a আজ সরকারি মাধ্যমিক স্কুলে ভর্তির লটারি
ঢাকা মঙ্গলবার, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

আজ সরকারি মাধ্যমিক স্কুলে ভর্তির লটারি


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
সোমবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২২, ১১:৩২
আজ সরকারি মাধ্যমিক স্কুলে ভর্তির লটারি

ফাইল ছবি

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে আজ শিক্ষার্থী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে শ্রেণিতে ভর্তির জন্য সোমবার দুপুর ২টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে এ লটারি অনুষ্ঠিত হবে।

আগামীকাল মঙ্গলবার বিকাল ৩টায় একই জায়গায় হবে মহানগরী ও জেলাগুলোর সদর উপজেলা পর্যায়ের বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির লটারি।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) উপপরিচালক (মাধ্যমিক) মোহাম্মদ আজিজ উদ্দিন স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে বিষয়টি জানানো হয়।

স্কুলে ভর্তির এ আবেদন প্রক্রিয়া গত ১৬ নভেম্বর থেকে শুরু হয়। আবেদন প্রক্রিয়া শেষে ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে আজ। ভর্তির যাবতীয় কাজ শেষ করা হবে ২৮ ডিসেম্বরের মধ্যে।

এবারও বিদ্যালয় থেকে কোনো ভর্তি ফরম বিতরণ করা হয়নি। সরকারি ও বেসরকারি বিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য টেলিটকের ওয়েবসাইট থেকে (https://gsa.teletalk.com.bd) আবেদন করতে হয়েছে। সে জন্য ১১০ টাকা আবেদন ফি দিতে হয়েছে টেলিটক প্রি-পেইড নম্বর থেকে।

এবার সারা দেশে ৫৫০টি সরকারি বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত ১ লাখ ৭ হাজার ৮৯টি শূন্য আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হবে। এসব আসনের বিপরীতে আবেদন করেছে ৬ লাখ ২৬ হাজার ৫৯ জন। ২ হাজার ৮৫২টি বেসরকারি বিদ্যালয়ে ভর্তি নেওয়া হবে ৯ লাখ ২৫ হাজার ৭৮০টি আসনে। এসব আসনের বিপরীতে আবেদন করেছে ২ লাখ ৬০ হাজার ৯৩৩ জন। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে


নিউজ ডেস্ক:
শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১, ১১:৫২
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে

সংগৃহীত ছবি

করোনা ভাইরাস মহামারির মধ্যেই মেডিক্যাল কলেজের বিলম্বিত ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। শুক্রবার বেলা ১০টায় দেশের বিভিন্ন স্থানে ৫৫টি কেন্দ্রে এমবিবিএস কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়ে বেলা ১১টায় শেষ হয়।

আজ ১ লাখ ২২ হাজার ৭৬১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন। ঢাকা মহানগরের ১৫টি কেন্দ্রে এ ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেন ৪৭ হাজার পরীক্ষার্থী।

পরীক্ষা শুরুর আগে সামাজিক-শারীরিক দূরত্ব না মেনেই হাজারো অভিভাবক ও পরীক্ষার্থীরা কেন্দ্রের বাইরে অপেক্ষা করছিলেন। পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর একইভাবে অভিভাবকরা অবস্থান করতে থাকেন। অভিভাবকদের মধ্যে মাস্ক পরা থাকলেও সামাজিক দূরত্বেরক্ষেত্রে উদাসীনতা লক্ষ্য করা যায়।

করোনা ভাইরাস মহামারির কারণে ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষা গত বছর গ্রহণ করা হয়নি। ফেব্রুয়ারিরে প্রথম দিকে সংক্রমন কিছুটা কমলে গত ৮ ফেব্রুয়ারি সরকারি-বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি কার্যক্রমের সময়সূচি জানিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

ক্ষুদ্র-মাঝারিদের টিকে থাকাই দায়, সংবাদপত্র শিল্প উপেক্ষিত


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
সোমবার, ২২ মার্চ, ২০২১, ১১:২০
ক্ষুদ্র-মাঝারিদের টিকে থাকাই দায়, সংবাদপত্র শিল্প উপেক্ষিত

ফাইল ফটো

করোনার প্রভাব যতই বাড়ছে, ততই উদ্বেগ বাড়ছে ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তাদের। করোনার ধাক্কা কাটিয়ে ওঠা আবারও নতুন করে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। করোনার বিস্তার অব্যাহত থাকলে ক্ষুদ্র ও মাঝারিদের টিকে থাকা কষ্টকর হবে।

ইতিমধ্যে প্রণোদনার নামে ঋণসুবিধা দেওয়া হলেও তা সবাই পায়নি। এমনকি সংবাদপত্রকে শিল্প বলা হলেও এই শিল্পের জন্য কোনো সুবিধাই ঘোষণা করা হয়নি। করোনায় ব্যবসা-বাণিজ্যে নেতিবাচক প্রভাবের প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়ে সংবাদপত্রশিল্পে। করোনায় ঝুঁকি নিয়ে এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা কাজ করলেও নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে ছিল উপেক্ষিত।

