a ‘জুলাই থেকে বন্ধ হয়ে যাবে অনিবন্ধিত মোবাইল ফোন’
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২২ কার্তিক ১৪৩২, ০৬ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

‘জুলাই থেকে বন্ধ হয়ে যাবে অনিবন্ধিত মোবাইল ফোন’


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বুধবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২৪, ১০:২১
‘জুলাই থেকে বন্ধ হয়ে যাবে অনিবন্ধিত মোবাইল ফোন’

ছবি সংগৃহীত

আগামী জুলাই মাস থেকে অবৈধ বা অনিবন্ধিত মোবাইল ফোন বন্ধ হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) বিকালে সচিবালয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত চার্লস হুইটলির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।

জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, আমরা আশা করছি যে, টেকনোলজি ডেভেলপ, টেস্টিং এবং এটা অপারেশন করতে আমাদের ৫ মাস সময় লাগবে। হঠাৎ করে আমরা এমন কোনো নীতি চাপিয়ে দিতে চাই না, যাতে করে একটা অস্থিরতা তৈরি হয়।

সবাই যেন অবৈধ পথ পরিহার করে সঠিকভাবে কেনেন এ আহ্বান জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা প্রথম থেকে বলছি-অবৈধ পথে কেউ যেন ফোন না নিয়ে আসে। যাতে করে পরে তারা ক্ষতিগ্রস্ত না   হয়। সেজন্য আমরা একটা রিজেনেবল টাইম দিচ্ছি, আগামী তিন মাসে আমরা টেকনোলজি ডেভেলপ করবো, পরে দুই মাসে টেস্টিং করবো। আমাদের প্রত্যাশা জুলাই মাসের মধ্যে এটা অপারেশনাল করবো। সুতরাং এ সময়ের মধ্যে যেন সবাই সতর্ক থাকে।

অনিবন্ধিত ফোনগুলো রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ থাকবে জানিয়ে তিনি বলেন, এজন্যই দেরি হচ্ছে নতুন ফোনের রেজিস্ট্রেশন করা আর সেকেন্ড হ্যান্ড ফোনের নাম ট্রান্সফার করা। সূত্র: ইত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ফোর্বস ম্যগাজিনে বাংলাদশি ৯ তরুণ উদ্যোক্তা


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২১, ১২:২৮
ফোর্বস ম্যগাজিনে বাংলাদশি ৯ তরুণ উদ্যোক্তা

ফাইল ছবি

এশিয়া ভেতর ৩০ বছরের কম বয়সী উদ্যোক্তাদের নিয়ে একটি তালিকা প্রকাশ করেছে বিশ্ববিখ্যাত মার্কিন ম্যাগাজিন ফোর্বস। সেই তালিকায় এই বছর প্রথমবারের মতো স্থান করে নিয়েছে  ৯ বাংলাদেশি তরুণ । 

মঙ্গলবার (২০ এপ্রিল) ‘ফোর্বস’ ২০২১ সালে সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ে যারা অবদান রেখেছে অনূর্ধ্ব ৩০ বছর বয়সী এশীয় মহাদেশীয় অঞ্চলের ৩০০ জন  তরুণের নাম প্রকাশ করেছে। সে তালিকায় যায়গা করে নিয়েছে  নয় বাঙালি তরুণ। তালিকায় নাম থাকা ৯ বাংলাদেশিরা হলেন-

অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা আহমেদ ইমতিয়াজ জামি (২৭), হাইড্রোকো প্লাসের প্রতিষ্ঠাতা রিজভানা হৃদিতা (২৮) ও মো. জাহিন রোহান রাজীন (২২) ও পিকাবোর সহপ্রতিষ্ঠাতা মোরিন তালুকদার (২৭)।

আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স বা এআই-ভিত্তিক উদ্যোক্তা ‘গেজ টেকনোলজিসের প্রতিষ্ঠাতা শেহজাদ নূর তাওস (২৪) ও মোতাসিম বীর রহমান (২৬), স্টার্টআপ ক্র্যামস্ট্যাকের প্রতিষ্ঠাতা মীর সাকিব (২৮)।

