a
ফাইল ছবি
বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মো. নিজামুল হক। আজ সোমবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করে যে, তিন বছরের জন্য এ পদে নিয়োগ পেয়েছেন তিনি।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, 'দ্য প্রেস কাউন্সিল অ্যাক্ট, ১৯৭৪' এর সেকশন ৪(২) এবং সেকশন ৫(১) অনুযায়ী অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মো. নিজামুল হককে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী ৩ বছর মেয়াদে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিসের চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ দেওয়া হলো।
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকা: দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের নিয়ে বাংলাদেশ কঠিন সময় পার করছেন। উপদেষ্টারা সম্মানিত ব্যক্তি কিন্তু দেশের স্বার্থে সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হচ্ছেন। উপদেষ্টাদের উচিত দেশে যারা অভিজ্ঞ মানুষ আছেন এবং দেশ বরেণ্য রাজনীতিবিদ আছেন তাদের সাথে পরামর্শ করা।
এরই প্রেক্ষিতে আজ ০৮/০২/২০২৫ ইং তারিখে সকাল ১০.০০ টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সার্বভৌমত্ব আন্দোলন কর্তৃক ‘অন্তবর্তীকালীন সরকারের ৬ মাসের আমলনামা এবং নতুন রাজনৈতিক দর্শনের আত্মপ্রকাশ’ নামক সমাবেশ আয়োজন করেন। উক্ত সমাবেশের সভাপতিত্ব করেন ফরিদ আহমেদ, প্রতিষ্ঠাতা সার্বভৌমত্ব আন্দোলন, তিনি নতুন রাজনৈতিক দর্শনের আত্মপ্রকাশ করেন এবং উপদেষ্টা ও জাতীয় নেতাদের বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করেন। ডা, ইউনুস বাদে বাকি উপদেষ্টাদের বাতিল করার সময়কাল এবং দফা ঘোষণা করেন। সমাবেশের সমাপনী ঘোষনা দেন জনাব সাকিব আলী, উপদেষ্টা, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন এবং সাবেক কূটনৈতিক। তিনি সরকারকে বৈশিষ্ট্য এবং চরিত্র নির্ভর দায়িত্বশীর ব্যক্তিদের নিয়ে বাংলাদেশের কঠিন সময় পাড় করার কথা বলেন।
সার্বভৌমত্ব আন্দোলন এর অন্যতম উপদেষ্টা, ফজলুস সাত্তার বর্তমান সময়ে রাজনীতি এবং ভূ-রাজনীতি নিয়ে আলাপ করেন। রাজনীতির সমাবেশে ফুয়াদ সাকী, কেন্দ্রীয় সংগঠক, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন, সমসাময়িক সময়ের আহত এবং সাধারণ মানুষের কঠিন বাস্তবতা তুলে ধরেন।
অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সংগঠক শামীম রেজা উপদেষ্টাদের নানা ব্যর্থতা এবং অক্ষমতা তুলে ধরেন। সমাবেশে আরো কথা বলেন, খান শোয়েব আমান (মানবাধিকার কর্মী) তাসনুভা মাহা (সংগঠক, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন), সজিব আহমেদ ( সংগঠক, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন), স্মৃতি আহমেদ ( সংগঠক, ঢাকা মহানগর, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন), কাজী টিটো (সংগঠক, ঢাকা মহানগর, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন), মাশকুর শাহরিয়া (সংগঠক, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন), তানজিনা ফেরদৌস (সংগঠক, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন), পারভীন সুলতানা (সংগঠক, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন), আল মুজাহিদ লিটু (ছাত্র সংগঠক, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন), রায়হান আহমেদ (ছাত্র সংগঠক, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন)।
এছাড়া রাষ্ট্রযন্ত্রের বৈষম্য এবং অনিয়মের শিকার প্রতিনিধি হিসাবে আলোচনায় অংশ রাখেন অনেকেই। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-
ক) জুলাই অভ্যুত্থান আহদের প্রতিনিধি
খ) হরিজন প্রতিনিধি
গ) স্বাস্থ্য বিষয়ক অনিময় বিষয়ক প্রতিনিধি( ডাক্তার)
ঘ) অভিভাবকদের প্রতিনিধি
ঙ) বিডিআর সৈনিকদের প্রতিনিধি
চ) সারাদেশে বিদ্যুত বা শক্তি বিষয়ক প্রতিনিধি।
ছ) হাসিনার বিরুদ্ধে স্থানীয় সরকারের বিজয়ী নেতাদের প্রতিনিধি।
জ) জাতীয় সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিনিধি এবং ঢাকার সার্বভৌমত্ব আন্দোলনের স্থানীয় নেতা কর্মীগণ।
ফাইল ছবি
আফগানিস্তানে তালেবান ক্ষমতা দখলের পর শঙ্কায় পড়ে যায় সে দেশের ক্রিকেট তবে সব শঙ্কা উড়িয়ে নতুন করে সব শুরু করতে যাচ্ছে আফগানিস্তান। কিছু জটিলতা শেষে অবশেষে বাংলাদেশ-আফগানিস্তানের মধ্যকার সিরিজ আলোর মুখ দেখছে। শুরু হতে যাচ্ছে অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সদস্যদের আন্তর্জাতিক ম্যাচ। সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে ১৯ সদস্যের আফগানিস্তান দল।
যুব টাইগারদের বিপক্ষে পাঁচটি ওয়ানডে এবং একটি চারদিনের ম্যাচে মাঠে নামবে আফগানিস্তান । নিজ দেশের সীমান্ত বন্ধ থাকার কারণে পাকিস্তান হয়ে বাংলাদেশে আসবে আফগান যুবারা। গতকাল ২ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার তারা পেশোয়ারে পৌছেছে; পাক-আফগান সীমান্ত তোর্খামে পাকিস্তানি নিরাপত্তাকর্মীরা উষ্ণ অভ্যর্থনা জানিয়েছেন খেলোয়াড়দের।
আফগানিস্তান দলের কোচ রাইস আহমেদজাই জানিয়েছেন পেশোয়ারে রাত্রি যাপনের পর শুক্রবার সকালে ইসলামাবাদের উদ্দেশ্যে রওনা হবে দল। বিকেলে করাচি হয়ে ফ্লাইটে করে কাতারে পৌছে বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে পাড়ি জমাবে তারা। আফগানিস্তানের কোচ জানান “আফগানিস্তানের দলকে তোর্খাম সীমান্তে পাকিস্তানি নিরাপত্তা কর্মকর্তারা যেভাবে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানিয়েছেন, তাতে আমি খুশি।
বাংলাদেশ যুবাদের সাথে ভালো খেলে সিরিজ জিতে দেশে ফেরার জন্য মুখিয়ে আছে দল” ১৯ সদস্যের আফগানিস্তান দলের সাথে আছে সাতজন কর্মকর্তা; টিম ম্যানেজার, প্রশিক্ষক, ডাক্তার, প্রধান কোচ, বোলিং, ব্যাটিং এবং ফিল্ডিং কোচ। দলটির অধিনায়কত্ব কে করবেন তা এখনো চুড়ান্ত হয়নি।