a করোনায় (১২জুলাই) মৃত্যু ২২০, শনাক্ত ১৩৬৭৮ এবং সুস্থ ৭০২০
ঢাকা বুধবার, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৬ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

করোনায় (১২জুলাই) মৃত্যু ২২০, শনাক্ত ১৩৬৭৮ এবং সুস্থ ৭০২০


স্বাস্থ্য ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ১২ জুলাই, ২০২১, ০৬:৫০
করোনাভাইরাসের সর্বশেষ তথ্য

করোনাভাইরাস


গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ২২০ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ১৬ হাজার ৬৩৯ জন।
 
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ১৩,৬৭৮ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ১০ লাখ ৩৪ হাজার ৯৫৭ জন।
 
আজ সোমবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ৭০২০ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ৮ লাখ ৮১ হাজার ৫২১ জন।

উল্লেখ্য, ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ৪৬ হাজার ৪৫ জনের। পরীক্ষা করা হয়েছে ৪৪ হাজার ৬৭টি। নমুনা পরীক্ষার তুলনায় শনাক্তের হার ৩১ দশমিক ২৪ শতাংশ।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

তৃতীয়বারেও করোনা পজিটিভ রিজভীর


স্বাস্থ্য ডেস্ক:
বুধবার, ৩১ মার্চ, ২০২১, ০৭:০৮
তৃতীয়বারেও করোনা পজিটিভ রিজভীর

ফাইল ছবি

শারীরিক অবস্থার উন্নতি হলেও তৃতীয়বারের করোনা পরীক্ষাতে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর রিপোর্ট করোনা পজিটিভ আসে। বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম বুধবার গণমাধ্যমকে এ খবর নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, রিজভী আহমেদের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হলেও বুধবার তৃতীয়বার করোনা টেস্টের রিপোর্ট পজেটিভ আসে। তার ডায়াবেটিস অনিয়ন্ত্রিত। বুধবার সকালে তার ডায়াবেটিস একেবারে কমে গিয়ে হাইপো হয়েছিল। সাথে সাথে চিকিৎসকরা ব্যবস্থা নেওয়ার ফলে তার ডায়াবেটিস এখন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে এসেছে।

এর আগে, করোনা আক্রান্ত হয়ে ১৭ মার্চ থেকে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর সেখানে কোভিড ইউনিটে ১৩০৫ নম্বর কেবিনে তার চিকিৎসা চলছে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

সারাদেশে পরিবহন ধর্মঘটে জনজীবনে চরম দুর্ভোগ


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
শনিবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২১, ০৮:০৬
সারাদেশে পরিবহন ধর্মঘটে জনজীবনে চরম দুর্ভোগ

ফাইল ছবি

জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় প্রতিবাদে নেমেছে পরিবহন সেক্টরগুলো। ফলে বাস, ট্রাক, কাভার্ডভ্যান ও লরি পর্যন্ত চলেনি রাজধানীসহ সারাদেশে। এতে জনজীবনে অসহনীয় ভোগান্তি ও দুর্দশা নেমে আসে।

বাস মিনিবাস না চলার কারণে সারাদেশ অচল হয়ে পড়ে। পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই ট্রাক ভ্যানের দেখাদেখি সারাদেশে বাস চলাচল বন্ধ থাকায় এদিন কার্যত হরতালের রূপ নেয়। শুধু বাস বন্ধ থাকার খেসারত দিতে হয়েছে লাখ লাখ বেকার শিক্ষার্থীকে।

শুক্রবার বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সরকারী নিয়োগ পরীক্ষা থাকায় তাদের দুর্বিষহ ভোগান্তির শিকার হতে হয়েছে। অনেকেই ঢাকায় আসতে না পারায় পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি। এ ধরনের ধর্মঘটে জনজীবনে ভোগান্তির পাশাপাশি কাঁচাবাজারেও নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।

গতকাল শুক্রবার যেই চিত্র দেখা গেছে- আজ শনিবার তা আরও মারাত্মক আকার ধারণ করার আশঙ্কা প্রকাশ করেছে অনেকে। পরিস্থিতির ভয়াবহতা আঁচ করে শুক্রবারেই সড়ক যোগাযোগ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ধর্মঘট প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে আগামীকাল রবিবার পরিবহন নেতাদের সঙ্গে জরুরী বৈঠকের ডাক দিয়েছেন। তিনি পরীক্ষার্থী ও জনগণের দুর্ভোগের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে এ ধর্মঘট প্রত্যাহারের আহ্বান জানান। একই সঙ্গে সকল স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে বাস্তবভিত্তিক মূল্য সমন্বয়ের মাধ্যমে জনগণের ওপর বাড়তি চাপ সহনীয় পর্যায়ে রাখার চেষ্টা করা হবে বলে আশ্বাসও দেন।

সড়ক পরিবহন মালিক সমিতিও জানিয়েছে, উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে সরকারের ডাকা যে কোন বৈঠকে বসতে প্রস্তুত। সংগঠনের সভাপতি এনায়েত উল্লাহ খন্দকার বলেছেন, সরকারের ডাকের অপেক্ষায় রয়েছি। তেলের দাম না কমানো পর্যন্ত মালিকরা গাড়ি চালাবেন না। তবে এই ধর্মঘট কাল রবিবার পর্যন্ত চলবে।

যদিও আমরা কোন ধর্মঘটের ঘোষণা দেইনি-কিন্তু মালিকদের সেন্টিমেন্টের সঙ্গে আমরা একমত ও সংহতি প্রকাশ করছি।


এদিকে সাধারণ নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, গণপরিবহন বন্ধের সিদ্ধান্ত নাগরিকদের ভোগান্তি তৈরি ছাড়া আর কিছুই না। তেলের মূল্য প্রত্যাহার বা স্থগিত করার কথা বললেও অন্তরালে আছে ভাড়া সমন্বয় করার কৌশল। পরিবহন মালিকদের উদ্দেশ্য ও স্বার্থ হয়তো রক্ষা হবে কিন্তু সাধারণ নাগরিকদের জীবনযাত্রা ব্যয় বৃদ্ধি পাবে। আমরা তেলের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত বাতিল এবং পণ্য পরিবহন বন্ধের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করার আহ্বান জানাচ্ছি।

এদিন সকাল থেকেই দেখা যায়, রাজধানীসহ সারাদেশে গণপরিবহন চলাচল বন্ধ রাখেন মালিক-শ্রমিকরা। দিনের শুরুতেই সড়কে বাস চলাচল বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। অথচ পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের সংগঠনগুলোর কেন্দ্রীয় পর্যায় থেকে কোন আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া হয়নি। অর্থাৎ ঘোষণা ছাড়াই শুক্রবার সকাল থেকে চলছে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট।

তেলের দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে সারাদেশে শুধু ট্রাক-কাভার্ডভ্যান ধর্মঘটের ডাক দেয়া হয়। গন্তব্যের উদ্দেশে সড়কের বিভিন্ন মোড়গুলোতে অপেক্ষা করছেন যাত্রীরা। কিন্তু কোন বাস না পেয়ে রিক্সা-সিএনজি কিংবা প্রাইভেটকার ভাড়া করে বাড়তি টাকা খরচ করে ছুটছেন অনেকে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - স্বাস্থ্য