a ভারতকে ১০ উইকেটে হারালো পাকিস্তান
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৪ পৌষ ১৪৩২, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

ভারতকে ১০ উইকেটে হারালো পাকিস্তান


ক্রীড়া ডেস্ক:মুক্তসংবা প্রতিদিন
সোমবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২১, ০৮:৪৪
ভারতকে ১০ উইকেটে হারালো পাকিস্তান

ফাইল ছবি

বিশ্বকাপে ভারতকে ইতিপূর্বে কখনোই হারাতে পারেনি পাকিস্তান। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ মিলে সর্বশেষ ১২ বারের মুখোমুখিতে প্রতিবারই জয় পেয়েছে ভারত। তাইতো এবার বাবর আজমের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান শপথ করে নেমেছিল, তারা এবার কোহলিদের হারাবেই। শেষ পর্যন্ত সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করলো পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা।

১০ উইকেটের ব্যবধানে জয় পেয়েছে পাকিস্তান। বিরাট কোহলি এন্ড কোং'কে লজ্জায় ডুবিয়ে জয় তুলে নিলো পাক বাহিনী।

ভারতের দেওয়া ১৫২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। শুরু থেকেই দেখে শুনে খেলতে থাকেন দলটির দুই ওপেনার অধিনায়ক বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ান। শেষ পর্যন্ত ভারতীয় বোলারদের শাসন করে ১৩ বল ও সবকটি উইকেট হাতে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন তারা।

৫৫ বলে সর্বোচ্চ ৭৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন রিজওয়ান। তার ম্যাচজয়ী এ ইনিংসটিতে ছিল ৬টি চার ও ৩টি ছয়ের মার।

অপরপ্রান্তে, বাবর আজম ৫২ বলে ৬৮ রানে অপরাজিত থাকেন। সে ৬টি চার ও ২টি ছক্কার মারে। তাতেই ১৭.৫ ওভারে জয়ে পৌঁছে যায় পাকিস্তান।

এর আগে টস জিতে ভারতকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় পাকিস্তান। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভে উভয় দলেরই এটি প্রথম ম্যাচ। দুবাই ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে ব্যাটিং করতে নেমে শুরুতেই উইকেট হারিয়ে বসে টিম ইন্ডিয়া। দলীয় ৬ রানের মাথায় রোহিত শর্মা ও লোকেশ রাহুল আউট হয়ে যান। দু'জনই শাহিন আফ্রিদির শিকার।

এরপর একা লড়ে যান অধিনায়ক বিরাট কোহলি। তার ৫৭ রানের ওপর ভর করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটের বিনিময়ে ১৫১ রান সংগ্রহ করতে সক্ষম হয় ভারত। কোহলিকে কিছুটা সঙ্গ দিয়েছেন রিশাব পান্ট। তার ব্যাট থেকে এসেছে ৩০ বলে ৩৯ রান।

পাক বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট শিকার করেছেন শাহিন আফ্রিদি। এছাড়া হাসান আলি ২টি এবং শাদাব খান ও হারিস রউফ নেন একটি করে উইকেট। ম্যাচ সেরা প্লেয়ার নির্বাচিত হয়েছেন শাহিন আফ্রিদি।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তির তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছে মিঠুন


ক্রীড়া ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন 
বৃহস্পতিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৯:৪১
বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তির তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছে মিঠুন

ফাইল ছবি

বেশ কিছু চমকপ্রদ পরিবর্তন নিয়ে ক্রিকেটারদের সাথে কেন্দ্রীয় চুক্তি সম্পন্ন করলো বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। প্রথমে ক্রিকেটারদের সঙ্গে যে কেন্দ্রীয় চুক্তি করেছিল সেটি ছিল টেস্ট ও সীমিত ওভারের ফরম্যাটের জন্য আলাদা। এবার তিন ফরম্যাটের জন্য আলাদা আলাদা চুক্তি করেছে ক্রিকেটারদের সঙ্গে। বিশেষ কিছু জটিলতার জন্য আটকে ছিল এই প্রক্রিয়াটি।

অবশেষে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়েছে নতুন চুক্তিতে কোন ফরম্যাটে কে থাকছেন। তিন ফরম্যাট মিলিয়ে এবার চুক্তিতে আছেন সর্বমোট ২৪ জন ক্রিকেটার। যেখানে ৩ ফরম্যাটে আছেন ৫ ক্রিকেটার। টেস্টের জন্য বিবেচিত হয়েছেন ১৪, ওয়ানডেতে আছেন ১২ জন এবং টি-টোয়েন্টিতে রাখা হয়েছে ১৫ জনকে।

চলতি বছরের মে থেকে আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত থাকবে এই চুক্তির মেয়াদ। আগের কেদ্রীয় চুক্তি থেকে বাদ পড়েছেন মোহাম্মদ মিঠুন ও নাঈম হাসান। তবে এবার নতুন চুক্তিতে জায়গা পেয়েছেন- নবাগত ক্রিকেটার শামীম পাটোয়ারী, নাসুম আহমেদ, কিপার নুরুল হাসান সোহান, শেখ মেহেদী, মোহাম্মদ সাইফ হাসান ও শরিফুল ইসলাম। এছাড়াও চুক্তিতে ফিরেছেন তাসকিন ও টেস্ট দলের ওপেনার সাদমান ইসলাম অনিক। টেস্টে নেই মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ আর টি-টোয়েন্টি থেকে বাদ পড়েছেন তামিম ইকবাল।

তিন ফরম্যাটের কেন্দ্রীয় চুক্তিতে সুযোগ পাওয়া পাঁচ ক্রিকেটার- সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, তাসকিন আহমেদ, লিটন দাস ও শরিফুল।

টেস্ট দলের চুক্তিতে থাকা ১৪ ক্রিকেটার- মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান, লিটন কুমার দাস, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, তামিম ইকবাল, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, মুমিনুল হক, নাজমুল হোসেন শান্ত, আবু জায়েদ রাহী, সাদমান ইসলাম, সাইফ হাসান ও এবাদত হোসেন।

ওয়ানডে দলের চুক্তিতে থাকা ১২ ক্রিকেটার- সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, তাসকিন আহমেদ, লিটন দাস, শরিফুল ইসলাম, তামিম ইকবাল, মেহেদী হাসান মিরাজ, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, তাইজুল ইসলাম, মুস্তাফিজুর রহমান, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও আফিফ হোসেন ধ্রুব।

টি২০ তে আছেঃ মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান, লিটন কুমার দাস, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মাহমুদুল্লাহ, মুস্তাফিজুর রহমান, মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন, আফিফ হোসেন ধ্রুব, সৌম্য সরকার, নাইম শেখ, শেখ মাহাদি হাসান, নুরুল হাসান সোহান, নাসুম আহমেদ এবং শামীম পাটোয়ারী।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com

ইতিহাসের মোড় ঘোরানো মুহূর্তগুলো: ড. শেখ আকরাম আলী


কর্নেল(অব.) আকরাম, কলাম লেখক, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫, ০৮:৫৭
ইতিহাসের মোড় ঘোরানো মুহূর্তগুলো: ড. শেখ আকরাম আলী

ছবি সংগৃহীত

 

নিউজ ডেস্ক: ইতিহাসের মোড়ঘোরানো মুহূর্তসমূহ একটি জাতির রূপ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এবং তা নির্ভর করে সংশ্লিষ্ট এলাকা বা দেশের জনগণের আকাঙ্ক্ষার উপর।দক্ষিণ এশিয়ার জনগণ ইতিহাসের এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত প্রত্যক্ষ করার অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে, যা তাদের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলেছে। উদাহরণস্বরূপ, দ্বাদশ শতকের শেষ দিকে মুসলমানদের বিজয়ী হিসেবে আগমন এবং পরবর্তীকালে শাসক হিসেবে এই ভূখণ্ডে বসবাস শুরু, যা চলতে থাকে ১৭৫৭ সালে পলাশীর তথাকথিত যুদ্ধে ব্রিটিশদের দ্বারা বাংলা দখল পর্যন্ত। এই ১৭৫৭ সালকে ভারতীয় উপমহাদেশের মুসলমানদের ইতিহাসে একটি মোড়ঘোরানো বছর হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

