a
ফাইল ফটো: মাশরাফি বিন মুর্তজা
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) প্রেসিডেন্ট বক্স নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করে বসলেন সাবেক সফলতম ওয়ানডে অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে দেওয়া একান্ত এক সাক্ষাৎকারে মাশরাফি বলেছেন, প্রেসিডেন্ট বক্সে আসলে একজন ক্রিকেটারকে উলঙ্গ করা হয়। পুরো উলঙ্গ করা হয়। এটা উনারাও জানেন। উনারা অস্বীকার করতে পারবেন না। ওখানে আমাদের মানুষরাও থাকেন। ক্রিকেটারদের সঙ্গে সম্পৃক্ত, ভালো সম্পর্কের মানুষও থাকেন। আমরা শুনি।
‘‘প্রেসিডেন্ট বক্সে যখন বলা হয়, ‘ওই প্লেয়ার চলে না’, তখন ওই প্লেয়ার আর চলেই না। যেখানেই ভালো খেলুক আর চলে না।’’
তিনি আরও বলেন, ক্রিকেটারদের কানে না আসলে আমরা জানলাম কোত্থেকে? অন্য কেউ কথা বলছে না এখন। আমার মতো কেউ ছেড়ে আসুক, তখন সেও বলা শুরু করবে। কারণ সে জানে কোড অফ কন্ডাক্ট আর নাই। মিলিয়ে দেখবেন তখন।
বিসিবির বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলে কদিনের জন্য বাংলাদেশের ক্রিকেটকে রীতিমতো কাঁপিয়ে দিয়েছেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। এরপর যুক্ত হন মাশরাফি বিন মুর্তজা।
সর্বশেষ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকের কাছে মাশরাফি বিসিবির ভূমিকা ও পেশাদারিত্বের সঙ্কটসহ সবকিছু নিয়ে খোলামেলা কথা বলেন। তার সাক্ষাতকারটি শুক্রবার প্রকাশ করা হয়। সূত্র: যুগান্তর
ফাইল ফটো: মাশরাফি
বিসিবিকে নিয়ে সাকিবের বক্তব্যে এমনিতেই উত্তাল ময়দান। নতুন করে মাশরাফির দেয়া একের পর এক বিস্ফোরক মন্তব্য যেন আগুনে ঘি ঢালছে। এবার টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নেওয়ার ব্যাপারে মুখ খুলছেন তিনি।
মাশরাফি বলেন, ২০১১ বিশ্বকাপের আগে ডাক্তার ক্লিয়ারেন্স দেয়ার পরও আমাকে দলে নেয়া হয়নি। ২০১৭ সালে যখন অবসরে গেলাম তখন আমার পাশে কেউ ছিল না, দেশের মানুষ ছাড়া। আমি যখন শ্রীলঙ্কায় হোটেলে যাই, আমি তখনও ট্রাভেল স্যুটও খুলিনি তার আগেই আমার সঙ্গে বৈঠকে বসে।
মাশরাফি আরো বলেন, ওই বৈঠকের পরই আমি ভাবি যে, কিছু একটা গোলমাল আছে। কেন? টি-টোয়েন্টি সিরিজটা যখন আসলো তখন ভাবলাম, সবার বিপরীতে থাকার প্রয়োজন নাই। অবস্থা এমন হয়েছিল, তাই অবসর নিতে বাধ্য হয়েছিলাম ওই সময়ে।
ইসলামের প্রতি অনুরক্ত হয়ে বরিশালের বানারীপাড়ায় এক বিধবা নারী তার তিন সন্তানকে নিয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন। ইতিপূর্বে তার আরেক সন্তানও ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন।
জানা যায়, উপজেলার সদর ইউনিয়নের আলতা গ্রামের আবাসনে বসবাসরত প্রয়াত সতিশ চন্দ্র বৈদ্য’র স্ত্রী গিতা রানী বৈদ্য (৪০) তার তিন সন্তান নিয়ে সম্প্রতি বরিশালে নোটারী পাবলিকের মাধ্যমে হলফনামায় নিজের নাম গিতা রানীর পরিবর্তে মুন্নি বেগম, মেয়ে সাথী বৈদ্য’র নাম পরিবর্তন করে সাথী আক্তার, ছেলে সৌরভ বৈদ্য’র নাম শুভ হাওলাদার ও সবুজ বৈদ্য’র নাম আরিফ আহমেদ রেখে ইসলামকে ভালোবেসে ধর্মান্তারিত হন।
ধর্মান্তরিত মুন্নী বেগম গণমাধ্যমকে জানান, ‘আমি স্ব-ইচ্ছায় হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে মুসলমান হয়ে কলেমা পড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছি। তাছাড়া কয়েক বছর আগে আমার বড় ছেলে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছে। আমাদের পরিবারের পাঁচজনই এখন মুসলমান।