a খারাপ আবহাওয়ার কারণে ৩ দিন গ্যাস সংকট থাকবে
ঢাকা শুক্রবার, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২১ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

খারাপ আবহাওয়ার কারণে ৩ দিন গ্যাস সংকট থাকবে


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
সোমবার, ১৪ জুন, ২০২১, ১২:০২
খারাপ আবহাওয়ার কারণে ৩ দিন গ্যাস সংকট থাকবে

ফাইল ছবি

আবহাওয়া খারাপ থাকায় সাগরে উত্তাল অবস্থা বিরাজ করছে। যার ফলে এলএনজি খালাসে বিঘ্ন ঘটায় প্রতিদিন অন্তত ৪০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাইপলাইনে সরবরাহ করা সম্ভব হবে না।

এ কারণে আজ সোমবার (১৪ জুন) থেকে আগামী বুধবার (১৬ জুন) পর্যন্ত তিন দিন আবাসিক, শিল্প, বিদ্যুৎ ও বাণিজ্যিক কাজে গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত হবে।
 
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কম্পানি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

এ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী তিন দিন অর্থাৎ ১৬ জুন পর্যন্ত সাগরে বৈরী আবহাওয়ার কারণে এলএনজি সরবরাহে বিঘ্ন ঘটার ফলে গ্যাস সরবরাহে বিঘ্ন বা স্বল্প চাপ বিরাজ করবে।

তিতাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলী ইকবাল মো. নুরুল্লাহ এ বিষয়ে বলেন, 'বৈরী আবহাওয়ার কারণে এলএনজি ঢুকতে পারছে না। আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী তিন দিন আবহাওয়া খারাপ থাকবে। ফলে এলএনজি নামাতে পারবে না। এ কারণেই আগামী তিন দিন সারা দেশেই গ্যাসের স্বল্প চাপ বিরাজ করবে।'
 
এদিকে বিষয়টি নিয়ে তিতাসের এমডি বলেন, 'এটি মানুষের জন্য খুবই কষ্টদায়ক হবে। তার পরও আমাদের কিছু করার নেই।' 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

প্রধানমন্ত্রী সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা উদ্বোধন করলেন


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার, ১৭ আগষ্ট, ২০২৩, ১২:২৯
প্রধানমন্ত্রী সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা উদ্বোধন করলেন

ফাইল ছবি: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

দেশের বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের ভবিষ্যত জীবনের কথা বিবেচনা করে বহুল আলোচিত সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (১৭ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি এই প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বজনীন পেনশনের চারটি কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। কর্মসূচিগুলো হচ্ছে প্রবাস, প্রগতি, সুরক্ষা ও সমতা।

অর্থ বিভাগের সূত্রানুযায়ী, আজ থেকেই ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী যে কেউ পেনশন কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন। ৫০ বছরের বেশি বয়সীরাও বিশেষ বিবেচনায় পেনশনভুক্ত হতে পারবেন। তবে এর জন্য তাকে টানা ১০ বছর চাঁদা পরিশোধ করতে হবে। এরপর তিনি যে বয়সে উপনীত হবেন, সেই বয়স থেকে পেনশন শুরু হবে।

বাকিদের ক্ষেত্রে পেনশন দেওয়া শুরু হবে ৬০ বছর বয়সের পর। এরপর তিনি যত দিন বেঁচে থাকবেন, তত দিন মাসে মাসে নির্দিষ্ট অঙ্কের পেনশন পাবেন। তবে চাঁদাদাতা মারা গেলে তার নমিনি বা উত্তরাধিকারী পেনশন পাবেন চাঁদাদাতার ৭৫ বছর বয়স পর্যন্ত। অর্থাৎ কোনো চাঁদাদাতা যদি ৬০ বছর বয়সে মারা যান, তাহলে তার ৭৫ বছর বয়স পর্যন্ত অর্থাৎ ১৫ বছর তার নমিনি পেনশন সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের জারি করা সর্বজনীন পেনশন স্কিম বিধিমালা অনুযায়ী এ নিয়মই অনুসরণ করা হবে বলে জানিয়েছেন বিধিমালা প্রণয়নের সঙ্গে যুক্ত কর্মকর্তারা। বিধিমালায় আজীবন পেনশনের ব্যাপারে অবশ্য স্পষ্ট কিছু বলা নেই।

