a আঙ্গ এডা ডাঙ্গাবিল
ঢাকা মঙ্গলবার, ১০ আষাঢ় ১৪৩২, ২৪ জুন, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

আঙ্গ এডা ডাঙ্গাবিল


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
রবিবার, ৯ মে, ২০২১, ১১:০৮
আঙ্গ এডা ডাঙ্গাবিল

সংগৃহীত ছবি

আঙ্গ এডা ডাঙ্গাবিল
আশরাফুল মান্নান
-------------------------------
আঙ্গ বাড়ি ফুলকোচা গাঁও
মধ্যে ডাঙ্গাবিল
বিলের পানি ফকফকা খুব
করতাছে ঝিলমিল।
মেল্লা রহম মাছ দেহা যায়
মেল্লা ট্যাহা দাম
হেই ট্যাহাতে আঙ্গ জাগার
অয়না কোন কাম । 
বিল নিয়া অয় জগরা-ক্যাসাল
মাথাত পরে বাশ
বিপক্ষরে শিক্ষা দিতে
মাইরা ভাসায় লাশ।
হামলা চলে মামলা চলে
আপনারাও অয় পর
অন্যবাড়িত মাছ চইল্যা যায়
সামাল দিতে ঘর। 
আঙ্গ মধে নাইক্যা পেলেন
নাইক্যা মতের মিল
আঙ্গ বিলের মাছ ধইরা খায়
ভিন্ গেরামের চিল। 
এমন এডা বিল যদি পাই
আঙ্গ ঠ্যাহা  কী
পল্লীনগর গড়তে পারুম--
নাগব না এম.পি । 
 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আমি গর্বিত যে আমি একজন stupid মুসলিম!


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
রবিবার, ১৩ জুন, ২০২১, ০৭:২৫
আমি গর্বিত যে আমি একজন stupid মুসলিম!

ফাইল ছবি । আব্দুর রব

এখন  থেকে চল্লিশ বছর আগে আমি মন্ট্রিয়ালের সিটি হলের কাছে পুরান মন্ট্রিয়ালে আমার প্রথম ভাড়ার ভবনটি কিনেছিলাম। সেই ভবনের ভাড়াটেদের মধ্যে ছিলেন ফ্রান্সের একজন ৯৫ বছর বয়সী ব্যক্তি। এক গভীর রাতে তিনি ভবনটির প্রধান দরজা খুলে বেরিয়ে গেলেন। একজন মহিলা তাকে রাস্তায় পুরোপুরি উলঙ্গ পেয়ে পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ দেখলো যে ভদ্রলোক তার নাম বা ঠিকানা কিছুই বলতে পারলেননা। তাই তারা তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং হাসপাতাল তাকে সেখানে ভর্তি করেI হাসপাতাল থেকে কল করে আমাকে বলা হলো যে ভদ্রলোক আর বাসায় ফিরবেননা। সুতরাং আমি তার য়্যাপার্টমেন্টটি যেন পরিষ্কার করে অন্য কাউকে ভাড়া দিযে দেই।

আমি তার য়্যাপার্টমেন্টে গিয়ে দেখি যে এক কোণায় ছাদ পর্যন্ত বড়ো বড়ো বাদামী রংএর ব্যাগ সাজানো আছে। আমি ব্যাগগুলো খুলে দেখি যে সেগুলোর ভেতর টাকা আর টাকা আর টাকা। আমি অনেক পুরানো স্বর্ণের মুদ্রা এবং স্বর্ণ পদকও পেলাম। আমি ভয় পেয়ে গেলাম এবং তাড়াহুড়া করে টাকা ও স্বর্ণের ব্যাগগুলো বড়ো ২/৩টা প্লাস্টিক গারবেজ ব্যাগে ভর্তি করে আমার গাড়িতে করে সেগুলো আমার বাড়ি নিয়ে গেলাম। আমি আমার প্রতিবেশীকে ডেকে তার সামনে সমস্ত অর্থ ও অন্যান্য জিনিসগুলো গণনা করে একটা লিস্ট করলাম। এরপর আমি মন্ট্রিয়ালের পুলিশকে কল করে ব্যাপারটা জানালাম। তারা আমাকে জানালেন যে তারা এ ব্যাপারে কিছু করতে পারবেনা।

ভয়ে ভয়ে আমার রাত কেটে গেলো। পরের দিন সকালে আমি আমার ভাড়াটের হাসপাতালে গিয়ে হাসপাতালের পরিচালককে সমস্ত টাকা এবং অন্যান্য মূল্যবান জিনিসগুলো দেখালাম। ভদ্রলোক ভয় পেয়ে দরজা জানালাগুলো বন্ধ করে দিলেন। তিনি ভয় পেয়েছিলেন ডাকাতরা বন্দুক নিয়ে এসে টাকা ও জিনিসগুলো নিয়ে যেতে পারে। 

আমরা দুটি লিস্ট তৈরি করলাম:একটা অর্থের জন্য এবং অন্যটি সোনার মুদ্রা এবং স্বর্ণের পদকগুলির জন্য। আমি তাকে সমস্ত টাকাগুলো দিলাম এবং তিনি তার জন্য আমাকে একটা রসিদ দিলেন। আমি সোনার মুদ্রা এবং স্বর্ণের পদকগুলি রেখে দিলাম এবং তার জন্য তাকে একটা রশিদ দিয়ে আসলাম। আমি ভেবেছিলাম যে এগুলি এত আকর্ষণীয় ছিল যে হাসপাতালের লোকজন নিজেদের জন্য এগুলো রেখে দিতে পারে। 

আমি যখন পরিচালকের রুম ছেড়ে চলে আসছিলাম তখন তিনি আমার দিকে তাকিয়ে বললেন," আমি আপনার মতো একজন stupid মানুষ কখনও দেখিনি। " উনি বলতে চেয়েছিলেন যে বিশ্বের কেউই জানতোনা যে আমি বিশাল পরিমাণ অর্থ এবং অন্যান্য মূল্যবান দ্রব্য পেয়েছি। এই জিনিসগুলো যার সে তার নামও স্মরণ করতে পারেননা এবং শীঘ্রই সে মারা যাবে। আমি যদি বুদ্ধিমান হতাম, তাহলে আমি সবগুলো নিজের জন্য রেখে দিতাম।

কয়েক মাস পরে কুইবেক প্রদেশের একজন কর্মকর্তা আমার সাথে দেখা করতে আসলেন। আমি তাকে পুরো গল্পটা বললাম এবং আমার কাছে যে স্বর্ণের মুদ্রা এবং স্বর্ণ পদকগুলো ছিল তা তাকে বুঝিয়ে দিলাম। তিনি তার জন্য আমাকে একটা রশিদ দিলেন। আমার বাড়ি থেকে যাবার আগে তিনি আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, "আপনি কি একজন মুসলমান?" আমি বললাম, "হ্যা।"

আমি একজন stupid মুসলিম হতে পেরে গর্বিত অনুভব করছি।

আব্দুর রব, ঢাকা ইউনিভার্সিটি এক্স স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন/...ফেসবুক থেকে সংগৃহীত

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

আজারবাইজানের বিজয়ের পর নাগরনো-কারাবাখ প্রজাতন্ত্র বিলুপ্তি ঘোষণা


আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ০৬:৫৯
আজারবাইজানের বিজয়ের পর নাগরনো-কারাবাখ প্রজাতন্ত্র বিলুপ্তি ঘোষণা

ফাইল ছবি

পার্বত্য নাগরনো-কারাবাখ প্রজাতন্ত্র বিলুপ্তির ঘোষণা দিয়েছেন স্বঘোষিত নাগরনো-কারাবাখ প্রজাতন্ত্রের  প্রেসিডেন্ট (অস্বীকৃত) সামভেল শাহরামনিয়ান। এ ঘোষণা আগামী জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে।

১৯১৭ সালে রুশ সাম্রাজ্যের পতনের পর থেকে নাগরনো-কারাবাখ অঞ্চলকে নিজেদের বলে দাবি করে আসছে আজারবাইজান ও আর্মেনিয়া। ১৯৯০ এর দশকে এক যুদ্ধের মাধ্যমে নাগরনো-কারাবাখ অঞ্চলটি আজারবাইজান থেকে আলাদা হয়ে যায়। এরপর ২০২০ সালে আর্মেনিয়ার সঙ্গে দ্বিতীয় যুদ্ধের মাধ্যমে নাগরনো-কারাবাখের একটা অংশ উদ্ধার করতে সক্ষম হয় আজারবাইজান।

সম্প্রতি সামরিক অভিযান চালিয়ে কারাবাখের বাকি অংশের উপরও নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয় আজারবাইজান। এরপর সেখানকার আর্মেনীয় বাসিন্দারা নিরস্ত্র হওয়ার শর্ত মেনে নিয়ে চুক্তি করেছে। এরই ভিত্তিতে স্বঘোষিত প্রজাতন্ত্র বিলুপ্তির ঘোষণা দেওয়া হলো।

প্রজাতন্ত্র বিলুপ্তির ঘোষণা দেওয়ায় নাগরনো-কারাবাখের মানুষেরা নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারবে, সব ধরনের নাগরিক সুবিধা পাবে এবং অস্ত্র সমর্পণকারী সেনারাও বিনা বাধায় জীবনযাপন করতে পারবে।

স্যামুয়েল শাহরামানিয়ান জানিয়েছেন, আগামী জানুয়ারি থেকে নাগরনো-কারাবাখ প্রজাতন্ত্রের কোনো অস্তিত্ব থাকবে না এবং এই প্রজাতন্ত্রের সকল দপ্তর ও প্রতিষ্ঠানও বিলুপ্ত হয়ে যাবে। সূত্র : সিএনএন/বিডি প্রতিদিন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়