a আফগানিস্তানে ফের কাজে যোগ দিচ্ছে অব্যাহতি নেওয়া পুলিশ সদস্যরা
ঢাকা শনিবার, ৫ পৌষ ১৪৩২, ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

আফগানিস্তানে ফের কাজে যোগ দিচ্ছে অব্যাহতি নেওয়া পুলিশ সদস্যরা


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১০:৫৫
আফগানিস্তানে ফের কাজে যোগ দিচ্ছে অব্যাহতি নেওয়া পুলিশ সদস্যরা

ফাইল ছবি

আফগানিস্তানে তালেবান ক্ষমতা নেওয়ার পর কাজ থেকে অব্যাহত থাকে সে দেশের পুলিশ বাহিনী। অবশেষে কাবুল বিমানবন্দরে তালেবানের পাশাপাশি কাজে ফিরেছে আফগানিস্তানের পুলিশ। কাবুল বিমানবন্দরে তালেবানের পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করছেন তারা। তালেবান কমান্ডারদের কাছ থেকে টেলিফোন পাওয়ার পর তারা কাজে যোগ দিয়েছেন বলে জানানো হয়েছে।

ফ্রান্স ২৪ জানায় আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ তালেবানের হাতে চলে যাওয়ায় দেশটির পুলিশ সদস্যরা দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নিয়েছিলেন। কিন্তু তালেবান সাবেক সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের সবাইকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার পর এসব পুলিশ আবার কাজে ফিরলেন। বিমানবন্দরের কর্মকর্তারা গত রোববার জানান, কাবুল বিমানবন্দরের চেকপয়েন্ট পরিচালনার কাজে ফিরেছে আফগান পুলিশ। তালেবানদের সঙ্গে কাজ করছেন তারা।

গত মাসে পদত্যাগ করে চলে যাওয়া অনেকের কাছে তালেবান কমান্ডারের ফোনকল পৌঁছার পর কাজে ফিরেছেন তারা। আফগান পুলিশের দুই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, শনিবার (১১ সেপ্টেম্বর) তালেবান কমান্ডারদের কাছ থেকে টেলিফোন পাওয়ার পর তারা কাজে যোগ দিয়েছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন পুলিশ অফিসার বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানিয়েছেন, দুই সপ্তাহ পর তিনি আবার কাজে ফিরলেন। তিনি বলেন, দেশের সেবায় আবার ফিরতে পেরে তিনি খুবই খুশি। অন্য একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘গতকাল (শনিবার) ছিল দুর্দান্ত, আবার কাজে ফিরতে পেরে দারুণ লাগছে।’

গত সপ্তাহে তালেবান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করে। এর আগে গতকাল শনিবার আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে নিজেদের পতাকা উত্তোলন করে তালেবান। এর মাধ্যমে আফগানিস্তানে তাদের শাসন শুরু হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com

আরও পড়ুন

টানেলে বন্যার পানি ঢুকে চীনে ১৩ শ্রমিকের মৃত্যু


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ২২ জুলাই, ২০২১, ১২:৩৯
টানেলে বন্যার পানি ঢুকে চীনে ১৩ শ্রমিকের মৃত্যু

ফাইল ছবি

চীনের দক্ষিণাঞ্চলের ঝুহাই শহরে নির্মাণাধীন টানেলে বন্যার পানি ঢুকে যাওয়ার পর সেখানে আটকে পড়া ১০ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গত সপ্তাহে ঘটে যাওয়া এ দুর্ঘটনায় এর আগে ওই টানেল থেকে আরও তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ নিয়ে টানেলটি থেকে মোট ১৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হলো। 

গতকাল বুধবার চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

১৫ জুলাই টানেলটিতে হঠাৎ বন্যার পানি ঢুকে পড়ে। টানেলে প্রবেশমুখ থেকে এক কিলোমিটারেরও বেশি ভেতরে আটকে পড়েন ১৪ শ্রমিক। তাঁদের মধ্যে ১৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হলো। এখনো নিখোঁজ একজন। তাঁকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। উদ্ধারকর্মীরা বলছেন, নিখোঁজ ওই শ্রমিকের সঙ্গে এখনো কোনো ধরনের যোগাযোগ স্থাপন করতে পারেননি তাঁরা।