কারা এই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন

অর্থ বিভাগের বিধিমালা অনুযায়ী, ১৮ বছরের বা তদূর্ধ্ব বয়স থেকে ৫০ বছর বয়সী জাতীয় পরিচয়পত্রধারী সব বাংলাদেশি নাগরিক এতে অংশ নিতে পারবেন। ৫০ বছরের ঊর্ধ্ব বয়সের নাগরিকগণও স্কিমে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে স্কিমে অংশ নেওয়ার তারিখ থেকে ১০ বছর চাঁদা প্রদান শেষে তিনি যে বয়সে উপনীত হবেন সেই বয়স থেকে আজীবন পেনশন প্রাপ্য হবেন। প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকগণ যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র নেই, তারা পাসপোর্টের ভিত্তিতে নিবন্ধন করতে পারবেন। তবে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে জাতীয় পরিচয়পত্র গ্রহণ করে এর অনুলিপি কর্তৃপক্ষের নিকট জমা দিতে হবে। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় থাকা ব্যক্তিগণ তাদের জন্য প্রযোজ্য স্কিমে অংশ নিতে পারবে। তবে শর্ত থাকে যে, স্কিমে অংশগ্রহণ করার আগে সংশ্লিষ্ট সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির সুবিধা সমর্পণ করতে হবে। দেশে ও প্রবাসে অবস্থানরত বাংলাদেশি নাগরিকদের নির্ধারিত ফরম অনলাইনে পূরণ করে আবেদন করা যাবে। এর বিপরীতে একটি ইউনিক আইডি নম্বর প্রদান করা হবে। মোবাইল ব্যাংকিং, অনলাইন ব্যাংকিং বা ডেবিট, ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে চাঁদা পরিশোধ করা যাবে।

চার ধরনের স্কিম:
‘প্রবাস’ কর্মসূচিটি শুধু প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য। তারা বৈদেশিক মুদ্রায় চাঁদা দেবেন, তবে মেয়াদ পূর্তিতে তারা দেশীয় মুদ্রায় পেনশন পাবেন।

‘প্রগতি’ কর্মসূচিটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবীদের জন্য। এ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারীদের ৫০ শতাংশ চাঁদা চাকরিজীবীরা নিজে ও মালিকপক্ষ ৫০ শতাংশ হারে বহন করবে। কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কর্মসূচি বা স্কিমে অংশ নিতে না চাইলে ঐ প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা নিজ উদ্যোগে অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন।

‘সুরক্ষা’ কর্মসূচিটি হচ্ছে রিকশাচালক, কৃষক, শ্রমিক, কামার, কুমার, জেলে, তাঁতিসহ স্বকর্মে নিয়োজিত নাগরিকদের জন্য। আর ‘সমতা’ কর্মসূচিটি হচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য, যাদের বার্ষিক আয় ৬০ হাজার টাকার কম।

সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সংস্থা হচ্ছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। আপাতত অর্থ বিভাগের আওতাধীন সংস্থা হবে এটি। এ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান হিসেবে গত মাসে নিয়োগ পেয়েছেন অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব কবিরুল ইজদানী খান।

নমিনি না উত্তরাধিকারী: বিধিমালায় বলা হয়েছে, মারা গেলে অর্থ কে পাবেন, সেজন্য চাঁদাদাতা এক বা একাধিক নমিনি মনোনয়ন করতে পারবেন। যে কোনো সময় একজন বা সব নমিনিই পরিবর্তন করে নতুন নমিনি মনোনয়নের সুযোগ থাকবে। চাঁদাদাতা বা পেনশনধারী মারা গেলে এবং তার মৃত্যুর পর নমিনি মনোনয়ন কার্যকর থাকলে পেনশনের অর্থ নমিনি পাবেন। তবে নমিনি নাবালক হলে পেনশনধারীর মৃত্যুর পর নমিনি সাবালক না হওয়া পর্যন্ত নমিনির পক্ষে অর্থ তুলতে পারবেন চাঁদাদাতার মনোনয়ন বা নিয়োগ দেওয়া যে কোনো ব্যক্তি। তিনিই হবেন নাবালক নমিনির আইনসম্মত অভিভাবক। নমিনি সাবালক না হওয়া পর্যন্ত ঐ ব্যক্তি নাবালক নমিনির প্রতিনিধি হিসেবে গণ্য হবেন।

কোনো স্কিমের চাঁদাদাতা মাসিক পেনশন পাওয়ার উপযুক্ত হওয়ার আগেই মারা গেলে তার নমিনি বা নমিনিরা অথবা নমিনির অবর্তমানে উত্তরাধিকারী বা উত্তরাধিকারীরা মুনাফাসহ জমা করা অর্থ ফেরত পাবেন। নমিনির অবর্তমানে উত্তরাধিকারী নির্বাচনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট স্থানীয় সরকারের সনদ বিবেচনায় নেবে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি অর্থসচিব বরাবর আপিল করার সুযোগ পাবেন। আপিল কর্তৃপক্ষ যে সিদ্ধান্ত দেবে, সেটাই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।

মানসিক ভারসাম্যহীন হলে কী হবে:
বিধিমালায় বলা হয়েছে, পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পর মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে কোনো চাঁদাদাতা যদি চাঁদা দেওয়ার জন্য অসমর্থ হয়ে পড়েন, জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ ঐ ব্যক্তির নমিনি বা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে উত্তরাধিকারীর ওপর কর্মসূচির স্বত্ব ন্যস্ত করতে পারবে। তারা কর্মসূচিটি চালিয়ে নিতে পারবেন এবং মেয়াদ শেষে পেনশন ভোগ করতে পারবেন। চাঁদাদাতা নিখোঁজ হয়ে গেলে নমিনি বা উত্তরাধিকারী থানায় সাধারণ ডায়েরি করে পেনশন কর্তৃপক্ষকে জানাবেন এবং কর্মসূচি চালিয়ে নিতে পারবেন। নিখোঁজ হওয়ার সাত বছর পার হওয়ার মধ্যে চাঁদাদাতা ফিরে না এলে তার কর্মসূচিটি স্থগিত করা হবে।

বিধিমালায় আরও বলা হয়েছে, চাঁদাদাতা শারীরিক ও মানসিকভাবে অসমর্থ হয়ে গেলে এবং অসমর্থের কারণে কর্মহীন ও উপার্জনে অক্ষম হয়ে পড়লে চাঁদাদাতাকে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ বরাবর আবেদন করতে হবে। তখন তাকে অসচ্ছল চাঁদাদাতা হিসেবে ঘোষণা দেবে পেনশন কর্তৃপক্ষ। চাঁদাদাতার অসচ্ছলতা নির্ণয়ে মেডিক্যাল বোর্ড গঠিত হবে এবং অসচ্ছল হিসেবে ঘোষিত হওয়ার পর এক বছর পর্যন্ত চাঁদা না দিলেও পেনশন হিসাব স্থগিত হবে না।

চাঁদার হার: চার ধরনের পেনশন কর্মসূচির মধ্যে প্রবাস কর্মসূচিতে ১৮ বছর বয়সী একজন প্রবাসী যদি মাসে ১০ হাজার টাকা করে জমা দেন, তবে ৪২ বছর পর তিনি মাসে পাবেন ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৬৫৫ টাকা করে। আবার ১৮ বছর বয়সী বেসরকারি কোনো চাকরিজীবী যদি মাসে ৫ হাজার টাকা করে জমা দেন, তাহলে তিনি ৪২ বছর পর মাসে পাবেন ১ লাখ ৭২ হাজার ৩২৭ টাকা করে। সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায়ও ১৮ বছর বয়সীরা কেউ যদি ৫ হাজার টাকা করে মাসে জমা দিয়ে পেনশনে যুক্ত হন, তাহলে ৪২ বছর শেষে তিনিও মাসে ১ লাখ ৭২ হাজার ৩২৭ টাকা করে পাবেন।

সুরক্ষা স্কিমে ১, ২, ৩ ও ৫ হাজার টাকা করে মাসিক চাঁদা দেওয়া যাবে। আর প্রগতি স্কিমে ২, ৩ ও ৫ হাজার টাকা চাঁদা দেওয়া যাবে। প্রবাসী স্কিমে ৫, সাড়ে ৭ ও ১০ হাজার টাকার স্কিম গ্রহণ করা যাবে। ১০ হাজার টাকা চাঁদা পরিশোধে ১০ বছর পর পেনশন পাওয়া যাবে ১৫ হাজার ৩০২ টাকা। আর ৫ হাজার মাসিক চাঁদায় ১০ বছর পর পেনশন পাওয়া যাবে ৭ হাজার ৬৫১ টাকা।