এখানকার কর্মীদের জন্য নতুন ওয়েজবোর্ডও আইনগত কারণে বাস্তবায়ন করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। সংশ্লিষ্টরা বলেন, সংবাদপত্রশিল্পের বিনিয়োগও কম নয়। করোনায় অন্যান্য খাতের মতো সংবাদপত্রশিল্পও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সব খাতের সমস্যা সংবাদপত্রগুলো সামনে নিয়ে এলেও সংবাদপত্রের সমস্যা সমস্যাই রয়ে গেছে। সাম্প্রতিক সময়ে সংবাদপত্রের কাঁচামালের দামও বেড়েছে। 

একইভাবে অসংগঠিত খাত, ক্ষুদ্র কুটিরশিল্পসহ মাঝারি শিল্পগুলোও মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত মাঝে পড়েছে। চাকরি হারিয়ে বেকার জনগোষ্ঠীও অসহায় হয়ে পড়েছে। তাদের হাতে টাকা নেই। বিশ্বের অপরাপর দেশ ব্যক্তি পর্যায়েও টাকা দিয়েছে। শিল্পপ্রতিষ্ঠানকেও নগদ অর্থ দিয়েছে এবং দিচ্ছে। 

বিশেষজ্ঞ মহলের মতে, করোনার কষাঘাতে স্থবির অর্থনীতিকে টিকিয়ে রাখতে হলে সমাজের সবার হাতেই টাকার সরবরাহ থাকতে হবে। যেমনটি বিশ্বের অন্যান্য দেশেও করা হচ্ছে। কারণ, শুধু উত্পাদকদের হাতে টাকা গেলে হবে না। উত্পাদিত পণ্য কিনবেন যিনি, তার হাতেও টাকা থাকতে হবে। নইলে পণ্য কিনবেন কে? উত্পাদক-ভোক্তা কাউকে এখানে খাটো করে দেখার কোন রকম সুযোগ নেই।

একইভাবে একজন চা-দোকানি থেকে শুরু করে মাঝারি উদ্যোক্তা পর্যন্ত—সবার প্রতি যত্নশীল হতে হবে। সবাইকে আর্থিক সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প-ব্যবসা খাত শ্রমঘন। প্রচুর কর্মী এসব খাতে কাজ করেন। ফলে শুধু বড় উদ্যোক্তাদের আর্থিক সহায়তা দিলেই অর্থনীতি ঠিক থাকবে এমন ধারণা ভুল। সব খাতকেই প্রণোদনার আওতায় এনে আর্থিক সহায়তা দিলে সব খাত যখন চাঙ্গা হবে, তখনই বাংলাদেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে। 

তদুপরি, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ভোগব্যয়ের ওপর অধিকতর নির্ভরশীল। ভোগব্যয় বাড়াতে হলে ক্রেতাশ্রেণির হাতে অর্থ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে বিশাল এক কর্মীবাহিনী। ইতিমধ্যে অনেকেই আয়ের সংস্থান না থাকায় শহর থেকে গ্রামমুখী হয়েছেন। সব দিক বিবেচনা করেই সরকারকে সুবিধা প্রদান করতে হবে।

এদিকে, অনেকেই ব্যাবসায়িক মন্দায় ব্যাংকের কিস্তি দিতে পারছেন না। অনেকে একটু নাড়াচাড়া দিলেও করোনার প্রকোপ বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে পড়ে গেছেন। এ অবস্থায় ঋণ পরিশোধে সময় বর্ধিতকরণের দাবি জানিয়ে উদ্যোক্তারা বলেছেন, অতীতেও ক্ষেত্রেবিশেষে ঋণ পরিশোধে লম্বা সময় দেওয়া হয়েছিল। অনেক উদ্যোক্তাই এই সুবিধা নিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে কিস্তি পরিশোধ করেছেন। ঋণ পরিশোধে সময়সীমা বাড়িয়ে দিলে উদ্যোক্তা যেমন বাঁচবেন, ব্যাংকও আটকা পড়বে না। ব্যাংকের বিনিয়োগের টাকা ফেরতে এটিই হতে পারে কার্যকর পদক্ষেপ।

সংশ্লিষ্টরা জানান, ডিসেম্বর পর্যন্ত ঋণের কিস্তি প্রদানে শিথিলতা ছিল। পরে মার্চ পর্যন্ত শর্তসাপেক্ষে বাড়ানো হলেও সবাই এই সুবিধা নিতে পারেননি। তাই আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত কিস্তি পরিশোধের সময় বৃদ্ধি করার জোর দাবি উঠেছে।

এই দাবিকে যৌক্তিক বলেও মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, এই সময়ে ভ্যাট-ট্যাক্স আদায়ে নমনীয় হতে হবে। ব্যবসায়ীদের সুযোগ দিতে হবে, যাতে কলকারখানা চালু রাখা যায়। কর্মসংস্থান ঠিক রাখা যায়। সবকিছু কঠিন করে ফেললে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাতে করে প্রবৃদ্ধির প্রত্যাশা পূরণ হবে না।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - শিক্ষা