চীনের গুয়াংডং প্রদেশের ঝুহাই শহরে নির্মাণ করা হচ্ছে টানেলটি। এটি একটি এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের অংশ। এই মহাসড়ক প্রকল্পের আওতায় উপকূলবর্তী স্থানীয় শহরগুলোকে ম্যাকাও ও হংকংকে সংযোগকারী একটি সেতুর সঙ্গে যুক্ত করা হবে।

টানেলটিতে এর আগেও নির্মাণশ্রমিকদের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। গত মার্চে সেখানে প্রাচীরধসের ঘটনায় দুই শ্রমিক নিহত হন।

এদিকে বন্যার জেরে চীনের হেনান প্রদেশে কমপক্ষে ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ ৭ জন। প্রদেশটি থেকে এক লাখ মানুষকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। বন্যার পানিতে ঢুবে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে রেল ও সড়ক যোগাযোগ। জারি করা হয়েছে সর্বোচ্চ সতর্কতা। প্রদেশের বাঁধগুলো পানির চাপে যেকোনো সময় ধসে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

হেনানে ২৫ জনের মধ্যে ১২ জনেরই মৃত্যু হয় প্রদেশটির ঝেংঝউ শহরে পাতালরেলের ভেতর বন্যার পানি ঢুকে। টানা ভারী বৃষ্টিপাতে শহরের পাতালরেল স্টেশন ডুবে গিয়ে এ ঘটনা ঘটে। স্টেশন থেকে আরও ৫০০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে।

মেট্রো স্টেশনে ট্রেনের ভেতরে পানি ঢুকে পড়ার কিছু ছবি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে দেখা যায়, ট্রেনের বগির ভেতরে পানি থেকে বের হতে চেষ্টা করছেন যাত্রীরা। একপর্যায়ে বগির ছাদ কেটে তাঁদের বের করতে হয় বলে উল্লেখ করেছে স্থানীয় গণমাধ্যম।

হেনানে মৃত ব্যক্তিদের মধ্যে গংই শহরে বন্যায় বাড়ি ধসে নিহত চারজন রয়েছে। ঝেংঝউয়ের মতো এই শহরও ইয়োলো নদীর তীরে অবস্থিত। বৃষ্টিপাতের পর নদী থেকে পানি উপচে শহরে ঢোকে।

গত শনি থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত ঝেংঝউ শহরে ৬১৭ দশমিক ১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। সাধারণত, এক বছরে শহরটিতে এ পরিমাণ বৃষ্টি হয়। এমন বৃষ্টি ‘হাজার বছরে একবার দেখা যায়’ বলে উল্লেখ করেছে চীনের আবহাওয়া ব্যুরো। ঝেংঝউয়ে বছরে গড়ে ৪৬০ দশমিক ৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়।

তুমুল বৃষ্টিপাত ও বন্যার মধ্যে হেনানে শিগগির এ দুর্যোগ থামছে না বলে জানিয়েছে আবহাওয়া ব্যুরো। তারা জানিয়েছে, প্রদেশটিতে আগামী তিন দিনও ঝরবে বৃষ্টি। বৃষ্টিপাত ও বন্যার ক্ষয়ক্ষতি সামাল দিতে উপদ্রুত এলাকাগুলোয় ৫ হাজার ৭০০ সেনা সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

বাংলাদেশে ৩১ ঘণ্টায় ৪ বার ভূমিকম্প ও আমাদের করনীয়


বিশেষ প্রতিনিধি, নিউজ ডেস্ক
রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫, ০৮:৫৪
বাংলাদেশে ৩১ ঘণ্টায় ৪ বার ভূমিকম্প ও আমাদের করনীয়

ছবি সংগৃহীত

 