তবে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য নির্ধারিত সমতা পেনশন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারীদের মাসিক চাঁদার অর্ধেক দেবে সরকার। সমতা কর্মসূচিতে একজন অংশগ্রহণকারীকে মাসে দিতে হবে ৫০০ টাকা, এর বিপরীতে সরকার দেবে আরও ৫০০ টাকা। এভাবে কেউ যদি ৪২ বছর ১ হাজার টাকা করে জমা দেন, তাহলে মেয়াদ শেষে তিনি মাসে পেনশন পাবেন ৩৪ হাজার ৪৬৫ টাকা করে।

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে চাঁদা দিতে না পারলে পরের এক মাসের মধ্যে জরিমানা ছাড়া চাঁদা দেওয়া যাবে। এক মাস পার হলে পরের প্রতিদিনের জন্য ১ শতাংশ হারে জরিমানা দিয়ে হিসাব সচল করা যাবে। মাসের নাম উল্লেখ করে অগ্রিম চাঁদা দেওয়ারও সুযোগ রাখা হয়েছে। চাঁদা মাসিক, ত্রৈমাসিক বা বার্ষিক ভিত্তিতে দেওয়ারও সুযোগ থাকবে। চাঁদাদাতা নিজের ও পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসা, গৃহনির্মাণ, গৃহ মেরামত এবং সন্তানের বিয়ের ব্যয় মেটাতে তার জমা করা অর্থের ৫০ শতাংশ ঋণ নিতে পারবেন, যা শোধ করতে হবে ২৪ কিস্তিতে। সূত্র: ইত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ক্লাব ফুটবলের জমজমাট লড়াই শুরু হচ্ছে আজ থেকেই


ক্রীড়া ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শুক্রবার, ১৩ আগষ্ট, ২০২১, ১০:৪০
ক্লাব ফুটবলের জমজমাট লড়াই শুরু হচ্ছে আজ থেকেই

ফাইল ছবি

ক্লাব ফুটবলের জমজমাট লড়াই শুরু হচ্ছে আজ ইউরো কাপ, কোপা আমেরিকা আবার শেষ দিকে অলিম্পিকের আসর শেষ হয়েছে সফলভাবে। ক্লাব ফুটবলের জৌলুস শুরু হচ্ছে আজ, ফুটবল ফ্যানদের দীর্ঘদিন অপেক্ষার অবসান হচ্ছে, শান্তি ফিরে আসছে তাদের মনে।

আজ থেকে শুরু হতে যাচ্ছে ইউরোপিয়ান শীর্ষ ৫ লিগের ৩ লিগের ম্যাচ। EPL, LA LIGA, BUNDESLIGA, ইতিমধ্যেই লিগ ১ শুরু হয়ে গেছে।

আজ ভ্যালেন্সিয়া বনাম  গেতাফে ম্যাচ দিয়ে শুরু হতে যাচ্ছে স্প্যানিশ লিগ লা লিগা। ম্যাচ শুরু আজ বাংলাদেশ  রাত ১ টাই। সরাসরি সম্প্রচার করবে সদ্য লা লীগার টিভিস্বত্ত্ব কিনে নেওয়া ভারতীয় চ্যানেল 'M Tv'

অপরদিকে ব্রেন্টফোর্ড বনাম আর্সেনাল ম্যাচ দিয়ে শুরু হতে যাচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে কম্পিটিটিভ লিগ ইপিএল ম্যাচ শুরু হবে বাংলাদেশ সময় আজ রাত ১ টায় সরাসরি সম্প্রচার করবে স্টার নেটওয়ার্ক।

গ্লাডবার্গ বনাম বায়ার্ন মিউনিখ ম্যাচ দিয়ে শুরু হতে যাচ্ছে জার্মানলীগ বুন্দেসলিগা। ম্যাচ শুরু বাংলাদেশ সময়আজ রাত ১২:৩০ মিনিটে। সরাসরি সম্প্রচার করবে বেইন স্পোর্টস।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - জাতীয়