a
ফাইল ছবি
নিরাপত্তার স্বার্থে রাত ৮টার মধ্যে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনে থাকা আইনজীবীদের সবার কক্ষ (চেম্বার) বন্ধ করতে বলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক অ্যাডভোকেট শাহ মঞ্জুরুল হক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনের সার্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে প্রতিদিন রাত ৮টা পর্যন্ত চেম্বার (আইনজীবীর কক্ষ) খোলা রাখা যাবে।’
এ কারণে আইনজীবীদের প্রতিদিন নিজ দায়িত্বে রাত ৮টার মধ্যে চেম্বার বন্ধ করে সমিতি ভবন ত্যাগ করার জন্য বিজ্ঞপ্তিতে বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়েছে। সূত্র: যুগান্তর
ফাইল ছবি
তথ্য সচিব মো. মকবুল হোসেনকে মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো নিয়ে আলোচনার মধ্যেই এবার পুলিশ সুপার (এসপি) পদমর্যাদার তিন কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর দিল সরকার।
গতকাল মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে পৃথক তিনটি প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
এই তিন পুলিশ কর্মকর্তা হলেন—পুলিশ সদর দপ্তরের পুলিশ সুপার (টিআর) মুহাম্মদ শহীদুল্ল্যাহ চৌধুরী, পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) পুলিশ সুপার মো. দেলোয়ার হোসেন মিঞা এবং মীর্জা আবদুল্লাহেল বাকী। তাদের মধ্যে ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে মুহাম্মদ শহীদুল্ল্যাহ চৌধুরী পিপিএম এবং মীর্জা আবদুল্লাহেল বাকী পিপিএম (সেবা) পদকপ্রাপ্ত।
জানা গেছে, বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া এই তিন পুলিশ কর্মকর্তার মধ্যে মুহাম্মদ শহীদুল্ল্যাহ চৌধুরী ও দেলোয়ার হোসেন মিঞা বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের ১২তম ব্যাচের। বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের ১৫তম ব্যাচের কর্মকর্তা মীর্জা আবদুল্লাহেল বাকী।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরি ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নম্বর আইন) এর ৪৫ ধারার বিধান অনুযায়ী জনস্বার্থে তাদেরকে সরকারি চাকরি থেকে অবসর প্রদান করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ কার্যকর হবে। তবে এই তিন কর্মকর্তা বিধি মোতাবেক অবসরজনিত সব সুযোগ-সুবিধা পাবেন কি না প্রজ্ঞাপনে সে বিষয়ে কিছু বলা হয়নি। এর আগে গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি শেখ ওমর ফারুককে বাধ্যতামূলক অবসর দিয়েছিল সরকার। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে রাঙামাটি জেলার আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আহসান হাবীব মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে তিনি মারা যান।
রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালের চিকিৎসক পুলিশ সুপার ডা. মনোয়ার হাসানাত খান বলেন, ‘করোনায় আক্রান্ত হয়ে রাঙামাটি জেলার আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আহসান হাবীব রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। করোনার ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট দ্বারা আক্রান্ত হয়ে গত ৫ জুলাই থেকে লাইফ সাপোর্টে ছিলেন তিনি। এছাড়া তার অ্যাজমার সমস্যাও ছিল।’
এপিবিএনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আহসান হাবীব ও তার স্ত্রী করোনায় আক্রান্ত হয়ে একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পর ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ১০১ জন পুলিশ সদস্য মারা গেছেন। আক্রান্ত হয়েছেন ২৩ হাজারেরও বেশি সদস্য।