a
করোনাভাইরাস
গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ৩১ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ১২ হাজার ৭৬ জন।
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ১২৯০ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ৭ লাখ ৭৮ হাজার ৬৮৭ জন।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ১৩৭০ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট ৭ লাখ ১৯ হাজার ৬১৯ জন।
ফাইল ছবি
আজ ঢাকায় আসছে জাপান সরকারের পক্ষ থেকে বাংলাদেশকে উপহার হিসেবে দেওয়া অক্সফোর্ড আ্য্যস্ট্রাজেনেকার দুই লাখ ৪৫ হাজার ২০০ ডোজ টিকা। টিকার বৈশ্বিক উদ্যোগ কোভ্যাক্সের আওতায় এ টিকা দিচ্ছে জাপান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উপহারের এই টিকা গ্রহণ করবেন বলে জানা গেছে।
সম্প্রতি জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তোশিমিত্সু মোতেগি ১৫টি দেশের জন্য ১ কোটি ১০ লাখ আ্য্যস্ট্রাজেনেকার টিকা কোভ্যাক্সের আওতায় দেওয়ার ঘোষণা দেন। এর মধ্য থেকে বাংলাদেশকে কয়েক ধাপে ২৯ লাখ টিকা দেবে দেশটি। আজ আসবে জাপানের উপহারের প্রথম চালান। পর্যায়ক্রমে বাকি টিকা আসবে।
শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র ও লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. রোবেদ আমিন টিকা আসার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার চিঠির বরাতে আমরা জানতে পেরেছি জাপান থেকে দুই লাখ ৪৫ হাজার ডোজ টিকা শনিবার দেশে আসবে।
এর আগে যাদেরকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে, তাদেরকে এই টিকা দ্বিতীয় ডোজ হিসেবে দেওয়া হবে। আশা করছি শিগগিরই আমরা টিকা কার্যক্রম শুরু করতে পারব।
গত ৭ জুলাই পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন জানিয়েছিলেন, জাপানের কাছ থেকে ২৫ লাখ টিকা পাওয়া যাবে বলে আশা করছি। কয়েকদিন আগে জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে টিকা নিয়ে আমার কথা হয়েছে। টিকার বৈশ্বিক উদ্যোগ কোভ্যাক্সের আওতায় জাপানের কাছ থেকে আমরা এ টিকা চেয়েছি।
ফাইল ছবি। মুক্তা দাশ
বিষন্ন অবসর
মুক্তা দাশ
ভাদ্র এখনো অনেক দুর।
সবে জৈষ্ঠ্যমাস ...
আম, কাঠাল আর তাল পাঁকা গরমে অস্হির চারিধার।
ধান নেয়া হয়ে গেছে, খড়ের গাদাগুলো পিরামিডের দেয়াল দিয়ে দাড়িয়ে আছে বাড়ির এককোণে
নিকোনো উঠোন তাপে তাতিয়ে উঠেছে !
মাটি পোড়া মিহি আগুনের আঁচে
পা রাখা দায়।
জামগাছতলায় বাতাসের হা হুতাশে
আমি একা!
তাতিয়ে উঠছে ক্রমশঃ শরীর
ডাসা ডাসা জামের টইটম্বুর রস যেনো ঘাম হয়ে ঝরে পড়ছে নিস্প্রভ অবহেলায় !!
নিঁখুত হাতে বোনা তালপাতার পাখাটাই সম্বল।
সেটাও বড্ড নড়বড়ে
যতই হাত চালাই না কেনো
ঘোরে তো ঘোরে না
যেনো নুয়ে পড়া দেহ , ভাবলেশহীন ।
পুকুরপাড়ে কুকুরটা একনাগারে ডেকেই যাচ্ছে...
ভাদ্র মাস এখনো অনেক দুর...!
জৈষ্ঠ্যের অসহ্য তাপে
বারবার নেয়ে উঠছি
ফোঁটা ফোঁটা ঘামে !!
সেও সুখের ছোঁয়া দিয়ে যায়
নিঃসংকোচে অবলীলায় ।।