a
ফাইল ছবি: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ক্ষুদ্র, গ্রামীণ বা জনকল্যাণমুখী প্রকল্প নিয়ে আসতে বলেছেন।
মঙ্গলবার (৮ নভেম্বর) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় সভাপতিতে তিনি এসব নির্দেশনা দেন।
সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, মেগা প্রজেক্ট করা যাবে না, তবে ক্ষুদ্র, গ্রামীণ প্রকল্প বা কল্যাণমুখী প্রকল্পে কোনো আপস করা যাবে না।’
একনেক সভাপতি শেখ হাসিনা যে কোনো বড় প্রকল্প গ্রহণের ক্ষেত্রে পুঙ্খানুপুঙ্খ সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
তিনি দেশের সর্বত্র অনাবাদি জমি চিহ্নিত করে চাষের জন্য প্রস্তুত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।
‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, উৎপাদন বাড়াতে হবে। এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি রাখা যাবে না’ উদ্ধৃতি দিয়ে মান্নান বলেন, প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে জেলা প্রশাসকদের সহায়তায় অনাবাদি জমি চিহ্নিত করার নির্দেশ দিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী চলমান বিশ্ব মন্দার মধ্যে সবাইকে মিতব্যয়ী হতে এবং অপচয় বন্ধ করতে বলেছেন। সূত্র : ইউএনবি
ছবি সংগৃহীত: তারেক রহমান
নিউজ ডেস্ক: আগামী ২০ নভেম্বর (বুধবার) বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে কোনো ধরণের না করার নির্দেশ দিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।
গতকাল সোমবার (১১ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ বিষয়ে বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সকল ইউনিটের নেতাকর্মীদের সতর্ক করেছেন তিনি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘আগামী ২০ নভেম্বর ২০২৪, বুধবার বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের জন্মদিন। দেশব্যাপী বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সকল ইউনিটের নেতাকর্মীদের বিশেষভাবে জানানো যাচ্ছে যে, ওইদিন তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে কোনো অনুষ্ঠান পালিত হবে না।’ ‘এর ব্যত্যয় হলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’ সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি
টানা বৃষ্টিতে দেশের বিভিন্ন নদ–নদীর পানি বেড়েছে। অনেক এলাকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে বন্যার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। অপর দিকে বৃষ্টির পানিতে বিভিন্ন শহরে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।
নেত্রকোনার কলমাকান্দা উব্দাখালী নদীর পানি বিপৎসীমার ১৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে উপজেলার বেশ কিছু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। বৃষ্টিতে ময়মনসিংহ নগরের প্রায় সব এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। পানি মাড়িয়ে চলাচল করতে হচ্ছে পথচারী ও যানবাহন আরোহীদের।
ভারী বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বেড়েছে সুরমা নদীর পানি। বৃষ্টির মধ্যে নৌকায় নদী পার হচ্ছে লোকজন।
বৃষ্টির পানি আটকে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। দুর্ভোগে এলাকাবাসী।
ভারী বৃষ্টিতে সুনামগঞ্জের নেয়ামতপুর-আনোয়ারপুর সড়কের হরিপুর এলাকায় একটি সেতুর সংযোগ সড়ক ধসে পড়েছে। এতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে যান চলাচল। সূত্র: প্রথম আলো