a লিচু গাছে আম ধরার সাজানো নাটক!
ঢাকা মঙ্গলবার, ১০ আষাঢ় ১৪৩২, ২৪ জুন, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

লিচু গাছে আম ধরার সাজানো নাটক!


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২১, ০৪:১৭
লিচু গাছে আম ধরার সাজানো নাটক!

ফাইল ছবি

গত কিছুদিন ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিন্নধর্মী ঘটনা সারাদেশে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। সেটি হলো লিচু গাছে আম ধরার মতো ব্যতিক্রমী ঘটনা। এই আশ্চর্যজনক ঘটনাটি ঘটে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার সিঙ্গিয়া কলোনিপাড়া গ্রামের আবদুর রহমানের বাড়ির একটি লিচু গাছে। গত মঙ্গলবার হঠাৎ সেই আমটি ছিঁড়েও ফেলা হয়।

করোনাভাইরাস লকডাউন, আইডি কার্ড-মুভমেন্ট পাস ইত্যাদি বিষয় মাঝে মানুষের মুখে চাউর ছিল লিচু গাছে আমের কাহিনিটি। কয়েকদিন আগে ঘটে যাওয়া এ বিরল ঘটনার কোনো বিজ্ঞানসম্মত ব্যাখ্যা দিতে পারেননি উদ্যানতত্ত্ব বিশেষজ্ঞরা। শুরু থেকেই বিষয়টি নিয়ে ধোয়াশা থাকলেও পরবর্তীতে জানা যায় এটা ছিল একটা নিছক তৈরি কাহিনী। 

ঘটনাটি ছিল কেউ একজন লিচু গাছে আঠাজাতীয় পদার্থ দিয়ে আমটি ডালে লাগিয়ে রাখে। ঘটনা চারিদিক ছড়িয়ে পড়লে আমটি ছিড়ে ফেলা হয়। আমটি যদি সত্যিকার ভাবেই লিচু গাছে ধরত তাহলে আম ছেঁড়ার একদিন বাদে (বুধবার) সেই আমের বোঁটা শুকিয়ে যেত না , তা স্বাভাবিকভাবে আম ছিঁড়ে নেওয়ার পরে বোঁটার মতো নয়  এবং কি আঠাজাতীয় পদার্থের উপস্থিতিও রয়েছে সেখানে।

আম ছিঁড়ার ঘটনা জানার পর (বুধবার) কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর ঠাকুরগাঁও কার্যালয় ওই ঘটনা পর্যবেক্ষণ করেছে। এর আগে সোমবার থেকে দুই কর্মকর্তা আম ধরার বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছিলে।

ঠাকুরগাঁওয়ের উপ-পরিচালক আবু হোসেন এক বিবৃতিতে  বলেন,  হয়তো এটি কেউ আঠা দিয়ে ইচ্ছা করে লাগিয়ে দিয়েছিল। অথবা অন্য কোনো কৌশলে করা হয়েছিল। তিনি বলেন, লিচুর বোঁটাটি লম্বা হলেও আমেরটি বোটাটি স্বাভাবিকের তুলনায় খুব খাটো ছিল। এগুলো দেখেই প্রথম থেকেই বিষয়টি অন্যরকম  লাগতেছিল। আম ছিঁড়ে ফেলার কারণে সে বিষয় এখন পরিস্কারভাবে বোঝা যাচ্ছে।

অপরদিকে এ ঘটনার কোনো বিজ্ঞানসম্মত ব্যাখ্যা দিতে অক্ষম হয়েছেন উদ্যানতত্ত্ব বিশেষজ্ঞরা। ফলে প্রথমে এটি একটি অলৌকিক ঘটনা মনে করা হচ্ছিল। তবে প্রথম থেকেই কয়েকজন বিশেষজ্ঞ বলে আসছিলেন, যে কেউ আঠা দিয়ে লিচুর ডালে আমটি লাগিয়েও দিতে পারে। ফলে এটা সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। ঘটনাটি পর্যবেক্ষণের জন্য কয়েক দিন অপেক্ষার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। কারণ আমটি কোনো কৌশলে লাগানো হলে তা ঝরে পড়ে যাবে বা শুকিয়ে যাবে। 

