a আয়ে করমুক্ত হবেন যারা
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৭ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

আয়ে করমুক্ত হবেন যারা


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
শুক্রবার, ০৪ জুন, ২০২১, ০৯:৫৬
আয়ে করমুক্ত হবেন যারা

ফাইল ছবি

 

এবারের বাজেটে  আগের মতোই থাকছে ব্যক্তি শ্রেণির করমুক্ত আয়সীমা। অর্থাৎ বার্ষিক আয় যাদের ৩ লাখ টাকার কম তাদের কোনো কর দিতে হবে না। আজ বৃহস্পতিবার (৩ জুন) স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সভাপতিত্বে জাতীয় সংসদে ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপনের সময় এ প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
 
অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ২০০৯-১০ অর্থবছরে ব্যক্তিশ্রেণির করমুক্ত আয়ের সীমা ছিল ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকা, যা ক্রমান্বয়ে বাড়িয়ে ২০২০-২১ অর্থবছরে ৩ লাখ টাকায় উন্নীত করা হয়। নারী করদাতা, সিনিয়র করদাতা, প্রতিবন্ধী করদাতা ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য করমুক্ত আয়ের সীমা আরও বেশি। তিনি বলেন, ২০২০-২১ অর্থবছরে ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদের করহার উল্লেখযোগ্যভাবে কমানোর কারণে ২০২১-২২ অর্থবছরের জন্য ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের জন্য বিদ্যমান করহার অপরিবর্তিত রাখার প্রস্তাব করছি।
 
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ব্যক্তিশ্রেণির করদাতার জন্য বিদম্যান এই করহার তৃতীয় লিঙ্গের করদাতাদের জন্যও প্রযোজ্য ছিল। তৃতীয় লিঙ্গের করদাতাদের জন্য সামাজিক আত্তীকরণের লক্ষ্যে বিশেষ বিধান চালুর পাশাপাশি তাদের করমুক্ত আয়সীমা ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করছি। বর্তমান সরকার ব্যবসা সহকীকরণ ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর। বিশেষ করে ব্যক্তিশ্রেণির ব্যবসায়ী করদাতাদের কর দায় লাঘবে সরকার সদা তৎপর। এ লক্ষ্যে ব্যক্তি করদাতাদের ব্যবসায়িক টার্নওভার করহার কমিয়ে ০.৫ শতাংশের পরিবর্তে ০.২৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করছি।

প্রসঙ্গত, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে করমুক্ত আয়সীমা ২ লাখ ২০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা করা হয়েছিল। চার বছর করমুক্ত আয়সীমা আড়াই লাখ টাকাই ছিল। সাধারণত চার-পাঁচ বছর পরপর জীবনযাত্রার ব্যয় ও মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় এই সীমা বাড়ানো হয়।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

সাধারণ বাজেট ঘোষণার পরদিন সংবাদ সম্মেলনে গভর্নরকে বর্জনের ঘোষণা


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
শুক্রবার, ০৭ জুন, ২০২৪, ০৮:১৫
সাধারণ বাজেট ঘোষণার পরদিন সংবাদ সম্মেলনে গভর্নরকে বর্জনের ঘোষণা

ফাইল ছবি: গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার

 

সাধারণত বাজেট ঘোষণার পরদিন সংবাদ সম্মেলন করেন অর্থমন্ত্রী। সেই রীতি বজায় রেখেই আজ শুক্রবার সংবাদ সম্মেলন করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর নেতৃত্বে ১০ জন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপদেষ্টাগণ।

আজ দুপুরে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এই সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে সূচনা বক্তব্য প্রদান করেন অর্থমন্ত্রী। এরপরই ফ্লোর নিয়ে সেখানে উপস্থিত বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের বক্তব্য শুনবেন না বলে জানিয়ে দেন  অর্থনীতিবিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সভাপতি মোহাম্মদ রেফায়েত উল্লাহ মীরধা।

