a
ফাইল ছবি
— একজন বঙ্গবন্ধু —
মোসলেমা পারভীন
তুমি কখনও ভাবতে পারোনি
কোন বাঙালী কোনদিন,
তোমার কোন ক্ষতি করতে পারে!
তোমার ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়ি
সুরক্ষিত করার প্রস্তাব
অকাতরে অগ্রাহ্য করে গেছ।
তোমার বাড়ি রেখে গেছ
অবারিত
বাংলার আপামর মানুষের জন্য।
একজন অবিসংবাদিত নেতার ও
তবে বুঝি ভুল হয় —
সেই অরক্ষিত দরজাকে দিতে হল
ভুলের মাশুল!
ঘাতকেরা ঢুকে গেল বিনা বাঁধায়,
দ্বিধা হলনা, বাঙালীর প্রতি
গভীর বিশ্বাস
জমা করে রাখা বুকে,
বুলেট চালাতে!
তার খেসারত বুঝি বা বাঙালী,
বাংলাদেশী দিয়ে যাবে চিরকাল।
বাঙালী আজ আর একে অপরকে
বিশ্বাস করেনা।
যে বিশ্বাস, যে নির্ভরতা নিয়ে তুমি
বেঁচেছিলে,
যে বিশ্বাস, যে নির্ভরতা নিয়ে তুমি
দিয়েছিলে
এই অকৃতজ্ঞ জাতিকে!
সেই বিশ্বাস আজ
পয়তাল্লিশ বছর
টুঙ্গিপাড়ার মাটির নীচে
চাপা পড়া।
বাংলাদেশ আজ তোমার জন্মশতবার্ষিকি
পালন করছে!
তুমি চোখ মেলে দেখোনা!
বিশ্বাসঘাতকের দেশে তোমার
আড়ম্বরপূর্ণ জন্মতিথী পালন!
তুমি দেখোনা!
তোমার মৃত্যুতে খেসারত
দিয়ে যাওয়া,
ক্রমাগত খেসারত দিয়ে যাওয়া
আমরা বাংলাদেশীরা দেখে যাই
উৎসব!
ছবি সংগৃহীত
নিউজ ডেস্ক: জনগণ চেয়েছিল ছাত্ররা সংস্কার ও বিচার বাস্তবায়নের জন্য প্রেসার গ্রুপ হিসেবে কাজ করবে কিন্তু সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে তাদেরকে মন্ত্রণালয় বা সচিবালয় ও অফিস আদালতে অর্থ আয়ের সুযোগ করে দিয়েছে।
গত ৮ মাস ধরে সংস্কার বা নতুন সংবিধান বা বিধিমালা পরিবর্তনের কোন অগ্রগতি নেই বরং গণহত্যার বিচার যাতে বিলম্বিত হয় সেই চেষ্টা করা হচ্ছে,অর্থ লেনদেনের খবর প্রকাশিত। তাই সংস্কার ও বিচার প্রক্রিয়া জনমনে সন্দেহ সৃষ্টি করছে, আদৌ কি সংস্কার বা বিচার হবে?
অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর নিয়োগকর্তা ছাত্রদের রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি এনসিপিকে সুবিধা করে দেওয়ার জন্য নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে কালক্ষেপণ করছেন। জামাত শিবির এই ক্ষেত্রে সরকারকে সহযোগিতা করছেন বা করবে। সূত্র: ফেরদৌস খান, ফেসবুক
ছবি: সংগৃহীত- প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ শপথ নিচ্ছেন
বাংলাদেশের ২৫তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ শপথ নিয়েছেন। রবিবার (১১ আগস্ট) দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটে বঙ্গভবনে তাকে শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। শপথ অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত ছিলেন।
গতকাল শনিবার (১০ আগস্ট) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দাবির মুখে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। পদত্যাগ করেন আপিল বিভাগের আরও ৫ বিচারপতি।
এরপর বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদকে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সংবিধানের ৯৫ (১) অনুচ্ছেদে দেওয়া ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি হাইকোর্টের বিচারক বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদকে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেন। এই নিয়োগ শপথের তারিখ থেকে কার্যকর হবে।
উল্লেখ্য, বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারে উপদেষ্টা ও সুপ্রিম কোর্টের প্রয়াত জ্যেষ্ঠ বরেণ্য আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ এবং প্রয়াত জাতীয় অধ্যাপক সুফিয়া আহমেদের ছেলে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন