a চীনের উপহারের ১৭ লাখ ডোজ টিকা ঢাকায় পৌঁছেছে
ঢাকা শুক্রবার, ২৯ কার্তিক ১৪৩২, ১৪ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

চীনের উপহারের ১৭ লাখ ডোজ টিকা ঢাকায় পৌঁছেছে


স্বাস্থ্য ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ১০ আগষ্ট, ২০২১, ০৯:৫৪
চীনের উপহারের ১৭ লাখ ডোজ টিকা ঢাকায় পৌঁছেছে

ফাইল ছবি

বাংলাদেশকে দেওয়া চীনের উপহারের আরও ১৭ লাখ ডোজ টিকা ঢাকায় পৌঁছেছে। ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কোভ্যাক্স ফ্যাসিলিটিজের মাধ্যমে এসব টিকা এসেছে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মাইদুল ইসলাম প্রধান এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, আজ সন্ধ্যা ৭ টা ১৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে কোভ্যাক্স ফ্যাসিলিটিজের মাধ্যমে চীনের সিনোফার্মের ১৭ লাখ ডোজ ভ্যাক্সিন দেশে পৌছেছে।

বৈশ্বিক উদ্যোগ কোভ্যাক্সের আওতায় এবার বাংলাদেশকে ১৭ লাখ সিনোফার্মের টিকা উপহার দিচ্ছে চীন। মঙ্গলবার ভোরে করোনাভাইরাসের এই টিকা নিয়ে বেইজিং বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইট ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করে। 

এর আগে সোমবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানান, ১৫ আগস্টের মধ্যে দেশে আরও ৫৪ লাখ টিকা আসবে। এরমধ্যে কোভ্যাক্স থেকে আরও ৩৪ লাখ এবং চীন থেকে কেনা ১০ লাখ টিকা ১৫ আগস্টের মধ্যে দেশে পৌঁছাবে। 

এ ছাড়া আরও ১০ লাখ টিকা চীন উপহার হিসেবে দেবে। মোট ৫৪ লাখ টিকা আসবে। এ ছাড়া চীন থেকে কেনা আরও ৫০ লাখ টিকা চলতি মাসে পাওয়া যাবে বলে জানান তিনি।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ছয় কোটি ডোজ টিকার মধ্যে দুই কোটি ডোজ করে আগামী অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে ৪ কোটি ডোজ আসবে। 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ঢাকার পাঁচটি স্থানে কলেরার দ্বিতীয় ডোজের টিকা শুরু


স্বাস্থ্য ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ০৩ আগষ্ট, ২০২২, ০৭:৩৩
ঢাকার পাঁচটি স্থানে কলেরার দ্বিতীয় ডোজের টিকা শুরু

ফাইল ছবি

ঢাকার পাঁচটি স্থানে এক মাস পর আজ বুধবার শুরু হচ্ছে কলেরার দ্বিতীয় ডোজের টিকাদান। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ (আইসিডিডিআর, বি) ৩ থেকে ১০ আগস্ট পর্যন্ত এই কার্যক্রম চালাবে। বন্ধের দিন ছাড়া প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের প্রায় সাতশ কেন্দ্রে টিকাদান কার্যক্রম চলবে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আইসিডিডিআর,বি।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৬ জুন থেকে ২ জুলাই পর্যন্ত যাত্রাবাড়ী, সবুজবাগ, দক্ষিণখান, মিরপুর ও মোহাম্মদপুরের ২৩ লাখ ৬৫ হাজার ৫৮৫ জন মানুষকে কলেরার প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছিল। পূর্বের কেন্দ্রেই টিকা কার্ড দেখিয়ে দ্বিতীয় ডোজ নিতে হবে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেন, ঢাকার পাঁচটি এলাকার বাসিন্দাদের কাছ থেকে কলেরা টিকাদান কার্যক্রমে অভূতপূর্ব সাড়া পেয়েছি এবং খুব অল্প সময়ের মধ্যেই রেকর্ড সংখ্যক অধিবাসীকে টিকা দিতে পেরেছি। আমরা আশা করব, যারা প্রথম ডোজ কলেরা টিকা নিয়েছেন তারা অবশ্যই দ্বিতীয় ডোজ নিয়ে নিজেদেরকে এ রোগ থেকে সুরক্ষা করবেন। সূত্র: সমকাল

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সুপারিশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান না খোলার  


স্বাস্থ্য ডেস্ক:
বৃহস্পতিবার, ১৮ মার্চ, ২০২১, ১২:৩৬
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সুপারিশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান না খোলার  

ফাইল ফটো: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ভবন

করোনার সংক্রমণ বাড়ার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান না খোলার সুপারিশ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি রুখতে ১২ দফা সুপারিশ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এসবের মধ্যে রয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা, যে কোনো পাবলিক পরীক্ষা যেমন—বিসিএস, এইচএসসি ও এসএসসিসহ অন্যান্য পরীক্ষা বন্ধ রাখা।

মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কনফারেন্স রুমে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সভাপতিত্বে কোভিড-১৯ প্রতিরোধ ও বর্তমানে করণীয় সম্পর্কে জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ১২টি প্রস্তাব গৃহীত হয়।

১. সম্ভব হলে কমপ্লিট লকডাউনে যেতে হবে, সম্ভব না হলে ইকোনমিক ব্যাল্যান্স রেখে যে কোনো জনসমাগম বন্ধ করতে হবে। 

২. কাঁচাবাজার, পাবলিক ট্রান্সপোর্ট, শপিং মল, মসজিদ, রাজনৈতিক সমাগম, ভোট অনুষ্ঠান, ওয়াজ মাহফিল, পবিত্র রমজান মাসের ইফতার মাহফিল ইত্যাদি অনুষ্ঠান সীমিত করতে হবে।

৩. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যেগুলো বন্ধ আছে সেগুলো বন্ধ রাখতে হবে। অন্যান্য কার্যক্রম সীমিত রাখতে হবে। 

৪. যে কোনো পাবলিক পরীক্ষা (বিসিএস, এসএসসি, এইচএসসি, মাদ্রাসা, দাখিলসহ অন্যান্য) বন্ধ রাখতে হবে। ৫. কোভিড পজিটিভ রোগীদের আইসোলেশন জোরদার করা। 

৬. যারা রোগীদের সংস্পর্শে আসবে তাদের কঠোর কোয়ারেন্টাইনে রাখা। 

৭. বিদেশ থেকে বা প্রবাসী যারা আসবেন তাদের ১৪ দিনের কঠোর কেয়ারেন্টাইনে রাখা এবং এ ব্যাপারে সামরিক বাহিনীর সহায়তা নেওয়া।

৮. আগামী ঈদের ছুটি কমিয়ে আনা। 

৯. স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে আইন প্রয়োজনে জোরদার করা। 

১০. পোর্ট অব এন্ট্রিতে জনবল বাড়ানো, মনিটরিং জোরদার করা। 

১১. সব ধরনের সভা ভার্চুয়াল করা।

১২. পর্যটন এলাকায় চলাচল সীমিত করা।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - স্বাস্থ্য