a
ছবি: সংগৃহীত
হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে ১২টি চোরাই মোবাইলসহ দুই চোরকে গ্রেফতার করেছে বানিয়াচং থানা পুলিশ।
বুধবার (১লা মার্চ) রাত ৮টা ১৫ মিনিটে ১ নম্বর ইউনিয়নের স্থানীয় বড় বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হলো উপজেলার, পুরান তোপখানা মহল্লার মোতালিব মিয়ার পুত্র সাদিক মিয়া(১৯), এবং খন্দকার মহল্লার আলী হোসেনের পুত্র মোঃ আলম মিয়া(১৯)।
থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বানিয়াচং থানার অফিসার ইনচার্জ অজয় চন্দ্র দেবের নির্দেশে এস আই সাদ্দাম হোসেন, এস আই জাকির হোসেন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ওই দুই চোরকে গ্রেফতার করেন। এসময় তাদের দেহ তল্লাশি করে ১১টি মোবাইল উদ্ধার করা হয় এবং তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী ইনাতখানী গ্রামে জিয়াউর রহমানের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে অপর আরেকটি মোবাইল উদ্ধার করে পুলিশ।পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে জিয়াউর রহমান পালিয়ে যায়।
এব্যাপারে বানিয়াচং থানার অফিসার ইনচার্জ অজয় চন্দ্র দেব বলেন,আসামীদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়েছে। বিচারার্থে আদালতে প্রেরন করা হয়েছে। তিনি আরও জানান এধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
ফাইল ছবি
গত সোমবার ১৭ মে রাত সাড়ে ১০ টায় ঢাকাগামী এক মোটরসাইকেল আরোহীকে দাউদকান্দি টোলপ্লাজায় ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়। নিহতের বাড়ি শরিয়তপুর জেলার সখিপুর থানার বালা কান্দি গ্রামে।
দাউদকান্দি গোমতী টোলপ্লাজায় ছিনতাইকারীরা পথরোধ করে দাঁড়িয়ে মটর সাইকেল নিয়ে যেতে চাইলে বাধা দেয় বিল্লাল (২৫)। তখন ছিনতাকারী দলের সদস্যরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে বিল্লালকে আঘাত করলে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে সে। এরপর ভয়ে পালিয়ে যায় ছিনতাইকারী চক্রের সদস্যরা। পরে ভুক্তভোগী বিল্লালকে (২৫) স্থানীয় হাসপাতালে নেয়া হলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকা মৃত ঘোষণা করেন।
উক্ত ঘটনায় ১৮ মে মঙ্গলবার পুলিশ নিজে বাদী হয়ে দাউদকান্দি মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
কোন ধরনের চিহ্ন না থাকা এই মামলাটি বেশ জটিল ছিল, তারপরেও অল্প সময়ের মধ্যেই দুই আসামীকে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন দাউদকান্দি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ নজরুল ইসলাম ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মোঃ জাহাঙ্গীর আলম।
গ্রেফতারকৃত ছিনতাইচক্রের দুই সদস্য হলেন উপজেলার সবজিকান্দি গ্রামের আব্দুল ওয়াদুদ মিয়ার ছেলে মো. মনির হোসেন, একই উপজেলার দোনারচর গ্রামের মাইজউদ্দিনের ছেলে আলাউদ্দিন।
দাউদকান্দি মডেল থানার অফিসার-ইনচার্জ মো.নজরুল ইসলাম গনমাধ্যমকে জানান," বিল্লাল হোসেন খুনের অন্যতম আসামী মনির হোসেন ও আলাউদ্দিনকে আমরা গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি। আসামি মনির হোসেন আদালতে ১৬৪ ধারায় হত্যার ঘটনায় জড়িত থাকার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। আসামি মনিরকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। জবানবন্দিতে আরও জড়িত থাকার নাম পেয়েছি। বাকী আসামীদেরকেও গ্রেফতার প্রক্রিয়া চলমান আছে।
তিনি আরও জানান, আসামী মনিরের বিরুদ্ধে এর আগে ৩ টি মামলা এবং আসামি আলাউদ্দিনের বিরুদ্ধে ডাকাতি, অস্ত্র, দ্রুত বিচার ও মাদকের ১২ টি মামলা বিচারাধীন আছে।"
বিল গেটস ও মেলিন্ডার গেটস । ফাইল ছবি
সংসার ভাঙলো মাইক্রোসফট কর্পোরেশনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস ও তার স্ত্রী মেলিন্ডা গেটস-এর। বর্তমানে ৬৫ বছর বয়সী বিল গেটস ও ৫৬ বছর বয়সী মেলিন্ডার বিয়ে হয়েছিল ১৯৯৪ সালে। দীর্ঘ ২৭ বছর একসঙ্গে থাকার পর বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছেন এই দম্পতি।
সোমবার দিবাগত রাতে তাদের নিজস্ব টুইটার পেইজে আলাদা পোস্টে এ তথ্য নিশ্চিত করে। সংসার ভাঙার কারণ হিসেবে তারা জানান, নিজেদের সম্পর্কের ওপর নিরীক্ষা ও চিন্তাভাবনার পর আমরা আমাদের সংসারের ইতি টানার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যুগল হিসেবে আমরা আর থাকতে পারবো বলে মনে হয় না।
উল্লেখ্য, ১৯৮০’র দশকের শেষের দিকে মেলিন্ডা মাইক্রোসফটে যোগদানের পর বিল গেটসের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। এই দম্পতির তিন সন্তান রয়েছে। তারা একসঙ্গে দাতব্য প্রতিষ্ঠান ‘বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন’ গড়ে তোলেন। এ ফাউন্ডেশন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ করে যাচ্ছে।