মোহাম্মদ রেফায়েত উল্লাহ মীরধা অর্থমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে ষ্পষ্ট করে বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। সে জন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আমরা কেউ তার বক্তব্য শুনব না। তিনি যেন কোনো বক্তব্য না দেন, সে বিষয়ে আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বক্তব্য দিলে আমরা তা বয়কট করব।

এরপর পুরো সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেননি গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। ব্যাংক ও আর্থিক খাতের নানা বিষয় নিয়ে প্রশ্নের জবাব দেন অর্থমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা মসিউর রহমান, অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান, অর্থসচিবসহ অন্যরা। সংবাদ সম্মেলনের বেশির ভাগ সময় গভর্নরকে নিশ্চুপ থাকতে দেখা যায়।

অর্থ সচিব ড. মো. খায়রুজ্জামান মজুমদারের সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী। এছাড়াও স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, শিল্প মন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, পরিকল্পনা মন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব) আব্দুস সালাম, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রীর অর্থ বিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান, কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, বাণিজ্যমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু, অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। সূত্র: ইত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

পিয়াসা পরীদের রাজ্যে আসা-যাওয়া প্রায় ৩০০ নাম!


বিনোদন ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ০৯ আগষ্ট, ২০২১, ১০:৫০
পিয়াসা পরীদের রাজ্যে আসা-যাওয়া প্রায় ৩০০ নাম!

ফাইল ছবি

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার অভিযানে সম্প্রতি গ্রেফতার হওয়া নায়িকা, প্রযোজক ও মডেলদের আসরে যাতায়াতকারীদের লম্বা তালিকা তৈরি করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডি। তালিকায় মোট কতটি নাম আছে এবং কাদের নাম আছে সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু বলেনি সিআইডি। তারা বলছেন- অনেক নাম পেয়েছেন। এদের মধ্যে বিত্তশালী ও পদস্থ ব্যক্তিদের নামও আছে। যাচাই-বাছাই না করে এসব নাম প্রকাশ করবে না সিআইডি। কারণ এতে অনেক নিরীহ মানুষও বিপদে পড়তে পারেন।

সিআইডির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক কর্মকর্তা জানান, আলোচিত নায়িকা পরীমণি, মডেল ফারিয়া মাহাবুব পিয়াসা, মরিয়ম আক্তার মৌ, প্রযোজক ও অভিনেতা নজরুল ইসলাম ওরফে নজরুল রাজসহ ১০-১২ জনের একটি সিন্ডিকেট অভিজাত এলাকায় নিয়মিত আসর বসাত। আসরগুলোতে মদ পান, ডিজে পার্টিসহ নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হতো। গ্রেফতার ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ, মোবাইল ফোন, কললিস্ট, মেসেঞ্জার ও হোয়াটসঅ্যাপসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অ্যাপস থেকে সিন্ডিকেটভুক্তদের আসরে যাতায়াত করা প্রায় ৩০০ জনের নাম পাওয়া গেছে। জিজ্ঞাসাবাদে তাদের বিষয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে গ্রেফতার হওয়ার পর রিমান্ডে থাকা ব্যক্তিরা। প্রাপ্ত নামের অনেকগুলোই ছদ্মনাম বা সাংকেতিক নাম। সিআইডি তাদের জিজ্ঞাসাবাদ ও প্রযুক্তিগত তদন্তের সহায়তায় প্রকৃত নাম ঠিকানা, পেশা, আয়ের উৎস ইত্যাদি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করছে। বিশাল এই তালিকা থেকে যাছাই-বাছাই শেষে তালিকাটি ছোট ও নির্ভুল করে আনার কাজ করে যাচ্ছে সিআইডি। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের উপকমিটি থেকে অব্যাহতি পাওয়া হেলেনা জাহাঙ্গীর, শরিফুল হাসান মিশু ও মাসুদুল ইসলাম ওরফে জিসানের চাঁদাবাজি, অস্ত্র ও মাদক ব্যবসা এবং তাদের ঘনিষ্ঠজনদের বিষয়েও খোঁজখবর নিচ্ছে সিআইডি।

গত শনিবার সিআইডি হেলেনা জাহাঙ্গীর, পরীমণি, পিয়াসা, মৌ, নজরুল ইসলাম রাজ, মিশু হাসানের বাসায় তল্লাশি অভিযান চালায়। এসব বাসা থেকে সিসিটিভি ফুটেজ, বিভিন্ন আলামত ও ডিভাইস উদ্ধার করা হয়েছে। ল্যাপটপ, ডেস্কটপ পাসপোর্ট, মোবাইল, হার্ডডিস্ক ও ফেরারি গাড়ি জব্দ করা হয়। তদন্তের অংশ হিসেবে এই তল্লাশি অভিযান পরিচালনা করা হয় বলে জানিয়েছে সিআইডি।

রবিবার দুপুরে রাজধানীর মালিবাগে প্রধান কার্যালয়ে সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি শেখ ওমর ফারুক বলেন, ‘দায়ের হওয়া সাত মামলার ডকেট ও আসামি বুঝে পেয়েছি। আসামিরা আমাদের হেফাজতে আসার পর ধারাবাহিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করে যাচ্ছি। তারা অনেক তথ্য দিয়েছে। তদন্তের স্বার্থে সেগুলো প্রকাশ করা যাবে না। আমরা প্রাপ্ত তথ্যগুলো যাচাই-বাছাই করছি।’ শেখ ওমর ফারুক আরও বলেন, ‘নজরুল রাজ, পরীমণি ও পিয়াসাদের সঙ্গে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের যোগাযোগ ও সম্পৃক্ততার তথ্য আমরা পেয়েছি। যাদের অনেকেই তাদের আড্ডা ও ডিজে পার্টিতে যেতেন।

যাতায়াতকারীদের মধ্যে ব্যাংকার, বিত্তশালী ও পদস্থ ব্যক্তিদের নামও রয়েছে।’ পরীমণির সঙ্গে ব্যাংকের কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সখ্য বিষয়ে সিআইডি কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন পেশার অনেকেরই নাম পাচ্ছি কিন্তু সেগুলো এখনই বলা যাবে না। যেহেতু অনেকগুলো মামলা এবং অনেক তথ্যের ছড়াছড়ি সেজন্য অনেক নিরপরাধ মানুষ ফেঁসে যেতে পারেন। সেটি যেন না হয় সেজন্য আমরা কোনো ধরনের তাড়াহুড়া করছি না। ধারাবাহিকভাবে আমরা তদন্ত কাজ এগিয়ে নেব।’ 

সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি বলেন, ‘আমরা দেখছি কিছু গণমাধ্যম বিভিন্ন ব্যাংক কর্মকর্তার নাম-পরিচয় প্রকাশ করে সংবাদ প্রচার করছে। সেখানে সিআইডির বরাত দিয়ে কয়েকজন ব্যাংক কর্মকর্তার নাম প্রকাশিত হয়েছে। আমরা নিশ্চিত করে বলতে চাই সিআইডির কোনো কর্মকর্তা এসব তথ্য দেননি।’ এই সিন্ডিকেটের হাতে ব্ল্যাকমেলের শিকার কোনো ভিকটিম অভিযোগ করেছেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে ওমর ফারুক বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কোনো ভিকটিম অভিযোগ করেননি। তবে কিছু তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। সে অনুযায়ী তদন্ত চলছে। আসামিদের পর্যায়ক্রমে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। আরও তথ্যের প্রয়োজন হলে আমরা আসামিদের ফের রিমান্ডে নেব।’ 

সিআইডি কর্মকর্তা বলেন, ‘পুলিশের হেফাজতে থাকা একটি ফেরারি গাড়ি আমরা নিয়ে এসেছি। এটি র‌্যাব জব্দ করেছিল মিশু হাসানের বাসা থেকে। আমরা গাড়িটির বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছি। এ ছাড়া মিশু হাসানের বাসায় অভিযান চালিয়ে আরও বেশ কিছু আলামত জব্দ করা হয়েছে। আমরা তদন্তের স্বার্থে সেসব বিষয় প্রকাশ করছি না।’ 