ব্রিটিশ শাসনামলে মুসলমানরা তাদের ক্ষমতা হারায় এবং সবচেয়ে বেশি ভুক্তভোগীতে পরিণত হয়।১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহের প্রতিক্রিয়ায় তারা চরম নিপীড়নের শিকার হয়, যদিও হিন্দুরাও ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করেছিল। এই ১৮৫৭ সালও ভারতের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড় হিসেবে বিবেচিত। ১৮৮৫ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস ব্রিটিশ সরকারের প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিষ্ঠিত হলে মুসলমানদের সরাসরি রাজনীতিতে অংশগ্রহণে উৎসাহিত করা হয়নি। কিন্তু বিশ শতকের শুরুতে পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটে, যখন ১৯০৬ সালে মুসলিম লীগ গঠিত হয়। এই ১৯০৬ সালকেও ভারতের মুসলমানদের ইতিহাসে একটি মোড়ঘোরানো বছর হিসেবে দেখা হয়। ঢাকার নবাব স্যার সলিমুল্লাহ ভারতের মুসলমানদের রাজনৈতিক নেতা হিসেবে আবির্ভূত হন।

১৯১৩ সালে মুসলিম লীগ মোহাম্মদ আলী জিন্নাহকে নেতা হিসেবে পেয়ে সৌভাগ্য অর্জন করে, যদিও ১৯১৫ সালের জানুয়ারিতে সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত হন। আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু গ্র্যাজুয়েট মুসলিম লীগে যোগ দিয়ে জিন্নাহর হাত শক্তিশালী করেন। অল্প সময়েই জিন্নাহ ভারতের মুসলমানদের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতায় পরিণত হন। এক সময় তিনি হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের অগ্রদূত হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন, কিন্তু কংগ্রেস নেতাদের মনোভাব তাকে বুঝতে বাধ্য করে যে, হিন্দু মহাসভার অধীনে ভারতের মুসলমানদের অধিকার নিরাপদ নয়। ১৯২৩ সালের শুরুতে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ তাঁর বিখ্যাত দ্বিজাতি তত্ত্ব ঘোষণা করেন এবং বলেন, ধর্ম, সংস্কৃতি, ইতিহাস, ঐতিহ্য ও দৈনন্দিন জীবনে মুসলমানরা হিন্দুদের থেকে আলাদা। এই তত্ত্ব ভারতের মুসলিম জনগণের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়।

১৯৩৭ সালের নির্বাচনের পর কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন প্রথম ভারতীয় সরকার গঠিত হয়, যা জিন্নাহকে স্পষ্ট করে দেয় যে, মুসলমানদের জন্য পৃথক মাতৃভূমির কথা ভাবা ছাড়া উপায় নেই। ফলে ১৯৪০ সালে শেরে বাংলা একে ফজলুল হক ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন করেন, যেখানে মুসলিম রাষ্ট্রের দাবি তোলা হয়। এটিও ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড়।

পাকিস্তানের জন্মকে ভারতীয় মুসলমানদের প্রায় দুই শত বছরের সংগ্রামের ফলাফল হিসেবে দেখা হয় এবং ১৯৪৭ সালকে দক্ষিণ এশিয়ার মুসলমানদের ইতিহাসে একটি মোড়ঘোরানো বছর হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু পাকিস্তান শুরুর থেকেই অভ্যন্তরীণ ও বহিঃশত্রুতার ষড়যন্ত্রের শিকার হয়। ভারত প্রথম থেকেই পাকিস্তানের বিরোধী হয়ে ওঠে এবং তা ভাঙার জন্য বদ্ধপরিকর ছিল।

