a
আইনজীবি মোঃ হেলাল উদ্দিন এডভোকেট
বাংলাদেশ বার কাউন্সিল নির্বাচনে’ ২১-এ সাধারণ আসনে সদস্য পদপ্রার্থী হিসেবে মো: হেলাল উদ্দিন এডভোকেট সকলের দোয়া, আশীর্বাদ ও ভোট প্রার্থনা করেছেন।
গণমাধ্যমের সহিত এক সাক্ষাতে জানতে চাওয়া হয় আপনি দীর্ঘ রাজনীতির পাশাপাশি সফল আইন পেশা থাকাবস্থায় আবার কেন বার কাউন্সিল নির্বাচনে সদস্য প্রার্থী হয়েছেন? উত্তরে জনাব হেলালউদ্দীন বলেন, দীর্ঘদিন রাজনীতির সহিত যুক্ত থাকায় দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে পরিচিত ও অনগ্রসর লোকজন আমার নিকট বিভিন্ন মামলাসংক্রান্ত ও অন্যান্য সমস্যা নিয়ে আসে। আমি আমার সীমিত পরিসরে তাদের সমস্যাগুলো অনেকক্ষেত্রে বিনা পয়সার সমাধান করার চেষ্টা করে থাকি।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলে নির্বাচিত সদস্য হলে আইনজীবিদের সুরক্ষা, আইন অঙ্গণে দুর্ণীতি নির্মুল, বেঞ্চ বারের সম্পর্ক উন্নয়ন, আইন পেশায় নবাগতদের সমস্যা ও বিচার বিভাগের পূর্ণ স্বাধীনতা ইত্যাদি বিষয়ে কাজ করে যাব ইনশাল্লাহ্।
ফাইল ছবি । প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার মামলায় ১০ জঙ্গির মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে রায় প্রকাশ করেছে হাইকোর্ট।
রায় প্রদানকারী বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. বদরুজ্জামানের স্বাক্ষরের পর আজ সোমবার (৯ আগস্ট) ৮৬ পৃষ্ঠার এ রায় প্রকাশ করা হয়।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ড. মো. বশির উল্লাহ রায় প্রকাশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে চলতি বছরের ১৭ ফেব্রুয়ারি শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার মামলায় ১০ জঙ্গির মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে রায় দেয় হাইকোর্ট।
২০১৭ সালের ২০ আগস্ট গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার মামলায় ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মমতাজ বেগম ১০ জঙ্গির সর্বোচ্চ শাস্তি দেন। আদালত গুলি করে প্রত্যেকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আদেশ দেন। এছাড়াও চার আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড প্রদানের আদেশ দেন।
উল্লেখ্য, ২০০০ সালের ২০ জুলাই গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশস্থলের পাশে তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পুঁতে রাখা হয়। শেখ লুৎফর রহমান মহাবিদ্যালয়ের উত্তর পাশের একটি চায়ের দোকানের পেছনে এ বোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়েছিল বলে তদন্তে উঠে আসে। এ ঘটনায় তৎকালীন কোটালীপাড়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নূর হোসেন মামলা করেন।
ফাইল ছবি
মার্কিন প্রতিরক্ষা সদরদপ্তর পেন্টাগনের মুখপাত্র জন কিরবি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সেনারা ইউক্রেনে রাশিয়ার সেনাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামবেন না। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন নিজেও এধরণের ইঙ্গিত দিয়েছেন বলে জানান কিরবি। একটি মার্কিন টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। খবর দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের।
জন কিরবি বলেন, ইউক্রেনে যে কোনো দিন রাশিয়া আক্রমণ করতে পারে— এমন আশঙ্কা থেকে সেখানে অবস্থানরত সেনাদের সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে যে কোনো সময়ে আক্রমণ করার মতো রাশিয়ার সামরিক সক্ষমতা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জন কিরবি।
ইউক্রেনের সঙ্গে রাশিয়ার চলমান উত্তেজনার মধ্যে আমেরিকা ইউরোপে আরও তিন হাজার সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফলে ন্যাটো সামরিক জোটভুক্ত দেশ পোলান্ডে পাঁচ হাজার সেনার সমাবেশ ঘটাতে যাচ্ছে আমেরিকা।
আগেই ইউরোপজুড়ে ৮০ হাজার সেনা মোতায়েন রয়েছে। অন্যদিকে কৃষ্ণসাগরে ৩০টির বেশি যুদ্ধজাহাজের তৎপরতাকে রাশিয়া প্রশিক্ষণ মহড়া বলে জানায়। কিন্তু জন কিরবি বলছেন, এ মহড়া ইউক্রেনের সার্বভৌমত্বের ওপর হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে।
মর্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের সতর্কবার্তা জারির পর ইউক্রেনে অবস্থানরত আমেরিকার নাগরিকদের জন্য পোল্যান্ড তাদের সীমান্ত খুলে দিয়েছে। সেই সঙ্গে ফ্লোরিডা ন্যাশনাল গার্ডের ১৬০ সদস্যকেও সরিয়ে নিয়েছে আমেরিকা। এসব গার্ড ইউক্রেনের সেনা সদস্যদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছিল।