হাস্যকর কথার কোনো ভিত্তি জানা ছিলো না, তবু উনার বানানো ইফতারই সকলকে নিয়ে বাসায় ফিরছিলো ব্যাগ ভর্তি করে। মাস্ক পরিধান করা এক ক্রেতাকে জিজ্ঞেস করলে উনি বলেন," আমরা তো যতটা পারি সচেতন ভাবেই কেনাকাটা করি। আর ইফতার এর বেলায় দেখা যায় ভীড়ের মাঝেই নিতে হয়। যদিও পরিবেশটা স্বাস্থ্য সম্মত না, কিন্তু না নিয়েও তো উপায়ও নাই। "মাস্ক বিহীন একজনকে মাস্ক পরিধানের কথা বললে উনি বলেন," রোজা রাখছি তো করোনা হবে না। আর মাস্ক বাসায় আছে আনার কথা মনে নাই। এমনিতে পরি না তো, তাই আর মনে থাকে না।"

এভাবেই যেন সকলে পার করছে এই লক ডাউন এর সময়টা। সতর্কতাবিহীন অসাবধানতা এ জীবন ব্যবস্থা আরো বড় ক্ষতির কারণ না হয়ে দাঁড়ায়। সকলকে সচেতন থাকার জন্য সরকারি নির্দেশনা অবলম্বন এবং ইফতার এর পূর্বের এ অবস্থায় একটু বিশেষ সাবধানতা সকলেরই নৈতিক দায়িত্ব।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - সারাদেশ