ইয়াহিয়া খানের সামরিক সরকার পূর্ব পাকিস্তানে সাধারণ মানুষের ওপর সেনা অভিযান চালিয়ে ভারতের জন্য এক ‘সুবর্ণ সুযোগ’ তৈরি করে এবং ভারত এই সুযোগকে পুরোপুরি কাজে লাগায়, যার জন্য তারা বহুদিন অপেক্ষায় ছিল। বাংলাদেশের জন্ম ঘটে ভারতের সামরিক সহায়তা ও কূটনৈতিক উদ্যোগের মাধ্যমে। আওয়ামী লীগের নেতারা নিজেদের স্বার্থে ভারতের সাথে একটি সাত দফা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন, যা বাংলাদেশের জন্মকে ত্বরান্বিত করে কিন্তু তাকে চিরস্থায়ী দাসত্বের দিকে ঠেলে দেয়। এভাবেই ১৯৭১ সাল বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি মোড়ঘোরানো বছর হয়ে ওঠে।

জনগণ দ্রুতই বুঝে যায় যে তারা নিজেদের নেতাদের এবং ভারতের আধিপত্যবাদী রাজনীতির দ্বারা প্রতারিত হয়েছে। যে নেতা গণতন্ত্রের জন্য লড়েছিলেন, তিনিই নিজের হাতে তা ধ্বংস করেন এবং এর জন্য চরম মূল্যও দেন। ভারতের আধিপত্যবাদী রাজনীতির গতি স্তব্ধ হয় ১৯৭৫ সালের আগস্টে শেখ মুজিবের পতনের মাধ্যমে। এটি বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ মোড়।

নভেম্বর ১৯৭৫-এ সিপাহী-জনতার নেতৃত্বে একটি বিপ্লবের মাধ্যমে জিয়াউর রহমানের উত্থান ঘটে, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রে পরিণত হয় এবং নিজের পায়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ জিয়াউর রহমানের আনা পরিবর্তনে সন্তুষ্ট হন। কিন্তু তার মর্মান্তিক মৃত্যু আবারো ভারতকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে হস্তক্ষেপের সুযোগ এনে দেয়।

১৯৯০ সালের ডিসেম্বর মাসে এরশাদের পতন রোধ করা যায়নি এবং খালেদা জিয়ার ক্ষমতায় আরোহন ঘটে। এসময় ভারত সাময়িকভাবে ব্যাহত হলেও ১৯৯৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত শেখ হাসিনার প্রথম সরকারে আবারও সাফল্য পায়।

মঈনউদ্দিন-ফখরুদ্দিন নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমেরিকার সহযোগিতায় ভারতকে আবারো বাংলাদেশে প্রকাশ্য রাজনৈতিক খেলা খেলার সুযোগ দেয়। আমরা বাঙালি মুসলমানরা পুনরায় শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসন এবং ভারতের রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের শিকার হই। ভারত বাংলাদেশকে নিজের উপনিবেশ মনে করতে শুরু করে।

কয়েক শত প্রাণের ত্যাগ ও কয়েক হাজার মানুষের অজানা দুঃখ-কষ্ট জুলাই বিপ্লব ২০২৪-এর মাধ্যমে একটি ঐতিহাসিক পরিবর্তন এনে দেয়। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আমাদের এই পরিবর্তনের সুযোগ দিয়েছেন, এবং তা পুরোপুরি নির্ভর করছে আমাদের আন্তরিকতার উপর। আমরা যদি এই ট্রেন মিস করি, তবে তা চিরতরে হারিয়ে যাবে। জুলাই বিপ্লব ২০২৪ বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি মোড়ঘোরানো মুহূর্ত হিসেবে চিরস্থায়ী হয়ে থাকবে।

জনগণ, রাজনৈতিক দল এবং সরকারকে এটি উপলব্ধি করতে হবে এবং জুলাই বিপ্লবকে জাতির সর্বশেষ রাজনৈতিক মোড়ঘোরানো ঘটনা হিসেবে বিবেচনা করতে হবে। জাতিকে দলীয় ও ব্যক্তিস্বার্থ ভুলে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে এবং সরকারের উদ্যোগকে সর্বোচ্চ আন্তরিকতা দিয়ে সহযোগিতা করতে হবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বোচ্চ পঠিত - ক্রিকেট

ক্রিকেট এর সব খবর