a শিবির সম্পৃক্ততায় আটক জবির ১১ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
ঢাকা শনিবার, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২২ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

শিবির সম্পৃক্ততায় আটক জবির ১১ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার


জগন্নাথ প্রতিনিধি
সোমবার, ০৪ এপ্রিল, ২০২২, ০৭:০৪
শিবির সম্পৃক্ততায় আটক জবির ১১ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার 

ফাইল ছবি

দেশের সার্বভৌমত্ব ক্ষতিগ্রস্থ করাসহ আইন শৃঙ্খলার অবনতি ঘটানোর অভিযীগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন শিক্ষাবর্ষের ১১ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত ৩০ মার্চ ২০২২ তারিখে রেজিস্ট্রার দপ্তর, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিস আদেশ এ তথ্য জানানো হয়।

অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, শিক্ষার্থীগণ দেশের সার্বভৌমত্ব ক্ষতিগ্রস্থ করাসহ দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করা, আইন শৃঙ্খলার অবনতি ঘটানো ও বিভিন্ন স্থানে সরকার বিরোধী স্লোগান দিয়ে জনগণের মধ্যে ভীতি সঞ্চার করা, এবং ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন ধরনের অন্তর্ঘাতমূলক কাজের মাধ্যমে দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করায় তাদেরকে পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িক বহিস্কার করা হলো ।

১১ জন শিক্ষার্থীরা হলেন- রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষের ইব্রাহীম আলী। ইতিহাস বিভাগের ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষের ইসরাফিল হোসেন। সংগীত বিভাগের ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষের আল মামুন রিপন ।

লোকপ্রশাসন বিভাগের ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষের মো : মেহেদী হাসান। হিসাববিজ্ঞান বিভাগের ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের মো : রওসন উল ফেরদৌস। রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষের মো : মেহেদী হাসান। বাংলা বিভাগের ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের শ্রাবণ ইসলাম রাহাত ।ব্যবস্থাপনা বিভাগের ২০১৭-২০১৮শিক্ষাবর্ষের মো: ফাহাদ হোসেন। রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষের মো : ওবায়দুল ইসলাম। হিসাববিজ্ঞান বিভাগের ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের মো : শাহিন ইসলাম । প্রাণিবিদ্যা বিভাগের ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের আব্দুর রহমান অলি।

এর আগে, গত ২৪ মার্চ মধ্যরাতে রাজধানীর গেন্ডারিয়া থানার ধুপখোলা এলাকার একটি মেস থেকে অভিযান চালিয়ে শিবির সন্দেহে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার করেন কোতোয়ালি থানা পুলিশ।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

জবির বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে ১১ টিউটর নিয়োগ


জবি প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শুক্রবার, ১১ ফেরুয়ারী, ২০২২, ১২:১৯
জবির বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে ১১ টিউটর নিয়োগ

ফাইল ছবি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র ছাত্রী হল বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল চালুর আগে আরও চারজনকে হল টিউটর এবং সাতজনকে সহকারি হল টিউটর হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. ওহিদুজ্জামানের সই করা এক দাপ্তরিক আদেশে বিষয়টি জানানো হয়।

নবনিযুক্ত চারজন হাউজ টিউটর হলেন- গণিত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শরাবান তোহরা, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. নিপা দেবনাথ, অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. তাসলিম আক্তার এবং প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হাবিবুন নাহার।

অন্যদিকে সাতজন সহকারী হাউজ টিউটর হলেন- বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাবিনা ইয়াসমিন, অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক দীপিকা মজুমদার, পরিসংখ্যান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মানসুরা বেগম, দর্শন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নুসরাত জাহান পান্না, ফার্মেসী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সায়েমা খানম, নৃবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোশরাত জাহান এবং ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সামিনা বেগম।

আদেশে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের জন্য এসব শিক্ষকদেরকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে হাউজ টিউটর ও সহকারী হাউজ টিউটর হিসেবে নিযুক্ত থাকবেন। তাদের ভাতা ও অন্য সুবিধাদি পরবর্তীতে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত হবে।

বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের বর্তমানে প্রভোস্ট হিসেবে নিযুক্ত রয়েছেন অনুজীব বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ড. শামীমা বেগম। এছাড়া আধুনিক ভাষা ইন্সটিটিউট এর সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ড. প্রতিভা রাণী কর্মকার হাউজ টিউটর হিসেবে নিযুক্ত রয়েছেন। সংশ্লিষ্ট সূত্র হতে বলা হচ্ছে হলে ছাত্রী উঠার জন্য তালিকা খুব শিঘ্রই প্রকাশ করা হবে। পূর্বে থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলে আসছেন, যারা নির্ধারিত শর্তের মধ্যে থাকবেন তাদেরকে সিট প্রদান করা হবে। কোন লিঙ্ক লবিংয়ে সিট দেয়া হবে না।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারতের অবদান ভুলবার নয়



শুক্রবার, ২৬ মার্চ, ২০২১, ০৭:৩২
স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারতের অবদান ভুলবার নয়

‘স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারতের অবদান ভুলবার নয়’

বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়ে ভারতের সহযোগিতা ভুলবার নয় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধে সবমিলিয়ে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে প্রায় এক কোটি শরণার্থী ভারতে আশ্রয় নিয়ে ছিলেন। ওই সময়ে ভারত সরকার শরনার্থীদের ভরণ-পোষণ দিয়েছে। যুদ্ধে অস্ত্র দিয়ে সহযোগিতা করেছে। তাই মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সহায়তা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করে বাংলাদেশ। 

জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে আজ শুক্রবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তীর ১০ম দিনে সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।

এসময় নিজের বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে ভারতের অনেকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছেন। বাংলাদেশ স্বাধীনতা হওয়ার পেছনে ভারতের অবদান ভুলবার নয়।

শেখ হাসিনা আরো বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সৈন্যরা অত্যাচার-নিপীড়ন চালিয়েছিল। গণহত্যা, অগ্নিসংযোগহ, ধর্ষণ, লুটপাটের শিকার হয়ে বাংলাদেশ থেকে প্রায় এক কোটি মানুষ ভারতে গিয়ে আশ্রয় নেন। ভারত সেই শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়েছে, খাদ্য দিয়েছে, চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছে। সেই সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধা যারা অংশ নিয়েছেন, সেই মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছে ভারত, অস্ত্র সরবরাহ করে সহযোগিতা করেছে। আমি ভারতের জনগণ ও সরকারের কাছে বাংলাদেশের জনগণ ও আমার নিজের পক্ষ থেকে অশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - আমার ক্যাম্পাস