a
বিকাশে চাকরির সুযোগ দিচ্ছে
সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে বিকাশ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি তাদের পিআর এবং মিডিয়া রিলেশনস বিভাগে লোকবল নিয়োগ দেবে। আগ্রহীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম- বিকাশ লিমিটেড
পদের নাম- সিনিয়র অফিসার
পদের সংখ্যা- নির্ধারিত না
কাজের ধরন- পূর্ণকালীন
কর্মস্থল- ঢাকা
আবেদন যোগ্যতা
১। যেকোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক পাস।
২। সংশ্লিষ্ট কাজে ২-৩ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
৩। বহুজাতিক সংস্থা, টেলিযোগাযোগ, বিজ্ঞাপন এজেন্সি, পাবলিক রিলেশন সংস্থায় কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
৪। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় সাবলীল হতে হবে।
৫। কম্পিউটার চালনায় দক্ষ হতে হবে।
৬। অফিস অ্যাপ্লিকেশন সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকতে হবে
আবেদন যেভাবে
আগ্রহীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন বিডি জবসের মাধ্যমে।
বেতন ও সুযোগ সুবিধা
১। বেতন আলোচনা সাপেক্ষে
২। কোম্পানির নীতিমালা অনুসারে অন্যান্য সুবিধা প্রদান করা হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ
১৭ মার্চ, ২০২১ পর্যন্ত
ফাইল ছবি
নারায়ণগঞ্জের রয়েল রিসোর্টের ঘটনার পরদিন সোনারগাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলামকে প্রত্যাহার করে জেলা পুলিশ লাইন্সে নেয়া হয়। এবার চাকরিই হারালেন। তাকে বাধ্যতামূলকভাবে অবসরে পাঠানো হয়েছে।
১৯ এপ্রিল বিকেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। প্রজ্ঞাপনে কারণ হিসেবে বলা হয়, রফিকুল ইসলামের চাকরির মেয়াদ ২৫ বছর পূর্ণ হওয়ায় ‘জনস্বার্থে’ তাকে অবসর দেওয়া হল। তবে অবসরজনিত সুযোগ-সুবিধা তিনি পাবেন বলে জানানো হয়।
উল্লেখ্য, সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হক তার কথিত দ্বিতীয় স্ত্রী নিয়ে যাওয়ার পর স্থানীয় একদল লোক তাকে আটকিয়ে রাখে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) সেখানে গিয়েছিলেন।
এরপর হেফাজতের নেতাকর্মী ও মাদ্রাসার কয়েকশ ছাত্র রয়েল রিসোর্টে হামলা করে এবং মামুনুল হককে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। সেদিন মামুনুলের পক্ষে হেফাজতের নেতারা থানায় অভিযোগ করলে সে অভিযোগ ওসি রফিক গ্রহণ করেছিলেন।
ফাইল ছবি
গতকাল রাজধানীর গুলশান-২ এ অভিযান চালিয়ে তারকা দম্পতি ওমর সানি ও মৌসুমীর ছেলে ফারদিন এহসান স্বাধীনের মন্টানা লাউঞ্জ নামে একটি সিসা বার থেকে গতকাল ১৮ মে ১১ জনকে আটক করেছে গুলশান থানা পুলিশ। অভিযানে সিসা ও সিসা সেবনের বিভিন্ন জিনিসপত্র জব্দ করা হয়। মন্টানা লাউঞ্জ নামে সিসা বারের মালিক তারকা দম্পতি ওমর সানি ও মৌসুমীর ছেলে ফারদিন এহসান স্বাধীন।
মঙ্গলবার দিবাগত রাতে এক অনলাইন গণমাধ্যমের কাছে স্বয়ং এ তথ্য স্বীকার করেন ওমর সানি।
তিনি জানান, মন্টানা লাউঞ্জ আসলে একটি খাবারের রেস্তোরাঁ। এর মালিক আমার ছেলে এবং তার দুই বন্ধু। খাবারের পাশাপাশি এখানে সিসা সেবনের ব্যবস্থা ছিল। এখানে কোনো বেআইনি বা অবৈধ কিছু ঘটছিল না। আমরা দেশের আইন অনুযায়ী চলেছি।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে সিসা সেবন নিষিদ্ধ জানিয়ে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন গুলশান থানা ওসি আবুল হাসান। উক্ত ঘটনায় থানায় একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশের আইনে সিসা সেবন নিষিদ্ধ তাই রেস্তোরাঁয় সিসা সেবনের ব্যবস্থা কেন ছিল? এ ব্যাপারে প্রশ্ন করলে বাংলা সিনেমার এক সময়ের জনপ্রিয় অভিনেতা ওমর সানি পাল্টা প্রশ্ন ছুড়েন, সিগারেট অবৈধ না হলে সিসা কেন অবৈধ?
তিনি যুক্তি হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, গুলশান বনানীতে প্রায় ৪০টির মতো সিসা লাউঞ্জ আছে। যদি সরকার ঐগুলোসহ আমার ছেলেরটা বন্ধ করে দেয় তাহলে আমাদের আপত্তি নেই। আমাদের রেস্তোরাঁয় শুধু খাবারের ব্যবস্থাই থাকবে।