a গুচ্ছ পরীক্ষায় প্রক্সিকান্ডে ঢাবি শিক্ষার্থী আকতারুলের রিমান্ড নামঞ্জুর
ঢাকা রবিবার, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

গুচ্ছ পরীক্ষায় প্রক্সিকান্ডে ঢাবি শিক্ষার্থী আকতারুলের রিমান্ড নামঞ্জুর


সিয়াম, জবি প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ১৬ আগষ্ট, ২০২২, ০৭:০৭
গুচ্ছ পরীক্ষায় প্রক্সিকান্ডে ঢাবি শিক্ষার্থী আকতারুলের রিমান্ড নামঞ্জুর

ছবি:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

গুচ্ছভুক্ত ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের (মানবিক শাখা) ভর্তি পরীক্ষায় প্রক্সি দেয়ার মামলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মো. আকতারুল ইসলামের বিরুদ্ধে রিমান্ড আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) আসামিকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর তাকে সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক নাহিদুল ইসলাম। এসময় বিচারক ঘটনা সম্পর্কে জানতে চাইলে আসামি আকতারুল বলেন, 'আমি ছোট ভাইকে পরীক্ষা দিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়ে এসেছিলাম। নির্ধারিত সময়ের চেয়ে আসতে দেরি হওয়ায় ছোট ভাইকে ঢুকাতে গেলে গেট থেকে ধরে নিয়ে যায় প্রক্টর অফিস। তারপর তারা মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দেয়।'

পরে বিচারক এজাহার পড়ে আসামিকে বলেন, 'আপনি মিথ্যা বলছেন কেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ডীন মামলাটি করেছেন। পরীক্ষা দেয়ার পর আপনাকে সন্দেহভাজন হিসেবে ধরে নেয়া হয় বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।' এসময় মিথ্যা বলার বিষয়টি স্বীকার করেন আসামির আইনজীবী ঢাকা বারের সাধারণ সম্পাদক ফিরোজুর রহমান মন্টু। তবে এ ঘটনার সঙ্গে আর কেউ জড়িত নেই, তাই রিমান্ড নেয়ার প্রয়োজন নেই বলেন এই আইনজীবী। পরে শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মামুনুর রশিদ রিমান্ড আবেদন নামঞ্জুর করে আসামিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
 
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নাহিদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আসামি বড় চক্রের সদস্য। তাকে রিমান্ডে নিলে বাকি আসামিদের ধরা সহজ হতো। তবে আমাদের তদন্ত চলবে। প্রয়োজনে আবার রিমান্ড আবেদন করা হবে বলেন তিনি।

গত ১৩ আগস্ট জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদদীন বাদী হয়ে আসামি আকতারুলসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। এ মামলার বাকি আসামিরা হলেন- মূলহোতা মো. রাব্বি ও মূল শিক্ষার্থী সিজান মাহফুজ।

মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ১৩ আগস্ট জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছভুক্ত বি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষায় অংশ নেয়া ছাত্র-ছাত্রীদের প্রবেশপত্রসহ অন্যান্য কাগজপত্র যাচাই করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর মো. মহিউদ্দিনের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়। এ কমিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ভবনের একটি কক্ষের পরীক্ষায় অংশ নেয়া পরিক্ষার্থীদের প্রবেশপত্রসহ অন্যান্য কাগজপত্র যাচাই করছিলেন।

এসময় আকতারুল ইসলাম নামে এক পরীক্ষার্থীর প্রবেশপত্র ও সংযুক্ত ছবির সঙ্গে তার চেহারার মিল না থাকার বিষয়টি পরিলক্ষিত হয়। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে আটক শিক্ষার্থী জানায়, পলাতক আসামি সিজান মাহফুজ ও মূলহোতা রাব্বির পরামর্শ, প্ররোচনায় ও সহযোগীতায় এক লাখ ৪০ হাজার টাকার চুক্তিতে পরীক্ষায় অংশ নেয় বলে তিনি স্বীকার করেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড.মোঃ ইমদাদুল হক বলেন, আমরা আজকে অবগত হলাম রিমান্ড না মঞ্জুর হয়েছে আবার এটাকে ডিফেন্ড করবে যাতে রিমান্ডে নেয়া ও এই চক্রকে ধরার জন্য কাজ চলছে, যদি পুলিশ প্রশাসন ব্যর্থ হয় তাহলে মামলা সিআইডির হাতে হস্তান্তর করা হবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ইরফান সেলিমের জামিন স্থগিত


নিউজ ডেস্ক:
রবিবার, ২৮ মার্চ, ২০২১, ০২:০৩
ইরফান সেলিমের জামিন স্থগিত

ফাইল ছবি

নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় সংসদ সদস্য হাজী মোহাম্মদ সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিমকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন চার সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত। 

আজ রবিবার এ আদেশ দেন আপিল বিভাগের অবকাশকালীন চেম্বার বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। এদিন আদালতে ইরফান সেলিমের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সাঈদ আহমেদ রাজা, রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ।

এর আগে নিম্ন আদালতে বিফল হয়ে হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন ইরফান সেলিম। এরপর গত ২৭ জানুয়ারি এ মামলায় রুল জারি করেন হাইকোর্ট। এরপর ১৮ মার্চ ইরফান সেলিমকে জামিন দেন হাইকোর্ট। এই জামিনের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।

গত বছরের ২৬ অক্টোবর ভুক্তভোগী নৌবাহিনীর কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট ওয়াসিম বাদী হয়ে ধানমন্ডি থানায় ওই মামলা করেন। 

মামলায় ইরফান সেলিম (৩৭), তার বডিগার্ড মোহাম্মদ জাহিদ (৩৫), হাজী সেলিমের মদিনা গ্রুপের প্রটোকল অফিসার এবি সিদ্দিক দিপু (৪৫), গাড়িচালক মিজানুর রহমানসহ (৩০) অজ্ঞাতপরিচয়ের দুই তিনজনকে আসামি করা হয়।

মামলার পর ইরফান সেলিমকে তার বাসা থেকে আটক করেছিলেন র‌্যাব।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

বাংলাদেশ বার কাউন্সিল নির্বাচনে সদস্য প্রার্থী হিসেবে দোয়া-প্রার্থী


নিজস্ব প্রতিবেদন:
বৃহস্পতিবার, ০১ এপ্রিল, ২০২১, ১১:১২
বাংলাদেশ বার কাউন্সিল নির্বাচনে সদস্য প্রার্থী হিসেবে দোয়া-প্রার্থী

আইনজীবি মোঃ হেলাল উদ্দিন এডভোকেট

বাংলাদেশ বার কাউন্সিল নির্বাচনে’ ২১-এ সাধারণ আসনে সদস্য পদপ্রার্থী হিসেবে মো: হেলাল উদ্দিন এডভোকেট সকলের দোয়া, আশীর্বাদ ও ভোট প্রার্থনা করেছেন।

গণমাধ্যমের সহিত এক সাক্ষাতে জানতে চাওয়া হয় আপনি দীর্ঘ রাজনীতির পাশাপাশি সফল আইন পেশা থাকাবস্থায় আবার কেন বার কাউন্সিল নির্বাচনে সদস্য প্রার্থী হয়েছেন? উত্তরে জনাব হেলালউদ্দীন বলেন, দীর্ঘদিন রাজনীতির সহিত যুক্ত থাকায় দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে পরিচিত ও অনগ্রসর লোকজন আমার নিকট বিভিন্ন মামলাসংক্রান্ত ও অন্যান্য সমস্যা নিয়ে  আসে। আমি আমার সীমিত পরিসরে তাদের সমস্যাগুলো অনেকক্ষেত্রে বিনা পয়সার সমাধান করার চেষ্টা করে থাকি।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলে নির্বাচিত সদস্য হলে আইনজীবিদের সুরক্ষা, আইন অঙ্গণে দুর্ণীতি নির্মুল, বেঞ্চ বারের সম্পর্ক উন্নয়ন, আইন পেশায় নবাগতদের সমস্যা ও বিচার বিভাগের পূর্ণ স্বাধীনতা ইত্যাদি বিষয়ে কাজ করে যাব ইনশাল্লাহ্।

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

সর্বশেষ - আইন