a দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বোমা উদ্ধার, ঘরছাড়া ১৩ হাজার মানুষ
ঢাকা সোমবার, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৪ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বোমা উদ্ধার, ঘরছাড়া ১৩ হাজার মানুষ


আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ০৮ আগষ্ট, ২০২৩, ১১:১৬
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বোমা উদ্ধার, ঘরছাড়া ১৩ হাজার মানুষ

ছবি সংগৃহীত

জার্মানির ডুসেলডর্ফে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ের একটি বোমা উদ্ধার করা হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি ওই বোমার ওজন প্রায় ৫০০ কিলোগ্রাম।

বোমাটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আমেরিকা নিক্ষেপ করেছিল। তবে সে সময় বোমাটি বিস্ফোরণ হয়নি। এতদিন পর সেটিকে উদ্ধার করা হলো। বোমাটি নিয়ে স্থানীয় মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। পুলিশ এবং দমকলকর্মীরা বোমাটি উদ্ধার করেছে।

দমকল বাহিনী বোমাটিকে নিষ্ক্রিয় করার চেষ্টা করছে। তবে তার আগে প্রায় ১৩ হাজার মানুষকে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। কোনও কারণে বোমাটি বিস্ফোরণ হলে স্থানীয় মানুষের যাতে কোনও ক্ষতি না হয়, তা নিশ্চিত করা হয়েছে বলে ডুসেলডর্ফের প্রশাসন জানিয়েছে।

স্থানীয় মানুষকে নিরাপদ জায়গায় সরানোর পাশাপাশি একাধিক রাস্তাও বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ। বন্ধ করা হয়েছে কয়েকটি ট্রামের রাস্তা। দূরপাল্লার কয়েকটি ট্রেনও বাতিল করা হয়েছে। সংবাদমাধ্যমকে পুলিশ জানিয়েছে, বোমাটি বিস্ফোরণ হলে এর ভয়াবহতা হবে ব্যাপক। তাই সবরকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

জার্মানিতে এর আগেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আমলের বোমা উদ্ধার করা হয়েছি। ২০২০ সালে ফ্রাঙ্কফুর্টে যুক্তরাজ্যের তৈরি একটি বোমা উদ্ধার হয়েছিল। সেখানেও প্রায় ১৩ হাজার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে বোমাটি নিষ্ক্রিয় করা হয়। সূত্র: ডয়েচে ভেলে, এএফপি,  দ্য লোকাল জার্মানি

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

ইসরায়েলি গুপ্তচর সারা বিশ্বেই ভিআইপিদের পকেটে!


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০২১, ১২:১৩
ইসরায়েলি গুপ্তচর সারা বিশ্বেই ভিআইপিদের পকেটে!

ফাইল ছবি

সম্প্রতি বিশ্বজুড়ে আলোচনার ঝড় তুলেছে ইসরায়েলি স্পাইওয়্যার ‘পেগাসাস’। এটি এমন একটি প্রযুক্তি যা বিশ্বজুড়ে ভিআইপিদের নিরাপত্তা ঝুঁকিতে ফেলে দিয়েছে।

সাধারনত: বিশ্বে সবচেয়ে বেশি নিরাপত্তা পান বিভিন্ন দেশের রাজা, প্রেসিডেন্ট এবং প্রধানমন্ত্রী। তাদের চেয়ে বেশি নিরাপত্তা আর কেউ পান না। বাড়ির চারদিকে কয়েক কিলোমিটার জুড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী, সঙ্গে প্রশিক্ষিত দেহরক্ষীসহ নানা নিরাপত্তা সরঞ্জাম ব্যবহার করা হয় সন্ত্রাসীদের হামলা এবং মনুষ্য গুপ্তচর ঠেকাতে। কিন্তু এসব যেন এখন অপ্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে! কারণ পকেটেই যদি গুপ্তচর নিয়ে ঘুরে বেড়াতে হয় তাহলে এসব নিরাপত্তা ব্যবস্থা দিয়ে কী হবে?

পকেটে গুপ্তচর ঢোকাতে একটা স্মার্ট ফোন, একটি মেসেজ এবং একটি ক্লিকই যথেষ্ট। নিজের ব্যক্তিগত অডিও, ভিডিও, ছবি সব পৌঁছে যাবে গুপ্তচর নেতাদের কাছে। গত সপ্তাহ থেকে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে এই ডিজিটাল গুপ্তচর নিয়ে আলোচনা চলছে। ইসরায়েলের তৈরি পেগাসাস নামের একটি সফটওয়্যার দিয়ে বিশ্বের অন্তত ৫০ হাজার ফোন নম্বর হ্যাক করা হয়েছে বলে একটি আন্তর্জাতিক কনসোর্টিয়ামের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে।
পকেটেই গুপ্তচর!