এছাড়া কয়েকজন কৃষি কর্মকর্তা বিষয়টিকে এভাবে বলেছেন যদি আমটি আসল হয় তাহলে আসতে আসতে বড় হবে তখন এ নিয়ে গবেষনা করা যাবে। কিন্তু  পরদিনই আকস্মিকভাবে আমটি ছিঁড়ে ফেলা হয়।

এদিকে বুধবার বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্যানতত্ত্ব বিভাগের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, এক গাছে অন্য ফল শুধু গ্রাফটিংয়ের মাধ্যমে সম্ভব। তবে লিচু ও আমের ক্ষেত্রে এটা করা যাবে না। লিচু ও আমের টিস্যু সিস্টেম এক নয়। এদিকে লিচু গাছটির মালিক আবদুর রহমানের দাবি ছিল, এটা কোনো পদ্ধতি নয়। স্বাভাবিকভাবেই সেখানে আম ধরেছে। 

গত শনিবার সকালে তার নাতি হৃদয় ইসলাম এসে তাকে জানায়, লিচুগাছে একটা আম ধরেছে। তৎক্ষনাত সেখান গিয়ে লিচুর একপাশে একটি আম দেখে অবাক হয়ে যাই। এ খবর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দ্রুত ছড়িয়ে পড়লে বহু মানুষ এটি দেখতে ভিড় করেন। 

এরপর সোমবার বিষয়টি দেশের অধিকাংশ গণমাধ্যমে প্রচারিত হয়। আবদুর রহমানের অভিযোগ ছিল গত মঙ্গলবার এলাকার সাবেক মেম্বার সিকিম লিচুগাছ থেকে আমটি ছিঁড়ে ফেলেছেন। অভিযুক্ত মেম্বার প্রথমদিকে আমটি ছিঁড়ে ফেলার কথা স্বীকার করলেও পরে বিষয়টি অন্যভাবে উপস্থাপন করেন ।

মেম্বার নিজে বলেন, মিডিয়াতে এ খবর ছড়িয়ে পড়ায় অনেক দূর থেকে মানুষ এসে এলাকায় ভিড় করছে এবং এ ঘটনা দেখতে আসার প্রাক্কালে  সোমবার তার ভাতিজা মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত হন। তাছাড়া স্বাস্থ্যবিধিও মানা হচ্ছিল না, করোনার ঝুঁকি বেড়ে যাবে এসব কথা গাছের মালিক আবদুর রহমানকে বলতে গিয়েছিলাম তখন হয়ত কেউ আমটি ছিঁড়ে ফেলেছে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ঋতুরঙ্গময়ী রূপসী বাংলায় বৈশাখ: শহীদুল্লাহ আনসারী


ড. শহীদুল্লাহ আনসারী, কবি লেখক, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫, ০৮:৪২
ঋতুরঙ্গময়ী রূপসী বাংলায় বৈশাখ: শহীদুল্লাহ আনসারী

ছবি: সংগৃহীত

 

ঋতুমাঙ্গময়ী রূপসী বাংলায় বৈশাখ

                                                                                                           ড. শহীদুল্লাহ আনসারী

 

নিউজ ডিস্ক : evsjv‡`k GK FZzi½gqx iƒcmx †`k| hv‡K Kwe AvL¨v w`‡q‡Qb iƒcmx evsjv wn‡m‡e| FZzi½kvjvq Zvi Q›`gq| msMxZgq Abycg iƒc we¯Ívi| FZz AveZ©‡bi eY©wefvq evsjvi cÖK…wZ‡Z D™¢vwmZ n‡q I‡V AbšÍiƒc ˆewP‡Îi †Ljv, isZzwj‡Z †mŠ›`‡h©i QovQwo Avi wbZ¨ bZzb my‡ii Avevnb| AvwýK MwZ Avi evwl©K MwZi †gvnbxq †cÖiYvq c„w_ex Zvi AbšÍ m~h©-cwiµgvi c‡_ GwM‡q P‡j weivgnxb c_ Pjvq| m‡½ m‡½ myi-Q›` wgwj‡q P‡j FZzi ci FZzi AšÍnxb eY©vX¨ †kvfvhvÎv|

