a আগামীকাল থেকে ফাইজারের টিকা দেওয়া হবে
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৭ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

আগামীকাল থেকে ফাইজারের টিকা দেওয়া হবে


স্বাস্থ্য ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ২০ জুন, ২০২১, ০৬:৪৭
আগামীকাল থেকে ফাইজারের টিকা দেওয়া হবে

সংগৃহীত ছবি

মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধ করতে আগামীকালে সোমবার (২০ জুন) থেকে দেশে প্রথমবারের মতো শুরু হচ্ছে ফাইজার-বায়োএনটেকের টিকা কার্যক্রম।

এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, রাজধানীর ৩টি কেন্দ্রে দেওয়া হবে ফাইজারের টিকা। কেন্দ্রগুলো হলো- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ), শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতাল ও কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল।
 
করোনা বিষয়ক নিয়মিত স্বাস্থ্য বুলেটিনে রোববার (২০ জুন) এসব তথ্য জানান অধিদফতরের লাইন ডিরেক্টর ও টিকা বিতরণ কমিটির সদস্য অধ্যাপক শামসুল হক।

অধ্যাপক শামসুল হক বলেন, ইতোমধ্যে কোভ্যাক্স থেকে এক লাখ ৬২০ ডোজ টিকা আমাদের হাতে এসেছে। আমরা এটিকে সংরক্ষণ করেছি। টিকা দেওয়ার জন্য গাইড লাইন এবং প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ হয়েছে। আমরা আশা করছি আগামীকাল (২১ জুন) থেকে ফাইজার টিকা কার্যক্রম শুরু করা হবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

করোনায় (২৬জুলাই) মৃত্যু ২৪৭, শনাক্ত ১৫১৯২ এবং সুস্থ ১১০৫২


স্বাস্থ্য ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০২১, ০৬:৪৪
করোনাভাইরাসের সর্বশেষ তথ্য

করোনাভাইরাস

গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ২৪৭ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ১৯ হাজার ৫২১ জন।
 
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ১৫,১৯২ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৮২৭ জন।
 
আজ সোমবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ১১০৫২ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১০ লাখ ৯ হাজার ৯৭৫ জন।

উল্লেখ্য, বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৫০ হাজার ৯৫২টি। শনাক্তের হার ২৯.৮২ শতাংশ এবং মৃত্যু ও শনাক্ত হিসেবে এ সংখ্যা দুটিই এ যাবতকালের সর্বোচ্চ।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আইএমএফ ঋণের পরেও কাটছেনা ডলার সংকট


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বুধবার, ০২ আগষ্ট, ২০২৩, ১২:৩৯
আইএমএফ ঋণের পরেও কাটছেনা ডলার সংকট

ফাইল ছবি

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের বিপরীতে দেওয়া শর্ত পরিপালনে নতুন পদ্ধতিতে রিজার্ভ গণনা শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এজন্য রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলের অর্থ রিজার্ভে আর দেখাতে পারছে না বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এক ধাক্কায় ৩০ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। অবশ্য ডলারের চাপ সামলাতে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের সঙ্গে রুপিতে লেনদেন শুরু করেছে উভয় দেশ। তবুও আমদানি-রপ্তানির এলসি খুলতে হিমশিম খাচ্ছে ব্যাংকগুলো। 

বিশেষ করে আজ থেকে প্রায় দুই বছর আগে আমদানির ক্ষেত্রে যে নিয়ন্ত্রারোপ করা হয়েছিল তা এখনো বহাল রয়েছে। তবুও ডলারের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসেনি। এখনো খোলাবাজারে প্রতি ডলার ১১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ব্যাংকিং চ্যানেলেও প্রতি ডলার বিক্রি হচ্ছে ১০৯ টাকায়। এতে অবমূল্যায়িত হচ্ছে টাকা।

এদিকে আইএমএফের ঋণের প্রথম কিস্তির ৪৭৬ মিলিয়ন ডলার ফেব্রুয়ারিতে পাওয়া গেলেও তার তেমন কোনো প্রভাব পড়েনি ডলারের বাজারে। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও ইতিবাচক কোনো প্রভাব দেখা যায়নি। দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ ছাড়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে আগামী সেপ্টেম্বরে। তার আগে সংস্থাটির দেওয়া ৩৮ ধরনের শর্ত পরিপালন করতে হচ্ছে সরকারকে। এর মধ্যে গ্যাস-বিদ্যুৎ, জ্বালানির দাম বাড়াতে হয়েছে বার বার। যার প্রভাবে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে অস্বাভাবিক হারে। এতে মূল্যস্ফীতির চাপ দুই অঙ্কের ঘর ছুঁই ছুঁই করছে। এ ছাড়া নতুন নিয়ম রিজার্ভ গণনা শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রাজস্ব আদায় বাড়াতে নতুন করে পরিকল্পনা করেছে এনবিআর। 

অন্যদিকে মার্কিন ডলারের অভাবে নিয়মিত গ্যাসের দাম পরিশোধ করতে পারছে না সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ করপোরেশন-পেট্রোবাংলা। বিল বকেয়া রাখায় জরিমানাও গুনতে হচ্ছে। রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় কিছুটা বাড়তে শুরু করলেও রিজার্ভ সে হারে বাড়ছে না। 

২৬ জুলাই পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, চলতি জুনের প্রথম ২৫ দিনে প্রবাসীরা ২ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছেন। যা গত বছরের একই মাসের প্রথম ২৩ দিনে পাওয়া ১ দশমিক ২৮ বিলিয়ন ডলারের তুলনায় ৫৭ শতাংশ বেশি। এতে চাপে থাকা দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে কিছুটা স্বস্তি ফিরছে। 

এদিকে নতুন অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি করে ৭২ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য ঠিক করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, যা আগের অর্থবছরের লক্ষ্যের চেয়ে ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ বেশি। এ ছাড়া সদ্য সমাপ্ত ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৫৮ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করে ৫ হাজার ৫৫৫ কোটি ৮৭ লাখ ডলারের রপ্তানি সম্ভব হয়েছিল। সে হিসাবে ৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হলেও লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রপ্তানি আয় আড়াই বিলিয়ন ডলার কম হয়। অন্যদিকে দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে চলে আসা ডলার সংকট নিয়ন্ত্রণে আনতে বিলাসী ও অপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানিতে নিয়ন্ত্রণারোপ করে সরকার। এতে সদ্য বিদায়ী অর্থবছরের আমদানির পরিসংখ্যানেও তার প্রভাব দেখা যায়। ২০২২-২৩ অর্থবছর শেষে পণ্য আমদানি ব্যয় আগের অর্থবছরের চেয়ে ১০ শতাংশ কমেছে। আর আমদানি হওয়া পণ্যের পরিমাণ কমেছে ৪ শতাংশের কাছাকাছি। এরপরও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে তেমন কোনো প্রভাব পড়েনি। ফলে আমদানির সংকটও কাটছে না। ব্যবসায়ীরা প্রয়োজনীয় অনেক পণ্যই আমদানি করতে পারছেন না। এলসি খুলতে ব্যাংকের শাখায় শাখায় ঘুরলেও অনেকে তা খুলতে পারছেন না। 

এপ্রসঙ্গে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, ডলার সংকট খুব কম সময়ে কেটে যাবে বলে আশা করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পারেনি। ফলে আমরা আমদানিতে নিয়ন্ত্রণারোপ করেও আমদানি কমাতে পারিনি। আবার রপ্তানিও আশানুরূপ বাড়াতে পারিনি। ফলে আমরা ডলার সংকট কাটাতে পারিনি বলে তিনি মনে করেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - স্বাস্থ্য