এই অনুসন্ধান নতুন একটি প্রশ্ন সামনে এনেছে। তা হলো ইসরায়েলের সরকারই এনএসও গ্রুপের সঙ্গে জড়িত। প্রতিষ্ঠাতা নিভ, সালেভ এবং ওমরির নাম অনুসারেই গ্রুপের নাম। লন্ডনের গার্ডিয়ান পত্রিকা কোম্পানির ভেতরের একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানিয়েছে, কোম্পানির নীতিমালা স্টেট সিক্রেট (রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা)। তবে কোম্পানিকে একটা নিয়ম মেনে চলতে হয় যাকে ‘গোল্ডেনরুল’ বলা হয়। তা হলো যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া এবং ইসরায়েলে এটা ব্যবহার করা যায় না। 

২০১১ সালে মেক্সিকো পেগাসাস স্পাইওয়্যার সর্বপ্রথম ক্রয় করে। এনএসও জানিয়েছে, ৪০টি দেশের ৬০টি সরকারি প্রতিষ্ঠান তাদের ক্রেতা। ইতিমধ্যে সফটওয়্যারটির অপব্যবহার হয়েছে কি না তা জানতে ইসরায়েল সরকার একটি তদন্ত কমিশনও গঠন করেছে। যদিও এনএসও সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

ব্রিটিশ দৈনিক দ্য গার্ডিয়ান জানায়, আইওএস বা অ্যান্ড্রয়েড চালিত ফোনের ওপর গোপনে নজরদারি চালানোর ক্ষমতা এই ম্যালওয়্যারটির রয়েছে। পেগাসাস যদি কোনওভাবে ফোনের মধ্যে ঢুকতে পারে, তাহলে মালিকের অজান্তে ফোনকে ২৪ ঘণ্টার এক নজরদারির যন্ত্রে পরিণত করার ক্ষমতা রাখে। ফোন থেকে মেসেজ বা ছবি পাঠালে কিংবা রিসিভ করলে পেগাসাস তা কপি করে গোপনে পাচার করে পাঠিয়ে দেয় নির্দিষ্ট জায়গায়। 

এই স্পাইওয়্যারটি অগোচরে ফোনের কথাবার্তা রেকর্ড করা এবং ফোনের ক্যামেরা ব্যবহার করে গোপনে মালিকের ভিডিও রেকর্ড করতে পারে। ফোন ব্যবহারকারী কোথায় আছেন, কোথায় গিয়েছিলেন অথবা কার সঙ্গে দেখা করেছেন পেগাসাস সেই সম্পর্কেও জানতে পারে। একটি টেক্সট ম্যাসেজ বা ই-মেইল পাঠানো হয় যাতে থাকে একটি লিংক। সেই লিংককে ক্লিক করলেই পেগাসাস ফোনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। এটা ২০১৬ সালের তথ্য। এখন তো এনএসও গ্রুপ সফটওয়্যারের ক্ষমতাকে বহু গুণ শক্তিশালী করেছে।

এতে খরচ কত?
২০১৬ সালে নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছিল, এনএসও গ্রুপ পেগাসাস সফটওয়্যারের মূল্য নিয়ে থাকে ৫ লাখ ডলার। আর মানুষের ফোন হ্যাক করতে আরও চার্জ নিয়ে থাকে। ওই সময় মোট সাড়ে ৬ লাখ ডলার নেওয়া হতো ১০টি আইফোন বা অ্যান্ড্রয়েড ফোন হ্যাক করতে। পাঁচটি ব্ল্যাকবেরি হ্যাক করতে নেওয়া হতো ৫ লাখ ডলার। অতিরিক্ত ১০০ ফোন টার্গেট করতে ৮ লাখ ডলার এবং ৫০ ফোন হ্যাক করতে ৫ লাখ ডলার দিতে হতো। এছাড়া বার্ষিক ব্যবস্থাপনা ফি হিসেবে এনএসও মোট মূল্যের ১৭ শতাংশ নিত। সৌদি আরবের সঙ্গেই এনএসও’র ৫৫ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি হয়েছিল।

