a
ফাইল ছবি
ক্রাইস্টচার্চে সিরিজে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ। টস জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন টাইগার অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। নিউজিল্যান্ড ২০ ওভারে ৫ উইকেটে করেছেন ২০৮ রান। জিততে হলে বাংলাদেশকে করতে হবে ২০৯ রান।
পাওয়ার প্লে ঠিকঠাক কাজে লাগানোর পর ধারাবাহিক রান তুলছেন কিউই ব্যাটসম্যানরা। বাংলাদেশের বোলাররা বোলিংয়ে তেমন তেজ দেখাতে পারেননি। নিয়মিত বিরতিতে হজম করতে হয়েছে বাউন্ডারি। তাতে রানের সংখ্যা বেড়ে গেছে।
কনওয়ে পেয়ে যান ব্যক্তিগত ফিফটি। ৩০ বলে ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ ফিফটি পেতে ৫ চার ও ২ ছক্কা হাঁকিয়েছেন তিনি।
এর আগে দলীয় ৪৫ রানে কিউই শিবিরে আঘাত হানেন শরিফুল ইসলাম। পাওয়ার প্লের পূর্ণ সুবিধা নিয়ে বাংলাদেশের বোলারদের ওপর চড়াও হয়ে খেলছিলেন ওপেনার ফিন অ্যালেন। উইকেটের চারপাশে বাউন্ডারির ফুলঝুরি ছোটান এ ডানহাতি ওপেনার। পঞ্চম ওভারে তাকে থামান পেসার শরিফুল।
মাঝের ওভারেও নিউজিল্যান্ডের রান রেট কমেনি। ১০ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ডের রান ছিল ৮৭। পরের ওভারে তিন অঙ্ক ছুঁয়ে ফেলে স্বাগতিকরা। মার্টিন গাপটিলের সঙ্গে ডেভন কনওয়ের জুটিটা গিয়ে থামে ইনিংসের ১৪তম ওভারে। গাপটিলকে ফেরান এবাদত হোসেন।
এর পর ফিফটি করেন কনওয়ে। তাকে সাইফউদ্দিন ফেরান ইনিংসের ১৭তম ওভারের প্রথম বলে। দুই বলের বিরতিতে মার্ক চ্যাপম্যানকেও ফেরান তিনি। তাতে ১৬৩ রানে চতুর্থ উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। তাতে অবশ্য রান সংগ্রহের শঙ্কা একটুও কমেনি বাংলাদেশের।
বাংলাদেশের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের বিশাল রানের সংগ্রহটা এর পর নিশ্চিত করেন গ্লেন ফিলিপস। ২৪ বলে তিনি খেলেন ৬০ রানের ইনিংস। তাতেই নিউজিল্যান্ড ২০ ওভার শেষে তুলে ফেলে ২০৮ রান। সূত্র: যুগান্তর
ফাইল ছবি
বাংলাদেশের মাটিতে মিরপুর ষ্টেডিয়ামে ১৩২ রানে হারিয়ে সিরিজ জয় নিশ্চিত করলো ই্ংল্যান্ড। গত সাত বছর আগে ২০১৬ সালেও ইংল্যান্ডের কাছে দেশের মাটিতে বাংলাদেশ সিরিজ হেরেছিল।
তাসকিন আউট হওয়ার ঠিক পরের বলেই ফিরলেন তাইজুলও। স্যাম কারেনের বলে কট বিহাইন্ড হয়েছেন তিনি। ৪৪.৪ ওভারে ১৯৪ রান তুলতেই অলআউট বাংলাদেশ। ১৩২ রানের জয়ে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই সিরিজ জয় নিশ্চিত করেছে ইংল্যান্ড।
আগের দিনের চেয়ে ভালো উইকেটে ইংল্যান্ডের ৩২৬ রানের নাগাল পায়নি বাংলাদেশ। কারেনের প্রথম ওভারেই ২ উইকেট পড়ার পর এক সময় ৯ রানে ৩ উইকেটে পরিণত হয় স্বাগতিকেরা। এরপর থেকে লড়াইটা হয়ে পড়ে অসম।
সাকিব ও তামিমের জুটিতে সাকিবের ফিফটি রান হলেও তা বেশী দূর এগুতে পারেনি। আগামী ৬ মার্চ চট্টগ্রামে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডে ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। যেটি শুধুই আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।
ফাইল ছবি
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ জানিয়েছেন, চলতি মাসেই কিছু আইপি টিভির অনুমোদন দেয়া হবে। তবে নীতিমালা অনুযায়ী আইপি টিভি সংবাদ পরিবেশন করতে পারবে না।
আজ সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
এসময় তিনি জানান, দেশে কোনো আইপি টিভির অনুমোদন নেই। আমরা ইত্যোমধ্যে রেজিস্ট্রেশন দেয়া শুরু করেছি এবং আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। সব মিলিয়ে ৬০০ এর মতো আবেদন জমা পড়েছে। আমরা খুব সহসা, এ মাসের মধ্যেই অনুমোদন দেব। যেহেতু আমরা অনুমোদন দেয়া শুরু করিনি, তাই কোনোটার অনুমোদন নেই।
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, হেলেনা জাহাঙ্গীরেরও আইপি টিভিরও অনুমোদন নেই। কিছু আইপি টিভির বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ আছে। সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে আমরা সময় সময় ব্যবস্থা গ্রহণ করি। কিছু কিছু আইপি টিভি দেখা গেছে ব্যক্তিস্বার্থে পরিচালিত হয়। তারপর নানা ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ায়, নানা ধরনের অনুষ্ঠান প্রচার করে, সংবাদ পরিবেশন করে। এ ধরনের কোনো অভিযোগ যদি আমাদের নজরে আসে, তাহলে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করি। ইতোমধ্যে অনেকগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। তার ক্ষেত্রেও একই ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।