Abycg ˆewPÎgq FZzi‡½i Ggb g‡bvgy»Ki D¾¡j cÖKvk evsjv‡`k Qvov c„w_exi Ab¨ †Kvb †`‡k G‡ZvUv ¯úó n‡q dz‡U I‡V bv| Avi †mRb¨B iƒcgy» we¯§q cyjwKZ iƒcmx evsjvi Kwe Zuvi Av‡eM-w¯œ» D”Pvi‡Y evsjv‡`k‡K e‡j‡QbÑ Ôiƒcmx evsjvÕ| cÖwZwU FZz GLv‡b Avwef©yZ nq Zvi Avcb eY©vjx msMxZgq iƒcmylgvi Wvwj wb‡q| cÖK…wZ‡K mvRvq Zvi ˆewPΨ-weKwkZ ¯^Z‡š¿i Abycg iƒcm¾vq iƒc-Hk¦‡h© Kvbvq Kvbvq cwic~Y© n‡q I‡V G evsjvi c_-cÖvšÍi, Kvbb-KvšÍvi| Zvici †e‡R I‡V Zvi AkÖæ weayi we`v‡qi KiæY ivwMbx| †m Zvi iƒc we¯Ív‡ii ¯§„wZUzKz wbt‡k‡l gy‡Q wb‡q hvq Kv‡ji AbšÍ hvÎvc‡_| b„Z¨Pcj bUiv‡Ri nv‡Zi Q›`-wejwmZ iæ`ªv‡¶i gvjv Ny‡i P‡j| GK FZz hvq| Ab¨ FZz Av‡m| hewbKvi cZb nq| I‡V Av‡iK hewbKv| MÖx®§ †_‡K emšÍ FZzP‡µi G AveZ©b avivq emšÍ we`vq nq| iƒcmx evsjvi Awbe©Pbxq iƒc-mvM‡i Rv‡M Aciƒc †WD| Av‡m Avevi †mB MÖx®§|

FZzi½gqx GB iƒcmx evsjvi FZzbvqK MÖx®§| µz× `y‡Pv‡L cÖLi ewýR¡vjv wb‡q iæ`ª Avwe©fve G gnvZvc‡mi| ÔcÖLi ZcbZv‡cÕ Rxeb, avÎx-avwiÎxi e¶ we`xY© n‡q hvq| †PŠwPi n‡q hvq Z…òvZ© cÖvšÍi| †hb giæ imbvq avwiÎxi cÖvY-im †kvwlZ n‡q Kw¤úZ wkLvq DV‡Z _v‡K gnvk~‡b¨| G `vnb ¶‡Y ¯Íä n‡q hvq me c¶x-KvKjx| †Kv_vI cÖvY PÂjZv †bB| †bB k¨vgjZvi Avfvm| me©ÎB cwi`„ó nq a~mi giæf‚wgi a~a~ we¯Ívi| mgMÖ Rxe RM‡Z †b‡g Av‡m GK cÖvYnxb imnxb cvÛzi weeY©Zv| ZviB g‡a¨ GKw`b a~jvq a~mi iæ¶ DÇxb wc½j RUvRj wb‡q ÔZcwK¬ó Zß Zby fxlY fqvjÕ MÖx®§ †hb Aciv‡ý D`vË¡ K‡É WvK †`q Kvj ˆekvLx‡K| Av‡m ˆekvL| iæ`ª Zß ˆekv‡L †b‡P I‡V K¬všÍ ü`q-gb| iƒc mvM‡ii AbšÍ †XD‡qi †`v‡j Kwe-gb †b‡P I‡V| RvZxq Kwei K‡É †mRb¨B aŸwbZ nqÑ

Ô†n ˆfie, †n iæ`ª ˆekvL

a~jvq, a~mi iæ¶ DÇxb wc½j RUvRj,

ZcwK¬ó Zß| gyL Zzwj welvY fqvj

Kv‡i `vI WvK-

†n ˆfie, †n iæ`ª ˆekvL|Õ

Avengvb Drme gyLiZvq AmsL¨ gvbyl †b‡g Av‡m DËß c‡_| Rgv‡qZ nq eUZjvqÑmywekvj mykxZj e„¶QvqvZ‡j| e‡m †gjv| GKZviv nv‡Z evDj †M‡q I‡V wPi‡Pbv my‡i ü`q Kvov AvKl©‡Y| cÖK…wZ I gvbyl GK n‡q †hb HwZ‡n¨i Suvwc †Lv‡j, Db¥yL mvRm¾vq cmiv mvRvq nvRvi c‡Y¨i| Z_vMZ nvjLvZv D‡b¥vwPZ †nvK ev bv †nvK, AšÍZ bZzb Db¥v`bvq-DwÏcbvq Suvwc †Lv‡jb †`vKvbxiv|

Av‡mb †m me mswk¬óiv wbZ¨ hv‡`i Avbv‡Mvbv| cyb¨vnÕi g‡Zv Abyôvb gyLiZv _vK ev bv _vK| †QvU-eo me‡kÖwYi gvby‡l bexb ¯^cœZvwoZ fv‡jvevmvi AvKl©bgy» gb Avwj½b K‡i G‡K Aci‡K| ü`‡qi eÜb my`„p K‡ib ci¯úi ci¯ú‡ii mv‡_| HwZwn¨K evOvjx fvjevmvq Ges Drme gyLiZvq G‡`‡ki mnR mij gvbyl †g‡Z I‡V evOvwjcbvq| Kx Lv‡`¨, Kx e¨env‡i, Kx msMx‡Z-evK¨vjv‡c| mevB †hb GKcÖvY-GKvZ¥v| mwZ¨Kvi RvZxqZv‡ev‡a GKvKvi| G gayi Av‡ek‡K gvbyl †hgb cÖZ¨vkvfiv ey‡K †c‡Z Pvq| Avnevb Rvbvq D`vË K‡É-wek¦Kwe iex›`ªbv‡_i fvlvqÑ

ÔG‡mv †n ˆekvL, G‡mv G‡mv

Zvcm wbk¦vm ev‡q

gyg~l©y‡i `vI Dov‡q

eQ‡ii AveR©bv `~i n‡q hvK|Õ

wPi bZz‡bi G Avnevb evOvwj Rxe‡b GK gnvb wk¶v wb‡qB Avwe©f‚Z nq ejv hvq| mviv eQ‡ii ¯‘wcK…Z AveR©bv a~‡q gy‡Q w`‡q mevB Pvq Kvj‰ekvLxi `vc‡U a~‡jv gqjv D‡o hvIqv ¯^”Q cÖK…wZi g‡Zv wbg©j I ¯^”Q n‡q DV‡Z| me RivRxY© AveR©bvi gwjbZvq †dvUv‡Z Pvq cw¼jZvnxb ïå-my›`i dzj|

†mRb¨B eywS ˆPÎ`» wZwgi iRbxi ey¨n‡f` K‡i b‡ev`¨‡g aibxi cÎcy‡Ä Avwef©~Z nq ˆekvL| MÖx®§ I FZzP‡µi cÖ_g w`b cqjv ˆekvL|

wPi bZz‡bi w¯œ»Zv e‡q beRxe‡bi b„Z¨-msMx‡Z Avgv‡`i gbb ˆb¯^‡M© mgMÖ evsjvq gyLwiZ Avb›`‡gjvi AvnŸvb| RvwZ‡f` †bB, ag©‡f` †bB, Hk¦h©-ˆ`b¨ we‡f` †bB| mevB GKvKvi| eb¨v cøvweZ gnvRjivwki Awe‡”Q‡`i g‡Zv Hk¦‡h©i AvKl©‡Y Avgiv mevB GK n‡q hvB|

†hgb Avgiv GKK ¯^Ëvi Av‡eóbx‡Z AwaKvi Av`v‡q GK nB| Kuv‡a Kuva wgwj‡q Kwi msMÖvg| i³ †`B, AvZ¥vûwZ †`B, B¾Z †`B, †`B me©¯^| ZeyI i¶v Kwi RvZxq ¯^KxqZv| Avgiv fvlv-¯^vaxbZvmn me AwaKvi Av`v‡q †hgwb wb‡ew`Z nB, †mv”Pvi nB-Av‡m mdjZv|

GiciI †Kb †hb †kvlY, wbh©vZb, Zv‡e`vix, ¶gZvi `vcU Ab¨vq-AwePvi I Aïf kvm‡bi A‡±vcvm †_‡K gy³ n‡Z cviwQjvg bv Avgiv| Kvj ˆekvLxi Db¥v`bv w`‡q Avgiv Dc‡o †dj‡Z cviwQjvg bv Dbœqbavivi cÖwZeÜK Ackw³i wele„¶‡K| Avgv‡`i e¨_©Zv I Møvwb ay‡q gy‡Q cwi”Qbœ n‡Z cviwQjvg bv| Avi †m †e`bv-weayi cwiYwZi Kvi‡YB eywS ZßwK¬ó, `», weeY©, gwjbZv‡K `~i Kivi A`g¨ cÖZ¨vkvq Avgv‡`i †m eyKdvUv Kvbœv aŸwb wgwkÖZÑ

ÒAvjøvn †gN †`, cvwb †`

Qvqv †`‡i ZzB-

Avjøvn †gN †`Õ...Õi

AvKzwZ AvRI dzivqwb| †g‡Ni Avov‡j jywK‡q _vKv ¯^”Q e„wóavivq Avgiv cÖwZeQi wm³ n‡Z PvB ¯^”Q I my›`‡ii Kvgbvq|

e„wó¯œvZ cyZ cweÎ cwi‡e‡ki Rb¨ Avgv‡`i e¨w³ Rxeb †_‡K ïiæ K‡i RvZxq Rxe‡bi i‡Ü« i‡Ü« ¯^”QZvi my‡Kvgj myevZvm Avgv‡`i Kvg¨| eQ‡ii cÖ_g w`‡b Avgiv cÖZ¨vkv Kwi GKUv mykxj mgvR| Avi Zvi mydj ev¯Íevq‡bi Rb¨ PvB mevi cwiï×Zv| Avmyb bv-Av‡M wb‡R‡K w`‡qB †nvK ïf m~Pbv| RvZxq Kj¨v‡Yi Rb¨ cvV Kwi kc_evK¨| mdj Kwi FZzi½gqx Avgvi wcÖq Rb¥f‚wg iƒcmxevsjvi cqjv ˆekvL‡K|

 

                                  †jLK : Aa¨vcK, AvBbRxwe, wnmveweÁvbx, mvsevw`K, me¨mvPx †jLK I msMVK

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

সরকার গণটিকার নামে গণতামাশা শুরু করেছে: ফখরুল


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
রবিবার, ০৮ আগষ্ট, ২০২১, ০৮:১৫
সরকার গণটিকার নামে গণতামাশা শুরু করেছে: ফখরুল

ফাইল ছবি

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, সরকার পর্যাপ্ত টিকা সংগ্রহ না করেই গণটিকার নামে গণপ্রতারণা শুরু করেছে। চরম অব্যবস্থাপনা এবং দলীয়করণের কারণে এই লোক দেখানো গণটিকা অভিযান গণসংক্রমণ অভিযানে পরিণত হয়েছে।

আজ রোববার দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানাতে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি সরকারকে দলীয়করণের প্রক্রিয়া থেকে বেরিয়ে এসে সর্বজনীন টিকা প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান। 

তিনি বলেন, সারা দেশে সরকার গণটিকার নামে গণতামাশা শুরু করেছে। সরকারের হাতে টিকা এসেছে ১ কোটি ৬০ লাখ। ৭০ ভাগ মানুষকে টিকা দিতে হলে প্রয়োজন হবে ২৬ কোটি টিকা। সরকার টিকা প্রদানেও ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, টিকার বিষয়ে সরকারের মন্ত্রী ও দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্য দিয়েছেন। এসবের মধ্য দিয়ে সরকারের সমন্বয়হীনতা ও দায়িত্বহীতার পরিচয় স্পষ্ট হয়েছে। সূত্র: প্রথম আলো

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়