a
ফাইল ছবি
নাপা সিরাপের তিনটি ব্যাচের নমুন পরীক্ষা করে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর জানিয়েছে, সেখানে ক্ষতিকর কিছু পাওয়া যায়নি। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে নাপা সিরাপ খেয়ে দুই শিশুর মৃত্যুর ঘটনায় ওষুধের ওই তিনটি ব্যাচের নমুনা পরীক্ষা করা হয়।
সোমবার বিকেলে রাজধানীর মহাখালীতে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ইউসুফ এই তথ্য জানান।
মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, শিশু দুটির মৃত্যুর কারণ জানা যাবে ভিসেরা প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর। আশুগঞ্জের যে দোকান থেকে কেনা ওষুধ সেবনের পর দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে, সেই দোকান থেকে আটটি বোতল জব্দ করা হয়েছে। এ ছাড়া বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের আরও দুটি ব্যাচের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এই তিন ব্যাচের নাপা সিরাপে ক্ষতিকর কোনো উপাদান পাওয়া যায়নি।
তবে সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, যে বোতলের সিরাপ শিশু দুটিকে খাওয়ানো হয়েছিল, সেটা পরীক্ষা করতে পারেনি ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
উল্লেখ্য, গত শনিবার আশুগঞ্জে নাপা সিরাপ খেয়ে দুই শিশুর মৃত্যুর ঘটনায় সারা দেশে ওই সিরাপের নমুনা সংগ্রহের নির্দেশ দেয় ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। সূত্র: সমকাল
ফাইল ছবি
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে অনন্য অবদান রাখার স্বীকৃতি হিসেবে 'কোভিড হিরো' পুরস্কার পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ। বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত এই অধ্যাপককে রোটারি ইন্টারন্যাশনাল এই পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।
অনুষ্ঠানে রোটারি ইন্টারন্যাশনালের প্রেসিডেন্টের পক্ষে প্রায় ২ হাজারের বেশি রোটারিয়ানের উপস্থিতিতে ডা. আবদুল্লাহর হাতে এই পুরস্কার হস্তান্তর করেন রোটারি ইন্টারন্যাশনাল রিজওনাল পাবলিক ইমেজ কো-অর্ডিনেটর এস এম শওকত হোসাইন।
করোনাভাইরাস শুরুর প্রাক্কালে এ ভাইরাস নিয়ে বিভিন্ন গঠনমূলক ও সতর্কতামূলক কার্যক্রম হাতে নেন ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ। করোনা থেকে সুরক্ষা পেতে জনসচেতনতা বাড়াতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেন।
প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় করোনার লক্ষণ, উপসর্গ ও প্রতিরোধ বিষয়ক নানা দিকনির্দেশনা দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এই চিকিৎসক। বিভিন্ন সরকারি সভা, সেমিনার ছাড়াও ব্যক্তিগত উদ্যোগেও আয়োজন করেন কোভিড বিষয়ক নানা সেমিনার। এছাড়া করোনা প্রতিরোধে গঠিত বিভিন্ন টাস্কফোর্সে প্রত্যক্ষভাবে কাজ করেন ডা. আবদুল্লাহ।
ফাইল ফটো
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগামী ২৬ মার্চ দু’দিনের সফরে ঢাকা আসছেন। বাংলাদেশে মোদির সফরকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উৎসব অনুষ্ঠানে অতিথিদের গায়ে মুজিব কোট দেখা যাবে। ভারতীয় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প মন্ত্রণালয় শনিবার এ খবর নিশ্চিত করে।
মোদির ঢাকা সফরের প্রাক্কালে ঢাকাস্থ ইন্দ্রিরা গান্ধী কালচারাল সেন্টারের দেওয়া অর্ডারের ভিত্তিতে তার সফরসঙ্গীদের জন্য ভারতের ঐতিহ্যবাহী খাদির তৈরি একশ মুজিব কোট সরবরাহ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমন্ত্রণে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই সফর করবেন।
৬ বোতাম বিশিষ্ট কালো রংয়ের মুজিব জ্যাকেটে নিচের অংশে দুটি পকেট এবং উপরে বাম পাশে বুকে একটি পকেট থাকবে। উন্নত মানের পলি খাদি কাপড় দিয়ে এই মুজিব জ্যাকেট তৈরি করা হয়েছে।
কেভিআইসি চেয়ারম্যান ভিনাই কুমার সাক্সেনা বলেন, বাংলাদেশে মুজিব কোটের ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে এবং খাদির মুজিব জ্যাকেট তৈরি করা গর্বের বিষয়। মোদির বাংলাদেশ সফরের সময়ে খাদির তৈরি মুজিব কোট বাংলাদেশে যাবে। নরেন্দ্র মোদি খাদির ব্রান্ড অ্যাম্বেসেডর।
সাক্সেনা আরও বলেন, ভারতের ঐতিহ্যবাহী খাদি কাপড়ের তৈরি মুজিব কোট মুজিব জন্মশতবর্ষের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক গুরুত্ব বহন করে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন