a
ফাইল ছবি
বলিউডের মতো টলিউডেও বাড়ছে করোনার প্রকোপ। করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন অভিনেতা জিৎ। মঙ্গলবার (২০ এপ্রিল) সকালে ইনস্টাগ্রামে নিজেই জানিয়েছেন অসুস্থের কথা। আপাতত সে নিজের বাড়িতেই নিভৃতবাসে রয়েছেন ও একই সঙ্গে চিকিৎসকদের পরামর্শে চলছেন।
ইনস্টাগ্রামে টলিউডের এই সুপারস্টার লেখেন, আমি করোনায় আক্রান্ত। বাড়িতে নিভৃতবাসে রয়েছি এবং চিকিৎসকদের পরামর্শ মেনে চলছি। যারা বিগত কয়েকদিনে আমার সংস্পর্শে এসেছেন, তাদের করোনা পরীক্ষা করাতে এবং সতর্ক থাকতে অনুরোধ করছি। খুব দ্রুত দেখা হবে সবার সাথে।
এদিকে, জিৎ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন জানতে পেরেই তাকে বার্তা দিয়েছেন আরেক টলিউড অভিনেতা দেব। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেব লেখেন, "দ্রুত সেরে ওঠো ফাইটার। জানি, তোমার হয়ত প্রয়োজন হবে না, কিন্তু আমি আছি. যে কোন প্রয়োজনে মাত্র একটা ফোন কল দূরে।"
দেবের এই বার্তায় দুই তারকার ভক্তরা বেজায় মুগ্ধ। টলিউডে তাদের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবেই জানেন সকল ভক্ত, শুভাকাঙ্খী। তাদের মাঝে বৈরিতা বহুবার সামনে এসেছে। বাস্তব জীবনেও যে দুইজন খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু এমনটাও দেখা যায়নি। তবে বরাবরই শ্রদ্ধা আর সম্মানের সম্পর্ক দুইজনের মধ্যে। সেই সৌজন্য ধরেই জিৎ অসুস্থের কথা শুনেই পাশে থাকার বার্তা দিলেন দেব।
ফাইল ছবি
সোমবার (২৪ মে) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অবমুক্ত হলো নায়িকা শবনম বুবলীর নতুন ছবির লুক। তিনটি দর্শনে পাওয়া গেল এই চিত্রনায়িকাকে। যাতে দেখা যায় সাধারণ সালোয়ার-কামিজ, পাশ্চাত্য ও শাড়িতে হাজির হয়েছেন এই নায়িকা।
আজ বিকাল ৪টায় লুকগুলো প্রকাশিত করেছে বেঙ্গল মাল্টিমিডিয়া লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক সৈয়দ আশিক রহমান জানান, আগামীকাল (২৫ মে) থেকে ছবিটির দৃশ্যধারণ শুরু হবে।
তিনি বলেন, ‘চলতি মাসের ৭ তারিখে শুটিংয়ের সব ধরণের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছিল।কিন্তু করোনার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় সবার স্বাস্থ্যঝুঁকির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে দৃশ্যধারণ শুরু করা হয়নি। আগামীকাল ২৫ মে উত্তরায় আমরা সিনেমার মহরত ও শুটিং শুরু করতে যাচ্ছি। আমাদের টার্গেট থাকবে একটানা ৩০দিন শুটিং করার। বাকিটা পরিস্থিতির উপর নির্ভর করছে।’
বেঙ্গল মাল্টিমিডিয়া স্টুডিওতে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর তেজগাঁও সাংবাদিক সম্মেলনে ‘লিডার, আমিই বাংলাদেশ’-এর সাইনিং অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এসময় উপস্থিত হয়েছিলেন শাকিব ও বুবলী। তপু খান ছবিটি পরিচালনা করছেন।
ফাইল ছবি
ভোক্তা-গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে চটকদার, লোভনীয় ও অসত্য বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধে কর্তৃপক্ষের নিস্ক্রিয়তা কেনো অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
একইসঙ্গে এ ধরনের বিজ্ঞাপন দাতাদের বিরুদ্ধে কেনো আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. মাহমুদ হোসেন তালকুদারের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম। তার সঙ্গে ছিলেন তামজিদ হাসান পাপুল ও রবিউল আলম।
আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে তথ্য সচিব, বাণিজ্য সচিব, সংস্কৃতি সচিব এবং ভোক্তা অধিদফতরের মহাপরিচালক এবং প্রতিযোগিতা কমিশনের চেয়ারম্যানকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে গত ১৫ সেপ্টেম্বর লোভনীয় বিজ্ঞাপন নিয়ন্ত্রণে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তাকে নিয়ে চ্যালেঞ্জ রিট দায়ের করেন সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী কামরুল ইসলাম।