টার্গেটে যারা:
ওয়াশিংটন পোস্ট, লন্ডনের দ্য গার্ডিয়ান, ফ্রান্সের ল্য মঁদ, সাংবাদিকদের সংগঠন ফরবিডেন স্টোরিস এবং অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালসহ বিশ্বের প্রথমসারির ১৭টি মিডিয়ার যৌথ অনুসন্ধানে পেগাসাস নিয়ে ভয়ংকর সব তথ্য বেরিয়ে এসেছে। একটি স্মার্ট ফোনের মাধ্যমে একজন মানুষের ব্যক্তি স্বাধীনতায় এত বড় হস্তক্ষেপ হয়তো আর কারও দ্বারা সম্ভব নয়। অনুসন্ধানী কর্মসূচির নাম ছিল ‘পেগাসাস প্রজেক্ট’। স্পাইওয়্যার সফটওয়্যার ঢোকানো হয়েছে কিনা তা জানতে অ্যামনেস্টি ৬৭টি ফোনের ফরেনসিক পরীক্ষা করেছে। এর মাধ্যমে ৩৭টি পজিটিভ এসেছে। তবে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এখনও স্পষ্ট নয়।

কয়েক মাস ধরে চালানো এই অনুসন্ধানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ব্যবহার করা ৫০ হাজারেরও বেশি মোবাইল ফোন নম্বর পরীক্ষা করা হয়েছে। যে ১৪ জন রাষ্ট্র এবং সরকার প্রধান পেগাসাসের টার্গেট হয়েছেন বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে তাদের মধ্যে আছে তিন জন ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট- ফ্রান্সের ইমানুয়েল ম্যাক্রঁ, দক্ষিণ আফ্রিকার সিরিল রামাফোসা এবং ইরাকের বারহাম সালিহ। ১০ জন প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে তিন জন এখনও ক্ষমতায়। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান, মিসরের মোস্তফা মাদব উলি এবং মরক্কোর সাদ-এদিন আলওথমানি। টার্গেট হয়েছেন মরক্কোর রাজা ষষ্ঠ মোহামেদ। 

৩৪টি দেশের ৬০০ সরকারি কর্মকর্তা এবং রাজনীতিকের ফোন নম্বর রয়েছে। এছাড়া আরব রাজ পরিবারের সদস্য, ৬৪ কোম্পানি কর্মকর্তা, ১৮৯ সাংবাদিক এবং ৮৫ মানবাধিকার কর্মীও রয়েছেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

উপযুক্ত ছেলেমেয়েদের অভিভাবকগণ ইউনাইটেড ম্যারেজ মিডিয়ায় যোগাযোগ করতে পারেন


আসলাম, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল, ২০২৫, ০৫:৫৭
উপযুক্ত ছেলেমেয়েদের অভিভাবকগণ ইউনাইটেড ম্যারেজ মিডিয়ায় যোগাযোগ করতে পারেন

ছবি সংগৃহীত

 


নিউজ ডেস্ক: বিভিন্ন জেলা, উপজেলা ও ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত শিক্ষিত, উচ্চ শিক্ষিত, অবিবাহিত, ডিভোর্সি, বিপত্নীক এবং বন্ধ্যা পাত্র-পাত্রীর তথ্য আমাদের প্রতিষ্ঠানে রয়েছে।

এছাড়াও বিসিএস ক্যাডার, সরকারী, বেসরকারী কোম্পানীতে চাকুরীরত প্রতিষ্ঠিত পাত্র/পাত্রীর বিশ্বস্ত সন্ধ্যানদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে অতি সুনামের সহিত কাজ করে যাচ্ছি। আগ্রহী ব্যক্তি ও অভিভাবকগণ ৩x৪ ইঞ্চি সাইজের রঙ্গীণ ছবি, ভোটার আইডি কার্ড-এর ফটোকপি ও বায়োডাটাসহ নিম্নের ঠিকানায় যোগাযোগ করুন।


(বি.দ্র. ইউনাইটড ম্যারেজ মিডিয়া 'হিডস' কর্তৃক পরিচালিত। হিডস/HEDS একটি মানবাধিকার ও পরিবেশ উন্নয়ন সংস্থা। তাই এই প্রতিষ্ঠানে যে কোন অসচ্ছল পরিবারের সদস্যদের বিনা পয়সায় যে কোন আইনি বিষয়ে সহযোগিতা প্রদান করা হয়।)

 

 

যোগাযোগ: ১৪ পুরানা পল্টন, মতিঝিল, ঢাকা: ১০০০
অথবা, ৫৬/১, বায়তুল ভীউ টাওয়ার, বায়তুল মোকারম উত্তর গেট, ঢাকা।
ফোন: (WhatsApp)০১৬১০-৮৭০৭৭৭, ০১৬৪৮-১৬৩১১০
Email: mstv7071@gmail.com

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক