a
ফাইল ছবি:বেগম খালেদা জিয়া
নিউজ ডেস্ক: বেগম খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে বিদেশে যেতে পারেন। পবিত্র ওমরাহ পালন শেষে প্রথমে যুক্তরাজ্যের লন্ডনে এবং পরে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার কথা রয়েছে। এজন্য যাবতীয় প্রস্তুতিও নেওয়া হচ্ছে। গতকাল ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসে গিয়েছিলেন ‘বায়োমেট্রিক ফিঙ্গার প্রিন্ট’ দেয়ার জন্যে।
বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা জানান, উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে দু-তিনটি দেশে নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। তাকে যুক্তরাষ্ট্রেও নেওয়া হতে পারে। সে জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ১২ অথবা ১৩ ডিসেম্বর তিনি যাত্রা শুরু করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। তার সঙ্গে চিকিৎসকসহ ১৭ জন সফরসঙ্গী থাকবেন। যাওয়ার পথে সৌদি আরবে ওমরাহ পালন করার কথা রয়েছে। সর্বশেষ ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে হজ পালন করেছিলেন তিনি। ইতিপূর্বে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে ওমরাহ করার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে সৌদি সরকার।
খালেদা জিয়ার চিকিৎসকরা জানান, বর্তমানে বিমানে ভ্রমণের মতো শারীরিক ফিটনেস খালেদা জিয়ার রয়েছে। তবে ঝুঁকি এড়াতে তার সফরে ছয়জন চিকিৎসক থাকবেন। যুক্তরাজ্যের ভিসা ইতোমধ্যে পাওয়া গেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার কাজ এখনও শেষ হয়নি।
করোনাভাইরাস
গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ৩৭ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ১১ হাজার ৮৩৩ জন।
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ১৬৮২ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ৭ লাখ ৭০ হাজার ৮৪২ জন।
আজ শুক্রবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ২১৭৮ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট ৭ লাখ ৪ হাজার ৩৪১ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন।
ফাইল ছবি: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বেলা পৌনে ১১টার দিকে কোটালীপাড়ায় পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তালিমপুর তেলিহাটি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জনসভায় বক্তব্য দেবেন। এ উপলক্ষে দলের প্রতীক নৌকার আদলে জনসভার মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় প্রায় ২০ লাখ মানুষের সমাগম হবে বলে আশা করছেন নেতা-কর্মীরা।
এই সফরে প্রধানমন্ত্রী ৪২টি প্রকল্পের উদ্বোধন ও ৬টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন।
প্রধানমন্ত্রীর গোপালগঞ্জ সফর উপলক্ষে স্থানীয় প্রশাসন নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। ৪ বছর পর নিজ নির্বাচনী এলাকায় আওয়ামী লীগ সভাপতির জনসভা ঘিরে উচ্ছ্বসিত কর্মী-সমর্থকরা। জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে সমাবেশস্থল। প্রধানমন্ত্রীর আগমণ উপলক্ষে কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়ার নেতা-কর্মীসহ স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে। এসব জায়গার বিভিন্ন স্থানে টাঙানো হয়েছে লাল নীল ব্যানার ও ফেস্টুন। সূত্র: ইত্তেফাক