a জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
ঢাকা মঙ্গলবার, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা


সিয়াম, জবি প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শুক্রবার, ০১ জুলাই, ২০২২, ০৩:৩৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

ফাইল ছবি

প্রায় দীর্ঘ ছয় বছর পর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট  আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

কমিটিতে ২০০৪-০৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সভাপতি হিসেবে মোঃ আসাদুজ্জামান আসলাম ও সাধারণ সম্পাদক  সুজন মোল্লা নিযুক্ত হয়েছেন। এছাড়া সি: সহসভাপতি মোঃ ইব্রাহিম কবির মিঠু,  সি: যুগ্ম সম্পাদক মেহেদী হাসান হিমেল ও সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে সামছুল আরেফিনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ ও সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে আগামী এক বছরের জন্য পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট এই কমিটি গঠন করা হয় এবং ১৫ দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি কেন্দ্রে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সভাপতি পদপ্রার্থী সামছুল আরেফিনকে সাংগঠনিক সম্পাদক পদ দেওয়া হয়। তবে তিনি মুঠোফোনে জানিয়েছেন, দল যা ভালো মনে করেছে আমি সেটি মেনে নিয়েছি। দলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

শিবির সম্পৃক্ততায় আটক জবির ১১ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার


জগন্নাথ প্রতিনিধি
সোমবার, ০৪ এপ্রিল, ২০২২, ০৭:০৪
শিবির সম্পৃক্ততায় আটক জবির ১১ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার 

ফাইল ছবি

দেশের সার্বভৌমত্ব ক্ষতিগ্রস্থ করাসহ আইন শৃঙ্খলার অবনতি ঘটানোর অভিযীগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন শিক্ষাবর্ষের ১১ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত ৩০ মার্চ ২০২২ তারিখে রেজিস্ট্রার দপ্তর, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিস আদেশ এ তথ্য জানানো হয়।

অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, শিক্ষার্থীগণ দেশের সার্বভৌমত্ব ক্ষতিগ্রস্থ করাসহ দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করা, আইন শৃঙ্খলার অবনতি ঘটানো ও বিভিন্ন স্থানে সরকার বিরোধী স্লোগান দিয়ে জনগণের মধ্যে ভীতি সঞ্চার করা, এবং ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন ধরনের অন্তর্ঘাতমূলক কাজের মাধ্যমে দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করায় তাদেরকে পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িক বহিস্কার করা হলো ।

১১ জন শিক্ষার্থীরা হলেন- রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষের ইব্রাহীম আলী। ইতিহাস বিভাগের ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষের ইসরাফিল হোসেন। সংগীত বিভাগের ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষের আল মামুন রিপন ।

লোকপ্রশাসন বিভাগের ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষের মো : মেহেদী হাসান। হিসাববিজ্ঞান বিভাগের ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের মো : রওসন উল ফেরদৌস। রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষের মো : মেহেদী হাসান। বাংলা বিভাগের ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের শ্রাবণ ইসলাম রাহাত ।ব্যবস্থাপনা বিভাগের ২০১৭-২০১৮শিক্ষাবর্ষের মো: ফাহাদ হোসেন। রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষের মো : ওবায়দুল ইসলাম। হিসাববিজ্ঞান বিভাগের ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের মো : শাহিন ইসলাম । প্রাণিবিদ্যা বিভাগের ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের আব্দুর রহমান অলি।

এর আগে, গত ২৪ মার্চ মধ্যরাতে রাজধানীর গেন্ডারিয়া থানার ধুপখোলা এলাকার একটি মেস থেকে অভিযান চালিয়ে শিবির সন্দেহে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার করেন কোতোয়ালি থানা পুলিশ।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলের সেই শিক্ষকের সন্ধান মিলেছে


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
সোমবার, ০৭ ফেরুয়ারী, ২০২২, ১২:৪৪
মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলের সেই শিক্ষকের সন্ধান মিলেছে