নিউজ ডেস্কঃ রাজধানী ঢাকায় ও আশপাশের এলাকায় মাত্র ৩১ ঘণ্টার মধ্যে চারবার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। শুক্রবার সকাল থেকে শুরু করে শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত এই ধারাবাহিক কম্পন ভূতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞদের কাছে নতুন সতর্কবার্তা যে, বাংলাদেশ বড় ধরনের ভূমিকম্পের উচ্চঝুঁকিতে রয়েছে।

দুই সেকেন্ডে রাজধানীতে দুটি ভূমিকম্পঃ
শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানী ঢাকায় পরপর দুটি ভূমিকম্প হয়। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, প্রথমটি অনুভূত হয় সন্ধ্যা ৬টা ৬ মিনিট ৪ সেকেন্ডে, যার মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৩ দশমিক ৭। এর এক সেকেন্ড পর—৬টা ৬ মিনিট ৫ সেকেন্ডে—আরও একটি ভূমিকম্প হয়, যার মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ৩।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, ৩ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল বাড্ডায়। আর ৪ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে।

এর আগে একইদিন সকালে নরসিংদীর পলাশ উপজেলায় সকাল ১০টা ৩৬ মিনিটে ৩ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়।

গতকাল ২১ নভেম্বর ২০২৫, শুক্রবার সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে ৫ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে ঢাকা, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা। এতে শিশুসহ ১০ জন নিহত এবং ছয় শতাধিক মানুষ আহত হন। আতঙ্কে ভবন থেকে লাফিয়ে পড়া, ভবন হেলে যাওয়া ও ফাটল সৃষ্টি হওয়ার মতো অনেক ঘটনা ঘটে। সবচেয়ে বেশি—৫ জনের মৃত্যু হয় নরসিংদীতে; ঢাকায় মারা যায় ৪ জন এবং নারায়ণগঞ্জে ১ জন।

পরপর ৪ বার ভূমিকম্প হওয়ার যেসব ইঙ্গিত দিচ্ছেঃ বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ছোট ও মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্পগুলো একটি বড় ভূমিকম্পের পূর্বাভাস। ভূতাত্ত্বিকরা দীর্ঘদিন ধরেই সতর্ক করে আসছেন যে বাংলাদেশ একটি সক্রিয় প্লেট সীমান্তে অবস্থান করছে, যেখানে যেকোনো সময় বড় ধরনের কম্পন ঘটতে পারে।

বিশেষজ্ঞ মত অনুযায়ী, বাংলাদেশে বড় ধরনের ভূমিকম্পের প্রধান উৎস দুটো। এর একটি হলো ‘ডাউকি ফল্ট’, যা ভারতের শিলং মালভূমির পাদদেশে বাংলাদেশের ময়মনসিংহ-জামালগঞ্জ-সিলেট অঞ্চলে বিস্তৃত যা প্রায় ৩৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ।

আরেকটি হলো- সিলেট থেকে চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম, টেকনাফ পর্যন্ত যা সব মিলিয়ে ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা পর্যন্ত বিস্তৃত। এই উৎসটিকে খুব ভয়ংকর বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

টেকটনিক প্লেটে বাংলাদেশের যে অবস্থান তাতে দুটো প্লেটের সংযোগস্থল রয়েছে- পশ্চিমে ইন্ডিয়ান প্লেট আর পূর্ব দিকে বার্মা প্লেট। আর বাংলাদেশের উত্তরদিকে আছে ইউরেশিয়ান প্লেট।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ও ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞ সৈয়দ হুমায়ুন আখতার গণমাধ্যমে বলেন, ‘ভারতীয় প্লেটটি ধীরে ধীরে পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে বার্মা প্লেটের নিচে অর্থাৎ চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রামের নিচে তলিয়ে যাচ্ছে। তলিয়ে যাওয়ার কারণে একটা সাবডাকশান জোনের তৈরি হয়েছে। আর নটরিয়াস (ভয়ংকর অর্থে) এই জোনের ব্যাপ্তি সিলেট থেকে টেকনাফে বিস্তৃত। পুরো চট্টগ্রাম অঞ্চল এর মধ্যে পড়েছে। এখানে বিভিন্ন সেগমেন্ট আছে। আমাদের এই সেগমেন্টে ৮.২ থেকে ৯ মাত্রার শক্তি জমা হয়ে আছে। এটা বের হতেই হবে।’