সিআইডির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা বলেন, ‘এই সিন্ডিকেট বিভিন্ন ব্যাংকে চাকরি ও বড় অংকের ঋণ পাওয়ার বিষয়ে তদবির করত। বিশেষ করে দুটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের নামও প্রকাশ করেছে তারা। কয়েকটি রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালী নেতা, এমপির ভাই ও ছেলের নামও পাওয়া গেছে। ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘অভিজাত এলাকার এই ভয়াবহ সিন্ডিকেট প্রশাসনের বিভিন্ন দফতরে নিয়োগ, পদোন্নতি ও বদলির তদবির করত বলে তথ্য পাওয়া গেছে। এরা নিজের কাজ বাগিয়ে নিতে যাকে যেভাবে খুশি করা সম্ভব সে পদ্ধতি অনুসরণ করত। এমনকি সিন্ডিকেটভুক্ত তরুণীদের সঙ্গে দেশে-বিদেশে স্পেশাল প্লোজার্স ট্যুরে পাঠাত এই চক্র।’ 

অপর এক কর্মকর্তা বলেন, ‘নায়িকা পরীমণিসহ সিন্ডিকেটের সদস্যরা নিজেদের স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে টার্গেট করা ব্যক্তিকে ‘হিপনোটাইজ’ করে ফেলত। তারা যে কোনো মূল্যে নিজেদের কাজ হাসিল করে নিত। এ রকম কয়েকজন ভিক্টিমের সঙ্গে তারা কথাও বলেছেন। কিন্তু তারা আইনগত ব্যবস্থা বা মামলা করতে রাজি হননি।’  প্রসঙ্গত, গত ১ আগস্ট বারিধারা থেকে মডেল পিয়াসা ও মোহাম্মদপুর থেকে মৌ, ৩ আগস্ট রাতে ভাটারা থানা এলাকা থেকে মিশু হাসান এবং তার সহযোগী জিসানকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরদিন ৪ আগস্ট বনানীর বাসা থেকে নায়িকা পরীমণি, প্রযোজক নজরুল রাজ, পরীমণির ম্যানেজার আশরাফুল ইসলাম দীপু ও রাজের ম্যানেজার সবুজ আলীকে গ্রেফতার করা হয়। ৬ আগস্ট গ্রেফতার করা হয় পরীমণির কস্টিউম ডিজাইনার জিমিকে। এসব ঘটনায় রাজধানীর বিভিন্ন থানায় সাতটি মামলা হয়েছে। মামলাগুলোর তদন্তভার পেয়েছে সিআইডি। গ্রেফতার আসামিদের সিআইডি হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। 

পরীমণি-সাকলায়েন কাণ্ডে পুলিশ সদর দফতরের তদন্ত কমিটি : পরীমণিকে বাসায় নিয়ে এডিসি গোলাম সাকলায়েন শিথিলের ১৮ ঘণ্টা সময় কাটানোর অভিযোগের তদন্তে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে পুলিশ সদর দফতর। গতকাল পুলিশ সদর দফতরের অতিরিক্ত ডিআইজি মিয়া মাসুদ করিমকে (ট্রেনিং) প্রধান করে এ কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির অন্য দুজন হলেন ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন সেন্টারের উপ-কমিশনার (ডিসি) হামিদা পারভিন এবং সিআইডির ফরেনসিক বিভাগের বিশেষ পুলিশ সুপার (এসএস) রুমানা আক্তার। সাকলায়েন যে মামলার তদারকি কর্মকর্তা সেই মামলার তথ্য, তার বাসায় পরীমণির আসা-যাওয়ায় মামলার তদন্তে কোনো প্রভাব পড়েছে কি না, সাকলায়েন পুলিশের আইন অনুযায়ী কোনো অপরাধ করেছেন কি না- তদন্ত প্রতিবেদনে এসব তুলে ধরতে বলা হয়েছে কমিটিকে। তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য কমিটিকে ১৫ কার্যদিবস সময় দেওয়া হয়েছে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - অর্থনীতি