ফাইল ছবি

রাজধানীর মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মো. হারুনুর রশীদের সন্ধান মিলেছে। শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর সায়েদাবাদে নিখোঁজের ছয় দিন পর তার খোঁজ পায় পুলিশ।

পুলিশ বলছে, নিখোঁজ নয়, মানসিকভাবে অবসাদগ্রস্ত হয়ে তিনি আত্মগোপনে ছিলেন। হারুন রাজধানীর সবুজবাগ থানার মাদারটেক শাপলা কানন আবাসিক এলাকায় স্ত্রী ও তিন সন্তানকে নিয়ে থাকেন।

এর আগে ৩১ জানুয়ারি সবুজবাগের মাদারটেক এলাকার বাসা থেকে বের হয়ে আর ফেরেননি শিক্ষক হারুন। তাকে না পাওয়ায় পরদিন ১ ফেব্রুয়ারি সবুজবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি)  করে তার পরিবার। পরে ওই এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে পুলিশ দেখতে পায়, হারুন ঘটনার দিন একটি ব্যাগ নিয়ে বাসা থেকে বের হয়ে যান। ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের সবুজবাগ জোনের এসি মনতোষ বিশ্বাস বলেন, শনিবার সন্ধ্যায় শিক্ষক হারুনকে সায়েদাবাদ থেকে উদ্ধার করা হয়। তিনি আত্মগোপনে ছিলেন। তাকে উদ্ধারের পর কাউন্সিলিং করে তাকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

শিক্ষক হারুনের পরিবার ও স্বজনরা জানিয়েছেন, তিনি মানুষ হিসেবে খুব ভালো এবং ধার্মিক। তিনি তিন সন্তানের জনক। এর মধ্যে এক ছেলে চিকিৎসক, অন্য ছেলে বুয়েটের শিক্ষার্থী। ছোট মেয়ে নবম শ্রেণির ছাত্রী। তিনি বলেন, শিক্ষক হারুনের পরিবারের সদস্যরা সবাই ব্যস্ত থাকেন। আবার করোনার কারণে দীর্ঘদিন ধরে কলেজ বন্ধ। ফলে তিনি হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। একপর্যায়ে তিনি পরিবার ও পেশাগত জীবন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। ব্যক্তিজীবনে তিনি মোবাইল ফোনও ব্যবহার করতেন না। হারুন পুলিশকে জানিয়েছেন, স্কুলে যাওয়ার জন্য সকালে বের হয়ে মনে হলো কোনদিকে যাব? এরপর সায়েদাবাদে গিয়ে সন্ধ্যা হয়ে গেলে একটি হোটেলে উঠে পড়ি। ৩১ জানুয়ারি থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত হারুন কোথায় ছিলেন জানতে চাইলে পুলিশ কর্মকর্তা মনতোষ বলেন, আত্মগোপনে থাকা কয়েক দিন তিনি হোটেলেই ছিলেন। তার পরিবার কিংবা অন্য কোনো আত্মীয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেননি। মোবাইল ব্যবহার না করার কারণে তাকে খুঁজে পেতে কিছুটা সময় লেগেছে।

এসি মনতোষ বলেন, আত্মগোপনে থাকা শিক্ষকের পকেটে তার অফিসের একটি ই-মেইল ও ই-মেইলের পাসওয়ার্ড এবং বাসার মোবাইল নম্বর ছিল। শনিবার সারাদিন ওই শিক্ষক একজন পান দোকানদারের সঙ্গে বসেছিলেন। এরপর দোকানদার তার সঙ্গে কথা বলে জানতে পারেন তিনি বাসা থেকে চলে এসেছেন। পান দোকানদারই পুলিশকে শিক্ষকের তথ্য দেয় এবং তাকে উদ্ধার করা হয়।

জানা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর শেষ করেন মো. হারুনুর রশীদ। এরপর ১৯৯০ সাল থেকে মতিঝিল আইডিয়ালে শিক্ষকতা করেন। তিনি মাধ্যমিক পর্যায়ের ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বিষয়ে ক্লাস নেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - আমার ক্যাম্পাস