a
ফাইল ছবি
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ শনিবার (২৬ মার্চ) ভোর পাঁচটা ৫০ মিনিটে জাতীয় স্মৃতিসৌধের বেদিতে প্রথমে রাষ্ট্রপতি এবং পরে প্রধানমন্ত্রী পুষ্পস্তবক অর্পণ করে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। শ্রদ্ধা জানানোর পর সেখানে তারা কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময় সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর একটি সুসজ্জিত চৌকস দল সশস্ত্র সালাম জানায় ।
এরপর আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে আরও একবার শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন শেখ হাসিনা। প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, সংসদ সদস্য, ৩ বাহিনীর প্রধান, মুক্তিযোদ্ধা, বিদেশী কূটনীতিক এবং উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ও প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। এরপর একে একে আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এবং সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ৬টা ৮ মিনিটের দিকে তারা স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ ত্যাগ করেন। সাভার থেকে ফিরে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।
রাষ্ট্রীয় আয়োজন শেষে জাতীয় স্মৃতিসৌধ খুলে দেওয়া হয় সব শ্রেণিপেশার মানুষের জন্য। ঢাকায় অবস্থানরত বিদেশি কূটনীতিক, বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের মানুষ ফুল দিয়ে বিনম্র চিত্তে স্মরণ করেন মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের।
এদিকে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণ করেছে সশস্ত্র বাহিনী। সূত্র: মানবকন্ঠ
ফাইল ছবি
আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত গ্রাহকদের সেট টপ বক্স সরবরাহ করা হবে। এই সময়ের মধ্যে সেট টপ বক্স না বসালে ১ ডিসেম্বর থেকে গ্রাহকদের টেলিভিশন দেখা বাধাগ্রস্ত হবে বলে জানিয়েছেন, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
তিনি বলেন, আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরের কেবল নেটওয়ার্কিং পদ্ধতি ডিজিটাল করা হবে। আর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সব বিভাগীয় ও মেট্রোপলিটন শহরের সঙ্গে পুরনো ১১টি জেলা শহরের কেবল নেটওয়ার্ক ডিজিটাল করা হবে।
রোববার (৩১ অক্টোবর) সচিবালয়ে কেবল অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন, অ্যাসোসিয়েশন অব টিভি চ্যানেল ওনার্স (অ্যাটকো) এবং ড্রিস্ট্রিবিউটরদের নিয়ে সভা অনুষ্ঠিত হয়। পরে তিনি এ তথ্য জানান। এ সময় সরকারি নির্দেশনা মেনে দেশে ক্লিনফিড চালু করতে সহায়তা করায় কেবল অপারেটরদের ধন্যবাদ জানান মন্ত্রী।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, বৈঠকে সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত হয়েছে, নির্ধারিত সময়েই কেবল নেটওয়ার্ক ডিজিটাল করা করা হবে। কেবল অপারটেররা জানিয়েছেন, তারা ডিজিটাল ডিভাইস বসিয়েছেন। এখন গ্রাহকদের সেট টপ বক্স সরবরাহ করা হবে। গ্রাহকরা এই সেট টপ বক্স না বসালে ৩০ নভেম্বরের পর টেলিভিশন দেখার ক্ষেত্রে বাধাগ্রস্থ হবে। কেবল অপারেটররা বলেছেন সময় বাড়ানোর প্রয়োজন নেই।
সেট টপ বক্স নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, সেট টপ বক্সের দাম কেবল অপারেটররা একসঙ্গে নেবে না, সেটি ১২ থেকে ৩০ কিস্তিতে নেবেন। এটা গ্রাহকদের সঙ্গে তাদের বিষয়, এটা সরকার ঠিক করে দেবে না। সরকার থেকে মনিটরিংয়েরও প্রয়োজন নেই। কারণ চাহিদা বাড়লে দাম বাড়ার কোনো সুযোগ নেই। চাহিদা বাড়লে দাম কমার সম্ভাবনা রয়েছে। গ্রাহক যদি চায় কেবল অপারেটরের কাছ থেকে না নিয়ে নিজেই বাজার থেকে কিনে নিতে পারবেন। সেপটপ বক্স নিয়ে কাউকে মনোপলি করতে দেব না।
ফাইল ছবি
ঢালিউডের জনপ্রিয় নায়িকা মাহিয়া মাহি পাঁচ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন।গতকাল শনিবার স্বামী মাহমুদ পারভেজ অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের খবর জানিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
সংসার ভাঙার কারণ ফেসবুক স্ট্যাটাসে উল্লেখ না করলেও গণমাধ্যমে এ নিয়ে কথা বলেছেন এই অভিনেত্রী। বেশ কিছুদিন ধরেই দুজন আলাদা থাকছেন। মাহিয়া জানিয়েছেন ব্যক্তিগত কিছু বিষয়ের বোঝাপড়া না হওয়ায় সম্প্রতি তারা বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন।
মাহি বলেন, মানুষের জীবনে অনেক কিছুই ঘটে। অনেক কিছু ভাগ্যের ওপর নির্ভর করে।এইটুকু বলব, আমি অপুকে সম্মান করি। আমাদের মধ্যে ব্যক্তিগত বোঝাপড়া নিয়ে কিছু বিষয়ে সমস্যা ছিল। যেটা হয় তো আমাদের সম্পর্ক টিকতে দিল না। এছাড়া আরও কিছু বিষয় ছিল।
‘তবে আপনাদের কাছে অনুরোধ, তার ও আমার কোনো অসম্মান হোক তেমন কিছু চাইনা।’
২০১৬ সালের ২৫ মে সিলেটের মাহমুদ পারভেজ অপুর সঙ্গে বিয়ে হয় মাহিয়া মাহির।আগামী পরশু তাদের পঞ্চম বিবাহবার্ষিকী।