a
ফাইল ছবি
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পৌঁছেছে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল। বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টা ১০ মিনিটে চার্টার বিমান যোগে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন অজিরা।
স্বাগতিক বাংলাদেশের বিপক্ষে আগামী ৩ আগস্ট শুরু হওয়ার কথা সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচটি। বাকি ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ৪, ৬, ৭ ও ৯ আগস্ট।
সন্ধ্যা ৬টা থেকে দিবা-রাত্রির সবগুলো ম্যাচই মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে।
ফাইল ছবি
তাসকিন-তাইজুলের ব্যাটে ২০০ রানের গণ্ডি পাড়ি দিলেও বাংলাদেশ খেলতে পারেনি পুরো ৫০ ওভার; ২০৯ রানে অলআউট হয়েছে স্বাগতিকরা। ব্যাট হাতে ভরসা হয়ে উঠতে পারেননি অভিজ্ঞ কেউ, জ্বলে উঠতে পারেননি তরুণরাও। সবার থেকে বিপরীত ছিলেন শুধু নাজমুল হোসেন শান্ত, ক্যারিয়ারের প্রথম অর্ধশতক দেখা পেয়েছেন ইংলিশদের বিরুদ্ধে।
বুধবার টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা আশানুরূপ হয়নি বাংলাদেশের। হতাশ করেছেন লিটন দাস, শুরু থেকে অস্বস্তিতে থাকা লিটন আউট হন ১৫ বলে এক ছক্কায় মাত্র ৭ রান নিয়ে। তবে অধিনায়ক তামিম ইকবালের সম্মুখ নেতৃত্বে ধীরে ধীরে এগিয়ে যেতে থাকে বাংলাদেশ।
কিন্তু আশা জাগিয়েও নিরাশ করেছেন তামিম, পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে মার্ক উডের বলে স্ট্যাম্প ভেঙেছে তার; আউট হবার আগে করেন ৩২ বলে ২৩ রান। তবুও পাওয়ার প্লেতে ৫৪ রান তোলে বাংলাদেশ। রান আরো বেশি হতে পারতো; তবে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে ডট বল। অবিশ্বাস্যভাবে পাওয়ার প্লের ১০ ওভারেই ৪৬টি ডট বল খেলেছে বাংলাদেশ।
পরের অধ্যায়টা নাজমুল হোসেন শান্তের, চার নাম্বারে নামা মুশফিকুর রহিমের সাথে মিলে সামাল দিতে থাকেন দলের চাহিদা। দু’জনে মিলে গড়েন ৪৪ রানের জুটি। তবে অতিরিক্ত ডট বল খেলার চাপ থেকে বের হতে গিয়ে উইকেট বিলিয়ে আসেন মুশফিক, ৩৪ বলে ১৭ রানে আউট হন তিনি।
পাঁচ নাম্বারে সাকিব আল হাসান আসেন মাঠে। তবে তার সাথে শান্তর জুটিটা জমে ওঠেনি। ১১ রানের জুটি ভাঙে সাকিব ১২ বলে ৮ রান করে আউট হলে। ভরসার প্রতিদান দিতে ব্যর্থ হন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। দলীয় রান তখন ৪ উইকেটে ১০৬ । সেখান থেকে মাহমুদউল্লাহকে সাথে নিয়ে পঞ্চাশোর্ধ্ব রান যোগ করেন শান্ত।
সেই জুটি ভাঙে দলীয় ১৫৯ রানে শান্ত ৫৮ আউট হলে। আউট হবার আগে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম অর্ধশতক স্পর্শ করেন শান্ত, আউট হন ৮২ বলে ৫৮ রান করে। পরের ওভারেই আর মাত্র ৩ রান যোগ করে ফেরেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও, ৩১ রান করে মার্ক উডের শিকার তিনি।
ত্রাতা হতে পারেনি আফিফ-মিরাজ জুটিও। আফিফ ৯ ও মিরাজ আউট হন ৭ রান করে। দুজনের বিদায়ে দলীয় সংগ্রহ তখন ৪২.৩ ওভারে ৮ উইকেটে ১৮২। তবে ৯ম উইকেট জুটিতে তাসকিন আহমেদ ও তাইজুল ইসলামের ২৮ বলে ২৬ রানের জুটিতে ২০০ রানের গণ্ডি পাড়ি দেয় বাংলাদেশ। ১৪ রান করে আউট হন তাসকিন আহমেদ, ১০ রান আসে তাইজুলের ব্যাটে।
ইংল্যান্ডের হয়ে দুটো করে উইকেট নেন জফরা আর্চার, মার্ক উড, আদিল রাশিদ ও মইন আলি। একটি করে উইকেট নেন উইল জ্যাকস ও ক্রিস উকস। সূত্র: নয়াদিগন্ত
মুক্তা দাশ
খুব কথা বলতে ইচ্ছে করে
অনেক অনেক কথা !
কথার খৈ ফুটবে,, অনবরত বুলেট-বৃষ্টির মতো
কিন্তু খেই হারাবো না ...
খুব কথা বলতে ইচ্ছে করে ।
ইনিয়ে- বিনিয়ে , ঘুড়িয়ে- প্যাচিয়ে ! যতোভাবে
আদরে আহ্লাদে কথা বলা যায়... ততো ভাবে শুধু কথাই বলে যাবো ...!!!
এতোসব কথার ভীড়ে তুমি শুধুই আমার হয়ে থাকবে ,
বুকে জড়িয়ে রাখবে।
কপালে চুমু খেতে খেতে বলবে... পাগলী একটা !
টগবগে কথার বকবকানিতে তুমি অতিষ্ঠ হবে না,,
শুধু মুচকি হাসিটা মুখে আঠার মতো লেগে থাকবে দৃষ্টির ছুঁচালো তীরে !
আমি মুর্ছা যাবো ঐ চোখে !!
লুটিয়ে পড়বো তোমার বুকের পরে...
ভার সইতে পারবে তো !!??
জমে থাকা যতো স্ফুটনাংক অভিমান,, যতো প্রেম
সব,, সব উজার করে দিবো..!
ধারন করতে পারবে তো !!??
জানি, পারবে না।
অনেকটা সময় পেরিয়ে গেছে !
দায়ভার এড়িয়ে প্রেম ভার বড়ো বেমানান
বে আাইনী।
গোধূলির রঙ স্বপ্নদেখে আকাশ কুসুম দুরাশার ,
বিচিত্র মন বিচিত্র সব অলীক দৃশ্যপট !
সবটাই জলরঙে আঁকা জলছবি ।।