কুয়ালালামপুর-ভিত্তিক এনজিও অ্যাওয়ারনেস ৩৬০-এর প্রতিষ্ঠাতা শোমী হাসান চৌধুরী (২৬) এবং রিজভি আরেফিন (২৬)। বিশ্বের ২৩টি দেশে এই এনজিওর দেড় হাজার স্বেচ্ছাসেবক রয়েছেন। যারা স্বাস্থ্য সচেতনতা, হাত ধোয়া, জল-পরিস্রাবণ, স্যানিটেশনসহ অন্যন্য স্বাস্থবিষয়ক প্রচার চালাচ্ছেন।

গত বছর ফোর্বসের এশিয়ার ৩০ বছরের কম বয়সী উদ্যোক্তা ছিলেন বাংলাদেশের রাবা খান ও ইশরাত করিম।
 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

অ্যান্টিবডি তৈরি হচ্ছে না ভারতে করোনা আক্রান্তদের!


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
বুধবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২১, ০৮:৪০
অ্যান্টিবডি তৈরি হচ্ছে না ভারতে করোনা আক্রান্তদের

ফাইল ছবি

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের থাবায় বিপর্যস্ত গোটা বিশ্ব। ইউরোপ-আমেরিকার পর এই ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ মহাবিপর্যয়ে নামিয়ে এনেছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জনসংখ্যার দেশ ভারতে। দেশটিতে ইতোমধ্যে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা ৩ হাজার ছাড়িয়েছে। দৈনিক সংক্রমণ গিয়ে পৌঁছেছে ৩ লাখ ৬৩ হাজারে, যা বিশ্বের যেকোনও দেশের চেয়ে বেশি।

বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসের থাবা থেকে ফিরে আসাদের প্রত্যেকেই সুস্থ হওয়ার নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে অ্যান্টিবডি। তবে ব্যতিক্রম ঘটছে, সেখানে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পরেও অনেকের শরীরেই গড়ে ওঠেনি স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা। আর এ জন্যই রোগটি ফিরে আসছে বারবার। সমীক্ষা জানা গেছে, সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের অন্যতম কারণ হল কোভিড-১৯ প্রতিরোধী অ্যান্টিবডির অনুপস্থিতি। খবর আনন্দবাজারের।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘কাউন্সিল ফর সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ’ (সিএসআইআর)-এর মার্চ মাসের ওই সমীক্ষা জানিয়েছে, মোট ১০,৪২৭ লোকের উপর পরীক্ষা চালিয়ে দেখা গেছে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে (সেরো পজিটিভিটি) মাত্র ১০.১৪ শতাংশের শরীরে। দেশের ১৭টি রাজ্য এবং ২টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে সিএসআইআর-এর কর্মীদের উপর সমীক্ষা চালিয়ে এই তথ্য পাওয়া যায়।

খবরে আরও বলা হয়, ওই সমীক্ষার ফল দেখে উদ্বিগ্ন চিকিৎসা বিজ্ঞানীরাও। কারণ, তাদের মতে ভাইরাসের বিরুদ্ধে স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে না উঠলে শুধুমাত্র টিকা আর ওষুধের সাহায্যে কোভিড-দমন করা খুবই কঠিন।

এদিকে বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানান, করোনাভাইরাস প্রতিরোধী অ্যান্টিবডির ‘সক্রিয়তার মেয়াদ’ নিয়েও দুশ্চিন্তার কারণ রয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে, অ্যান্টিবডিগুলো তৈরি হওয়ার ৫-৬ মাসের মধ্যেই সেগুলো দুর্বল হয়ে পড়ছে এবং কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলছে। ফলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির আবারও সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। [সূত্র:বিডিপ্রতিদিন]

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - তথ্য ও প্রযুক্তি

সর্বোচ্চ পঠিত - তথ্য ও প্রযুক্তি

তথ্য ও প্রযুক্তি এর সব খবর