তার মতে, নরসিংদীর মাধবদীতে যে ভূমিকম্পের উৎস ছিলো সেই এই সেগমেন্টেরই এবং নরসিংদীতে দুই প্লেটের যেখানে সংযোগস্থল, সেখানেই ভূমিকম্প হয়েছে।

অধ্যাপক হুমায়ুন আরও বলেন, ‘এখানে প্লেট লকড হয়ে ছিল ফলে অতি সামান্য ক্ষুদ্রাংশ খুলার কারণে শুক্রবারের ভূমিকম্প হয়েছে। এটিই ধারণা দেয়, সামনে বড় ভূমিকম্প আমাদের দ্বারপ্রান্তে আছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এই যে বড় একটি প্লেট বাউন্ডারির খুব ক্ষুদ্র শক্তি খুলে গেলো তার মানে হলো সামনে বড় বিপদ অপেক্ষা করছে। কারণ একটু খুলে যাওয়া কিছু শক্তি বের হওয়ায় সামনে এই শক্তির বের হওয়া আরও সহজ হয়ে গেছে।’

আগের বড় ভূমিকম্পের নজিরঃ বাংলাদেশ ও আশপাশের এই অঞ্চলে আগেও ৮ মাত্রার ওপরে বড় ভূমিকম্প হয়েছে—

   * ১৮৯৭ সালে ডাউকি ফল্টে ৮.৭ মাত্রার ভূমিকম্প
   * ১৭৬২ সালে টেকনাফ-মিয়ানমার অঞ্চলে ৮.৫ মাত্রার ভূমিকম্প
   * ১৭৯৭ সালে ভূমিকম্পে ব্রহ্মপুত্র নদীর গতিপথ বদলে যাওয়া
   * ১৮৬৮ ও ১৯২২ সালে সিলেট–মৌলভীবাজার অঞ্চলে ৭.৫ ও ৭.৬ মাত্রার বড় ভূমিকম্প হয়েছিল। এই ইতিহাস ইঙ্গিত দেয়—অঞ্চলটি দীর্ঘদিন ধরে ভূমিকম্পপ্রবণ।

কেন সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে ঢাকা?
বিশেষজ্ঞদের মতে— ঢাকার অধিকাংশ ভবন বিল্ডিং কোড মেনে নির্মিত নয়। অতিরিক্ত ঘনবসতি ও সংকীর্ণ রাস্তার পাশাপাশি উদ্ধার ও দ্রুত প্রতিক্রিয়ার পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নেই। তাই বড় ভূমিকম্প হলে সবচেয়ে ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা এই ঢাকা শহরেই।

অধ্যাপক হুমায়ুন আখতার বলেন, ‘মাধবদীর ভূমিকম্প দেখাচ্ছে বড় শক্তি বেরিয়ে আসার পথ খুলছে। এখনই কার্যকর পদক্ষেপ না নিলে ঢাকা মৃত্যুপুরীতে পরিণত হতে পারে।’

ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চলের ভবনগুলোর জরুরি অডিট, বিল্ডিং কোড প্রয়োগ, উদ্ধার সক্ষমতা বাড়ানো, জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি—সবই এখন সময়ের দাবি।

সতর্কবার্তাঃ ৩১ ঘণ্টায় ৪ দফা কম্পন জানান দিচ্ছে, ভূমিকম্পের ঝুঁকি বাড়ছে এবং বড় কম্পনের সম্ভাবনাকে আর হালকা করে দেখার সুযোগ নেই। --তথ্য সূত্র যুগান্তর

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক