a
ফাইল ছবি
সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্ট গুগল, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, ইউটিউব, ইয়াহু, অ্যামাজনসহ অন্যান্য ইন্টারনেটভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বকেয়াসহ সব ধরনের রাজস্ব আদায়ের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। পাশাপাশি এসব প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
গত বছরের ৮ নভেম্বর দেওয়া হাইকোর্টের এই রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি বৃহস্পতিবার হাইকোর্টে প্রকাশ করা হয়েছে। রায়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) এ নির্দেশ প্রতিপালন করতে বলা হয়েছে।
বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল এবং বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দিয়েছিলেন।
আদালতে রিট আবেদনকারীদের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ন কবির পল্লব। তার সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার মোহাম্মদ কাওছার, ব্যারিস্টার মো. মাজেদুল কাদের, ব্যারিস্টার মোজাম্মেল হক ও ব্যারিস্টার সাজ্জাদুল ইসলাম।
২০১৮ সালে একটি পত্রিকার প্রতিবেদন সংযুক্ত করে ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়ার বিভিন্ন ঘটনা তুলে ধরেন ব্যারিস্টার মো. হুমায়ন কবির পল্লব, ব্যারিস্টার মোহাম্মদ কাওছার, ব্যারিস্টার মোহাম্মদ মাজেদুল কাদের, ব্যারিস্টার মো. সাজ্জাদুল ইসলামসহ ছয় জন আইনজীবী। তারা জনস্বার্থে রিট পিটিশনটি করেছিলেন। সূত্র: যুগান্তর
খালেদা জিয়া । ফাইল ছবি
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বাসায় নিয়োজিত সকলে করোনামুক্ত হয়েছেন। আজ পহেলা মে ২০২১ শনিবার বিকালে চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত ১১ এপ্রিল খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ড.মামুন বলেছিলেন যে বাসার নয়জন লোক সবাই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।
ওই সময় তিনি আরও বলেছিলেন বাসার গৃহকর্মী ফাতেমাসহ আটজন করোনা আক্রান্ত হওয়ার কারনে খালেদা জিয়ার নমুনা পরীক্ষা করা হয়। ব্যক্তিগত নিরাপত্তার দিক চিন্তা করে প্রথমদিকে তারা করোনা আক্রান্তের বিষয়টি গোপন রাখতে বাধ্য হয়েছিলেন’
গত ১৪ এপ্রিল রাতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে সিটি স্ক্যান করার জন্য নেয়া হয়। তারপর তার ব্যক্তিগত চিকিৎসকরা গণমাধ্যমকে বলেন, সিটি স্ক্যান করার পর জানা যায় খালেদা জিয়ার ফুসফুসে খুবই সামান্য সংক্রমণ হয়েছে।
এরপর ১৬ এপ্রিল বুধবার বেগম জিয়া করোনায় আক্রান্ত হলে তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা.এ জেড এম জাহিদ বলেন, সেখানে তিনি নন-কভিড ইউনিটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। সার্বক্ষনিক দেখভালের জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, নার্স ও স্টাফ রয়েছে।
ফাইল ছবি : তামিম
চট্টগ্রাম টেস্টের তৃতীয় দিনে স্বপ্নের মতো এক সেশন কাটালো বাংলাদেশ দল। এই সেশনে একাধিক অর্জনের সাক্ষী হয়েছে স্বাগতিকরা। দাপুটে ব্যাটিংয়ে শ্রীলঙ্কান বোলারদের শাসন করেছে বাংলাদেশের দুই ওপেনার। দলকে সুবিধাজনক অবস্থানে নিয়েছেন দুই ব্যাটসম্যান তামিম আর জয়।
দলীয় ১৬২ রানে সাজঘরে ফেরেন জয়। ৫৮ রান করে তিনি ফিরলেও অন্যপাশে তামিম তুলে নিলেন ক্যারিয়ারের ১০ম টেস্ট শতক। দীর্ঘ ২৬ মাসের বেশি সময় পর তিন অঙ্কের স্বাদ পেলেন তিনি। এই ফরম্যাটে লঙ্কানদের বিপক্ষে এটি তার প্রথম শতক।
এই ফরম্যাটে সবশেষ শতকটি করেছিলেন ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। এর মাঝে কেটে গেছে ১৬ ইনিংস। যেখানে ৬টি অর্ধশতক হাঁকালেও ম্যাজিক ফিগারের দেখা পাচ্ছিলেন না।
৮৯ রান নিয়ে মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে যান তামিম, সেখান থেকে ফিরেই সেঞ্চুরির কোটা পূর্ণ করেন। ৭৩ বলে ফিফটি করলেও পরের পঞ্চাশ করতে লেগেছে ৮৮ বল। সাকুল্য তামিমের এই শতক এসেছে ১৬২ বলে। যেখানে নেই কোনো ওভার বাউন্ডারি, চার মেরেছেন ১০টি। সূত্র: ইত্তেফাক