a করোনায় (৫জুলাই) মৃত্যু ১৬৪, শনাক্ত ৯৯৬৪ এবং সুস্থ ৫১৮৫
ঢাকা রবিবার, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

করোনায় (৫জুলাই) মৃত্যু ১৬৪, শনাক্ত ৯৯৬৪ এবং সুস্থ ৫১৮৫


স্বাস্থ্য ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ০৫ জুলাই, ২০২১, ০৬:৩২
করোনাভাইরাসের সর্বশেষ তথ্য

করোনাভাইরাস

 
গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ১৬৪ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ১৫ হাজার ২২৯ জন।
 
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ৯৯৬৪ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ৯ লাখ ৫৪ হাজার ৮৮১ জন।
 
আজ সোমবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ৫১৮৫ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ৮ লাখ ৩৯ হাজার ৮২ জন।

উল্লেখ্য, দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ১৬৪ জনের মৃত্যু হয়েছে, যা একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। অপরদিকে, নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ৯,৯৬৪ জনের, যা একদিনে সর্বোচ্চ আক্রান্তের রেকর্ড।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

করোনায় (৫আগষ্ট) মৃত্যু ২৬৪, শনাক্ত ১২৭৪৪ এবং সুস্থ ১৫৭৮৬


স্বাস্থ্য ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ০৫ আগষ্ট, ২০২১, ০৬:৫২
করোনাভাইরাসের সর্বশেষ তথ্য

করোনাভাইরাস

গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ২৬৪ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ২১ হাজার ৯০২ জন।
 
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ১২,৭৪৪ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ১৩ লাখ ২২ হাজার ৬৫৪ জন।
 
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ১৫৭৮৬ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১১ লাখ ৫৬ হাজার ৯৪৩ জন।

উল্লেখ্য, বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৬ হাজার ৯৯৫ জনের নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ২৭ দশমিক ১২ শতাংশ।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

রাজধানীর বেশির ভাগ ভবন ভূমিকম্প সহনীয় নয়: ঢাকা মাঝারি ঝুঁকিতে


খোরশেদ আলম, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ১৩ ফেরুয়ারী, ২০২৩, ১১:৪৭
রাজধানীর বেশির ভাগ ভবন ভূমিকম্প সহনীয় নয়: ঢাকা মাঝারি ঝুঁকিতে

ফাইল ছবি: ঘণবসতিপূর্ণ ঢাকা শহর

ভূতাত্ত্বিকদের মতে, রাজধানী ঢাকা শহর মাঝারি ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে রয়েছে। অপরিকল্পিত নগরায়ন এবং বিল্ডিং কোড না মানা এর অন্যতম বড় কারণ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. সৈয়দ হুমায়ুন আকতার ও অধ্যাপক মো. জিল্লুর রহমানসহ অনেকের মতে, ভূমিকম্পের উৎসগতভাবে ঢাকা ‌'মধ্য' ঝুঁকিতে রয়েছে। আর ঝুঁকিটা বাড়ার অন্যতম কারন অবকাঠামোগত ত্রুটির কারণে। এই ঢাকা শহরে ৭ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।

উল্লেখ্য, তুরস্ক ও সিরিয়ার ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতির অন্যতম কারন সেদেশগুলোতেও যথাযথ বিল্ডিং কোড না মানা। আর এবিষয়গুলো সামনে এলো বড় আকারের দুর্ঘটনা ঘটার পর। আর আমাদের দেশে ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে বিল্ডিং কোড না মানার ব্যাপকতর অভিযোগ রয়েছে। প্রতিটি সংস্থাকে ম্যানেজ করে বেশিরভাগ সুউচ্চ ভবনগুলো গড়ে উঠেছে।

আবার সেসব সংস্থার লোকজন পরিবর্তন হলে তাদের স্থলে আসীন ব্যক্তিদেরও সেসব দুর্বল ভবনগুলো থেকে বছরকে বছর ম্যানেজের উপর দিয়ে চলে যাচ্ছে। আর বেশিরভাগ ডেভোলপার কোম্পানিগুলো থাকে সব সময় ধরা ছোঁয়ার বাইরে। তারা কোন রকম বিল্ডিং তৈরি করে বিক্রি করে হয় যায় উধাও। আর এসব লক্ষ্য করা যায় যখন কোন বড় রকমের দুর্ঘটনা ঘটে, তাদের আর খুঁজে পাওয়া যায়না।

এদিকে নগর পরিকল্পনাবিদরা মনে করেন, ঢাকাসহ অন্যান্য ঘনবসতি শহরগুলোতে ভূমিকম্প বা বড় আকারের কোন দুর্যোগ দেখা দিলে দুর্যোগ পরবর্তী উদ্ধারকার্য চালানো কষ্টসাধ্য হয়ে উঠবে। ফলে এতে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতির সম্ভাবনা থেকেই যায়।

এমনিতেই ঢাকার বেশির ভাগ ভবনগুলোতে ভূমিকম্প প্রতিরোধ ব্যবস্থা একেবারেই দূর্বল। অন্যদিকে পুরান ঢাকার ভবনগুলো গা ঘেঁষাঘেষি করে তৈরি করা এবং রাস্তাগুলোও সরু। ছোটখাটো যানবাহন চলাচল করা দূরুহ ব্যাপার। তাই সামান্য দুর্ঘটনাতেও সেখানে উদ্ধারমূলক কর্মকান্ড চালানো কষ্টসাধ্য হয়ে যায়। বসিলা, বনশ্রী, আফতাবনগরসহ ঢাকা শহরের বেশীরভাগ সুউচ্চ ভবনগুলো জলাভূমি ভরাট করে বালি বা কাদামাটির উপর তৈরি করার কারণে ঝুঁকির মাত্রা এক্ষেত্রে অনেক বেশি।

২০০৯ সালে জাইকা ও সমন্বিত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মসূচী(সিডিএমপি) এক জরিপে উল্লেখ করেছে যে, ঢাকায় ৭ বা তার চেয়ে বেশি মাত্রার ভূমিকম্প হলে শহরের প্রায় ৭২ হাজার ভবন ভেঙ্গে পড়বে এবং ১ লাখ ৩৫ হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্থ হবে। প্রায় ১৪ বছরে নিয়ম না মেনে তৈরি করা আরও অনেক বিল্ডিং হয়েছে, সেসব যোগ করলে ক্ষতিগ্রস্থ ভবন সংখ্যা কত দাঁড়ায় তা সহজেই অনুমেয়। সুধীজন ও বিশেষজ্ঞগণ মনে করেন, ভূমিকম্পসহ অন্যান্য দুর্যোগ সময়গুলোতে যাতে ক্ষতির পরিমাণ সহনীয় থাকে সে ব্যাপারে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে আলোচনা ও টক-শোতে পরামর্শ দিলেও দৃশ্যমান কোন পরিবর্তন চোখে পরেনি।

বিশেষত: এসব বিষয়ে অনেকে অনেক কথা বললেও একজন মানুষের নাম না বললেই নয়, তিনি হচ্ছেন সর্বজন শ্রদ্ধেয় ও ঠোঁটকাটা প্রিয় মানুষটি মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন।

 

লেখক: মোহা. খোরশেদ আলম, সম্পাদক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ও নির্বাহী পরিচালক: হিউম্যানরাইটস এন্ড এনভায়রমেন্ট ডেভে. সোসাইটি(হিডস)।

 

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

সর্বশেষ - স্বাস্থ্য