a তাইওয়ান ঘিরে চীনের সামরিক শক্তির প্রদর্শন
ঢাকা বুধবার, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

তাইওয়ান ঘিরে চীনের সামরিক শক্তির প্রদর্শন


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ০৪ আগষ্ট, ২০২২, ১১:৫৮
তাইওয়ান ঘিরে চীনের সামরিক শক্তির প্রদর্শন

ফাইল ছবি

মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি তাইওয়ান থেকে যাওয়ার পরই শুরু হয়েছে চীনের সামরিক শক্তির প্রদর্শন। তাইওয়ানকে ঘিরে সামরিক কুচকাওয়াজ করেছে তারা।

বৃহস্পতিবার (৪ আগস্ট) একেবারে গোলাবারুদ-সহ চীনের সামরিক কুচকাওয়াজ চলবে। তাইওয়ানকে পুরোপুরি ঘিরে ধরে এই কুচকাওয়াজ হবে। তাইওয়ানের দাবি, চীন এই কুচকাওয়াজ শুরু করলে ১৮টি আন্তর্জাতিক রুট বন্ধ করে দিতে হবে।

ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফর নিয়ে তীব্র আপত্তি জানিয়েছিল চীন। তা সত্ত্বেও পেলোসি তাইওয়ান গেছেন। চীন এখন তাদের সামরিক শক্তির কিছুটা আভাস যুক্তরাষ্ট্রকে দেখিয়ে প্রতিবাদ জানাতে চাইছে।

চীনের সরকারি মিডিয়া জানিয়েছে, এই কুচকাওয়াজ হলো মূলত প্রশিক্ষণ কর্মসূচি। তবে সেই সময় গোলাবারুদ ছোড়া হবে। স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা থেকে তা শুরু হবে এবং রবিবার পর্যন্ত চলবে। কিছু জায়গায় তাইওয়ানের সমুদ্রতটের ২০ কিলোমিটার দূরে এই ড্রিল হবে।

সরকারি ট্যাবলয়েড গ্লোবাল টাইমস জানিয়েছে, পেলোসির তাইওয়ান সফর ঘিরে যা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্র ছিল উসকানিদাতা।

তাইওয়ান বলেছে, চীনের এই সামরিক ড্রিল আঞ্চলিক সুরক্ষার ক্ষেত্রে বিপদের কারণ। তাইওয়ানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছেন, চীন অযৌক্তিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তাইপেও সতর্ক। সব জাহাজ ও নৌকাকে বলে দেওয়া হয়েছে, ড্রিল চলার সময় তারা যেন কোনভাবেই সমুদ্রে না যায়। বুধবার চীনের যুদ্ধজাহাজ ও ড্রোন তাইওয়ানের এয়ার ডিফেন্স জোনে ঢুকে পড়েছিল বলে তাইপের অভিযোগ।

ইইউ-র পররাষ্ট্রমন্ত্রী জোসেপ বরেল চীনের এই সামরিক ড্রিলের নিন্দা করেছেন। তিনি বলেছেন, এই ড্রিলের কোনো যৌক্তিকতা নেই। জি৭-ও একই কথা বলেছে। তাদের মতে, এর ফলে ওই অঞ্চলে উত্তেজনা বাড়বে। সূত্র: ইত্তেফাক

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ইরানের কাছ থেকে কয়েকশ ড্রোন ক্রয় করতে যাচ্ছে রাশিয়া: উদ্বেগ যুক্তরাজ্য


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ১৩ জুলাই, ২০২২, ০৯:৪৭
ইরানের কাছ থেকে কয়েকশ ড্রোন ক্রয় করতে যাচ্ছে রাশিয়া: উদ্বেগ যুক্তরাজ্য

ফাইল ছবি

ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইরানের সঙ্গে যে গভীর সম্পর্ক গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন, সেটি বিশ্বের জন্য একটি ‘গভীর হুমকি’ বলে উদ্বেগ জানিয়েছেন যুক্তরাজ্যের নিরাপত্তা পরামর্শক জ্যাক সুলিভান।

যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দারা জানিয়েছেন, ইউক্রেনের বিরুদ্ধে কাজে লাগাতে ইরানের কাছ থেকে কয়েকশ ড্রোন ক্রয় করতে যাচ্ছে রাশিয়া। এসব ড্রোনের মধ্যে কয়েকটি অস্ত্র বহন করতে ও হামলা চালাতে সক্ষম। আর এমন খবর প্রকাশ হওয়ার পরই বুধবার নিরাপত্তা পরামর্শক জ্যাক সুলিভান জানালেন, ইরান-রাশিয়ার গভীর সম্পর্ক সবার জন্য হুমকি।

তিনি আরও বলেন, ইউক্রেনীয়দের হত্যা করতে রাশিয়া ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করছে, এ বিষয়টির দিকে পুরো বিশ্বের নজর দেওয়া উচিত এবং বিষয়টিকে ‘গভীর হুমকি’ হিসেবে বিবেচনা করা উচিত।

আগামী মঙ্গলবার ইরান সফরে যাচ্ছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ইরানের কাছ থেকে রাশিয়ার ড্রোন আনার খবর প্রকাশ হওয়ার পরই দেশটিতে যাচ্ছেন তিনি।  এদিকে পুতিনের ইরানে সফর করাকে ‘ইন্টারেস্টিং’ বলে অভিহিত করেন জ্যাক সুলিভান। সূত্র: আল জাজিরা, ইয়াহু নিউজ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্রের সাহায্যে সৌদিতে হামলা ইয়েমেনের


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
শুক্রবার, ২৬ মার্চ, ২০২১, ০৭:৩০
ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্রের সাহায্যে সৌদিতে হামলা ইয়েমেনের

ফাইল ফটো

ইয়েমেনের সামরিক বাহিনী ১৮টি ড্রোন ও ৮টি ক্ষেপণাস্ত্রের সাহায্যে সৌদি আরবে হামলা চালিয়েছে। ইয়েমেনে সৌদি আরবের আগ্রাসন শুরুর বার্ষিকীতে পাল্টা এই আক্রমণ চালালো ইয়েমেনিরা। ২০১৫ সালের ২৬ মার্চ ইয়েমেনে বিমান হামলা শুরু করে সৌদি আরব ও তার মিত্র দেশগুলো।

শুক্রবার ইয়েমেনের সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইয়াহিয়া সারি বলেছেন, এবারের হামলায় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। এর মধ্যে জুলফিকার, বাদ র ও সায়ির মডেলের ক্ষেপণাস্ত্রও রয়েছে। ড্রোনগুলো ছিল 'সামাদ-৩' মডেলের। 
 
তিনি বলেন, ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্রগুলো দিয়ে রাস আল তানুরায় আরামকো কোম্পানির পাশাপাশি আরও কয়েকটি অবস্থানে হামলা চালানো হয়।

এছাড়া দাম্মামের কিং আব্দুল আজিজ বিমান ঘাঁটিতেও আঘাত হেনেছে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র। পরবর্তীতে আরও কঠোর ও ধ্বংসাত্মক হামলা চালাতে ইয়েয়েনিরা প্রস্তুত রয়েছে বলে তিনি জানান।

২০১৫ সালের ২৬ মার্চ থেকে শুরু হওয়া সৌদির আগ্রাসন আজও চলমান। এসব হামলার সহযোগিতা দিয়ে আসছে সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ কয়েকটি আঞ্চলিক দেশ, ইউরোপ ও আমেরিকা। ইয়েমেনিরা এই আগ্রাসনের জন্য মূলত আমেরিকাকেই দায়ী করে আসছে।
 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক